Thikana News
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  1. ই-পেপার
  2. চলতি সংখ্যা
  3. বিশেষ সংখ্যা
  4. প্রধান সংবাদ
  5. আমেরিকার অন্দরে
  6. বিশ্বচরাচর
আমেরিকা মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ওয়াশিংটনে আ’লীগ-বিএনপির শোডাউন, সংঘর্ষ, গ্রেপ্তার ৩

জিতেছে রাজনীতি, হেরেছে বাংলাদেশ 

জিতেছে রাজনীতি, হেরেছে বাংলাদেশ  ওয়াশিংটন ডিসি : বিশ্বব্যাংকে প্রধানমন্ত্রীর অনুষ্ঠান চলাকালে বাইরে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সংঘর্ষে আহত হন ড. সিদ্দিকুর রহমান।


ঠিকানা রিপোর্ট : যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে বিশ্বব্যাংক সদর দপ্তরের সামনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিন্দার ঝড় বইছে। বিশেষ করে সাধারণ প্রবাসীরা এ ঘটনায় ভীষণ ক্ষুব্ধ হয়েছেন। তারা বলছেন, প্রবাসে এ ধরনের ঘটনায় বাংলাদেশের অপরাজনীতির জয় হলেও হেরেছে বাংলাদেশ। দুই দলের মধ্যে হলেও আমেরিকানরা দেখলেন বাংলাদেশিরা মারামারি করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে সেখানে। 
প্রত্যদর্শীরা জানান, ১ মে সোমবার সকালে বাংলাদেশ ও বিশ্বব্যাংকের মধ্যে ৫০ বছরের অংশীদারিত্ব উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠান শুরুর আগে বাইরে সংঘর্ষে লিপ্ত হন দুই দলের সমর্থকেরা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্র সফরে রয়েছেন। 
সংঘর্ষে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানসহ উভয় দলের ৫ জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ওয়াশিংটন ডিসি পুলিশ উভয় দলের তিন সমর্থককে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়। পরে দলের নেতাদের হস্তক্ষেপে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। 
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উভয় দলের পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ১ মে সোমবার সকালে বিশ্বব্যাংকের সামনে জয়বাংলা সমাবেশের আহ্বান করে এবং একইসময়ে একইস্থানে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপিও প্রতিরোধ সমাবেশের ডাক দেয়। দু’দলের অনুষ্ঠান সকাল ৯টার সময় শুরু হবার কথা থাকলেও সকাল পৌণে ৮টার দিকে অশোভনীয় ভাষায় শ্লোগান শুরু হলে উভয় দলের সমর্থকরা উত্তেজিত হয়ে পড়ে। একপর্যায়ে উভয়ের মধ্যে ব্যানার নিয়ে টানা হ্যাচড়াসহ সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে কিলঘুষি শুরু হলে পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। 
এ ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান ও তার স্ত্রী যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের কার্যকরী সদস্য শাহানারা রহমান, খোরশেদ খন্দকার ও আলী গজনবী এবং বিএনপি নেতা মোশারফ হোসেন সবুজ আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন নেতৃবৃন্দ। এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানের পক্ষ থেকে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।  
সকালের এ ঘটনায় কাউকে গ্রেপ্তার করা না হলেও ১০টার দিকে উভয় দলের সমর্থকদের মাঝে পানির বোতল ছোঁড়াছুঁড়ির ঘটনা ঘটে। এসময় পুলিশ ছাত্রলীগের হৃদয় মিয়া ও আরিফুর রহমান এবং বিএনপির জাতীয়তাবাদী ফোরামের আজাদ মিয়াকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়। পরে উভয় দলের নেতাদের হস্তক্ষেপে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। 
সকালের অপ্রীতিকর ঘটনার পর দীর্ঘসময় বিক্ষোভ সমাবেশ চললেও পুলিশ কোনো সাংবাদিকদের বিক্ষোভের সামনে গিয়ে ছবি-ভডিও করার অনুমতি দেয়নি। 
১ মে সোমবার সকাল ৭টা থেকে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র নেতা-কর্মীরা বিশ্বব্যাংকের সদরদপ্তরের সমানের রাস্তার এক পাশে সমবেত হতে থাকেন। অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সকাল সাড়ে ৭টার দিকে থেকে বিশ্বব্যাংকের প্রধান ফটকের সামনে অবস্থান নিতে থাকে। বেলা বাড়ার সাথে সাথে উভয় কর্মসূচীতে দলীয় নেতা-কর্মীর সংখ্যা বাড়তে থাকে।
ঘটনার সূত্রপাত যেভাবে : ১ মে সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানের নেতৃত্বে ১০/১২জন দলীয় নেতাকর্মী বিশ্বব্যাংকের সামনের সড়কে অবস্থান নেন। অন্যদিকে সকাল ৭টার দিকে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির নেতা-কর্মীরা সমবেত হন। এসময় বিএনপির নেতা-কর্মীর সংখ্যা ছিলো দেড় শতাধিক। শুরু হয় শ্লোগান-পাল্টা শ্লোগান। ঘটনার সময় যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রথম কার্যকরী সদস্য ও সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানের স্ত্রী শাহানা রহমান বাংলাদেশের পতাকা হাতে রাস্তার মাঝে চলে আসলে বিএনপির নেতা-কর্মীদের মাঝে উত্তেজনা দেখা দেয় এবং তাদের কেউ কেউ রাস্তার মাঝে চলে আসে। ঘটনার আকস্মিকতায় ড. সিদ্দিকুর রহমান ও তার সাথে থাকা আওয়ামী লীগের অন্যান্য কর্মীরাও রাস্তার মাঝে চলে আসলে শুরু হয় ধাক্কা ও মারামারি। এসময় ড. সিদ্দিকুর রহমান আঘাতপ্রাপ্ত হন। তাকে রক্ষায় এগিয়ে আসেন যুক্তরাষ্ট্র যুবলীগের সাবেক সহ সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন। ড. সিদ্দিকুর রহমানের বা হাতে আঘাত করা হলে তিনি অনেকক্ষণ রাস্তার ওপর বসে কাতরাতে থাকেন। এসময় শাহানারা রহমানও আঘাতপ্রাপ্ত হন বলে তিনি অভিযোগ করেন। উদ্ভুত পরিস্থিতির খবর পেয়ে ৪/৫জন পুলিশ ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করেন। এরই মধ্যে উভয় দলের মধ্যে আবার ধাক্কা-ধাক্কি, মারামারি শুরু হয়। এসময় বিএনপি’র একজন কর্মী রাস্তায় পড়ে গেলে তালে কিল-ঘুরি আর লাথি মারা হয়। এসময় বিএনপির ওই কর্মী রক্তাক্ত হলে তাকে আম্বুলেন্সযোগে স্থানীয় হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
