স্বাস্থ্যের অবস্থা ও বয়সের ওপর ভিত্তি করে পরিবারের সবার জন্য স্বাস্থ্যকর, ভিটামিন ও মিনারেলসমৃদ্ধ ইফতার হওয়া উচিত। ইফতারে বেশি খাবার না খেয়ে পুষ্টিকর খাবারের দিকে নজর দিতে হবে। ইফতারে পুষ্টিকর খাবার শারীরিক শক্তি জোগাবে। পাশাপাশি শরীরে প্রোটিন, শর্করাসহ প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করবে।
বেশি ক্যালরিযুক্ত খাবার ইফতারের জন্য সংরক্ষণ করতে হবে। এটি সহজে পরিপাক হবে; হজম, বিপাক হয়ে শরীরের জন্য দ্রুত শক্তি দেবে। শরীরের পানিশূন্যতা ভারসাম্য রাখে এবং ক্লান্তি দূর করে।
বিশুদ্ধ পানি, চিনি ও লেবুর শরবত দিয়ে ইফতার শুরু করতে পারেন, যা আপনার পানিশূন্যতা দূর করার সঙ্গে সঙ্গে শক্তি জোগাবে। সারা দিনের ক্লান্তি দূর করবে। পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর পানীয় পেট ঠান্ডা রাখবে। এরপর সব ধরনের মৌসুমি ফল দিয়ে খাবার শুরু করুন। পাশাপাশি খেজুর রাখুন।
ইফতারে কাঁচা সবজি, বিশেষ করে শসা, টমেটো, গাজর, ক্ষীরা, কাঁচা ছোলাও খেতে পারেন। এসব তাজা সবজিতে ভিটামিন ও খনিজ লবণ থাকে। এগুলো পানির ঘাটতি দূর করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
চিড়া, দই, কলা ইফতারের জন্য খুব ভালো। এটি শর্করা, প্রোটিন ও ক্যালসিয়ামের অভাব দূর করে খাবার হজম, পরিপাক ও বিপাকে সাহায্য করে।
ইফতারে ডিম হতে পারে একটি আদর্শ খাবার। এ ছাড়া বাসায় বানানো মিষ্টিজাতীয় খাবার রাখতে পারেন।
ঠিকানা/এসআর