কে আর শুনবে এই ধুলোমাখা শহরের
ক্লেদাক্ত শরীর ছুঁয়ে হেঁটে যাওয়া কুমারী নদীর কান্না!
ধর্ষিত দেহের ভাঁজে তার লুকোনো আঁচড়
আর ক’জনই দেখে!
অতীর্থ যাত্রায় শুধু দলে দলে অজানায়
পথ ছুঁয়ে যায় ফলিত বিশ্বাস।
তাপকাঙাল রোদ ভেঙে একদিন হিম হাওয়া এসে
বুকের গভীরে বাজায় কৃষ্ণের বাঁশি
আমি ভাবনার বিন্যাস ছিঁড়ে
উদোম রমণীর মতো খুলে দিই সহাস্য সূর্যকিরণ!
এ কোন আগামীকে সাজাব বলো বিরহের নাইওরি সময়?
চোখের গহিন কাচে অঙ্কিত অমূলক অনীহার সজ্জা সমর
লজ্জার সকরুণ ইতিহাস।