এদিকে আওয়ামী লীগ-বিএনপি’র কর্মসূচীতে দলীয় নেতা-কর্মীও সংখ্যা বাড়তে থাকে। সেই সাথে বাড়তে থাকে উত্তেজনা, হুমকি-ধমকি, শ্লোগান, পাল্টা শ্লোগান। দৃশ্যত আওয়ামী লীগের সমাবেশে দেড়-দু’শ নেতা-কর্মী আর বিএনপির সমাবেশে ৫/৬শ নেতা-কর্মীর উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। পাশাপাশি দফায় দফায় উত্তেজনার সৃষ্টি হয় এবং পানির বোতল ছোড়াছুড়ির ঘটনা ঘটে। এসময় পুলিশ আওয়ামী লীগের দুই কর্মী আর বিএনপি’র এক কর্মীকে আটক করে। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ নেতা ড. সিদ্দিকুর রহমান এবং বিএনপি নেতা আখতার হোসেন বাদলের অনুরোধে পুলিশ তাদের ছেড়ে দেয়।
উদ্ভুত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদের নেতৃত্বে দলীয় নেতৃবৃন্দ আওয়ামী লীগ কর্মীদের আর কেন্দ্রীয় বিএনপি’র নির্বাহী কমিটির সদস্য ও যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান জিল্লু, সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল পাশা বাবুল, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন ও সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আখতার হোসেন বাদল প্রমুখ নেতৃবৃন্দ বিএনপি কর্মীদের নিবৃত রাখার চেষ্টা করেন।
কর্মসূচী চলাকালে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উল্লেখযোগ্য নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপদেষ্টা ডা. মাসুদুল হাসান, সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক নিজাম চৌধুরী ও আইরিন পারভীন, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রহিম বাদশা, আব্দুল হাছিব মামুন ও মহিউদ্দিন দেওয়ান, প্রচার সম্পাদক দুলাল মিয়া এনাম, মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম, নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক শাহীন আজমল, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মমতাজ শাহনাজ, নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমদাদ চৌধুরী, শ্রমিক লীগের সভাপতি কাজী আজিজুল হক খোকন প্রমুখ অংশ নেন। 
নেতৃবৃন্দের মধ্যে আরো ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা এম ফজলুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ, উপদেষ্টা ড. প্রদীপ কর, ডা. মোহাম্মদ আলী মানিক, লুৎফুল করিম, চন্দন দত্ত, মাহাবুবুর রহমান টুকু, ফরিদ আলম, আশরাফুজ্জামান, ইউসুফ ইকবাল, মোর্শেদা জামান, দেওয়ান বজলু, মুজিবউদ্দিন, এম রহমান জহির, দেওয়ান জমীর পলাশ, আব্দুল হাই, আবুল হাসান মিলন, ফরিদা ইয়াসমিন, সবিতা দাস, জাহিদ হোসেন, সাখাওয়াত বিশ্বাস, জাহিদ হোসেন, মাসুদ হোসেন সিরাজী, জাসদ নেতা আব্দুল মোসাব্বির ও নূরে আলম জিকো প্রমুখ। 
অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র কর্মসূচীতে উল্লেখযোগ্য নেতৃবৃন্দের মধ্যে কেন্দ্রীয় বিএনপি’র সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র সাবেক সভাপতি আব্দুল লতিফ সম্রাট, কেন্দ্রীয় বিএনপি’র নির্বাহী কমিটির সদস্য ও যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি গিয়াস আহমেদ, কেন্দ্রীয় বিএনপি’র নির্বাহী কমিটির সদস্য ও যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান জিল্লুর, কেন্দ্রীয় বিএনপি’র নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান ভূইয়া মিল্টন, সাবেক সহ-সভাপতি শরাফত হোসেন বাবু, অ্যাডভোকেট জামাল আহমেদ জনি, সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল পাশা বাবুল, জাসাস নেতা গোলাম ফারুক শাহীন, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক কাজী আজম, ফিরোজ আলম, আনোয়ারুল ইসলাম, গিয়াস উদ্দিন, মোশারফ হোসেন সবুজ, সাবেক কোষাধ্যক্ষ জসিম ভূইয়া, ওয়াশিংটন ডিসি বিএনপি’র সভাপতি হাফিজ খান সোয়াহেল, যুক্তরাষ্ট্র যুবদলের সভাপতি জাকির এইচ চৌধুরী, কেন্দ্রীয় যুবদল নেতা আবু সাঈদ আহমদ ও ইলিয়াস খান, সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা এম এ বাতিন, জাসাসের নেতা কাওসার আহমেদ, ছাত্রদলের নেতা মাজহারুল ইসলাম জনি, নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির আহবায়ক মাওলানা অলিউল্লাহ আতিকুর রহমান, সদস্য-সচিব সাঈদুর রহমান সাঈদ, নিউইয়র্ক মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক হাবিবুর রহমান সেলিম রেজা, উত্তর বিএনপির আহবায়ক আহবাব আহমেদ, যুক্তরাষ্ট্র জাগপা সভাপতি একেএম রহমত উল্লাহ, ওয়াশিংটন ডিসি বিএনপির সভাপতি হাফিজ খান সোহায়েল ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য রাজ্য থেকেও বিএনপি দলীয় নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।

যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ জানান, নিউইয়র্ক থেকে ৬টি বড় বাস ছাড়াও অর্ধ শতাধিক প্রাইভেট গাড়ীযোগে এবং যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য রাজ্য থেকে আসা দলীয় নেতা-কর্মী সরকার বিরোধী সমাবেশে অংশ নিয়েছেন। কমিটিবিহীন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র নেতা-কর্মীরা পৃথক পৃথকভাবে সমাবেশ স্থলে পৌছে ঐক্য ও সারিবদ্ধ হয়ে সরকারবিরোধী ব্যানার, ফেস্টুন, প্লাকার্ড নিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে।
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন ও সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আখতার হোসেন বাদলের নেতৃত্বে অর্ধ শতাধিক দলীয় নেতা-কর্মী বিশ্বব্যাংক ভবনের সামনে সরকার ৎবিরোধী বিক্ষোভে অংশ নেন। 
এদিকে ওয়াশিংটন ডিসিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির এই সংঘর্ষের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। সেখানে হাজার হাজার মানুষ মন্তব্য করেছেন। এখানে কিছু মন্তব্য তুলে ধরা হলো- ‘আমরা বাংলাদেশীরা বিদেশের মাটিতে গিয়েও নিজ দেশের সংস্কৃতি ভুলতে পারি না।’
‘দেশীয় কালচার বজায় রাখা দেশ প্রেমের অংশ।’
‘বাংলাদেশের রাজনীতি এখন বিশ্বব্যাপী সম্প্রসারিত।’ 
‘বাংলাদেশের রাজনীতি কোন পর্যায়ে চলে গেছে আল্লাহ মাবুদ জানে।’
‘দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে।’
‘চমৎকার এভাবে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার জন্য।’
‘বিদেশে থেকেও দেশের সংস্কৃতি ভুলতে পারেননি। আপনাদের জন্য গর্বে বুক ফুলে ওঠে।’
‘আমাদের সংস্কৃতি বিদেশে তুলে ধরে গর্বিত করেছে জাতিকে।’
‘দেশে কি দেশের বাইরেও কোনো শান্তি নাই।’
‘বাংলাদেশের সোনার ছেলেরা বিদেশেও বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে ধারণ করে এগিয়ে যাও বাঙালি।’
‘আলহামদুলিল্লাহ, দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করায় দুই দলকে ফুলের সংবর্ধনা দেওয়া উচিত।’
‘বাংলাদেশের ভাবমূর্তির এভাবেই উন্নতি হোক।’
‘আমরা দেশকে অনেক ভালোবাসি সেকথা বিদেশের মানুষ বুঝতে পারলো।’
‘সভ্য দেশে থাকলে কি হবে বাঙালি জাতীয়তাবাদ ভুলে যায় না। বাঙালি রক্ত বলে কথা।’
‘আমরা হলাম ফ..., আমাদের কোন সম্মান নেই। তাই বিদেশের মধ্যেও মারামারি দেখতে হয়। ছি ছি লজ্জায় বাচিনা।’
‘এটাই ভালো ছিলো। সবার জানা দরকার কেমন বাঙালি।’

কমেন্ট বক্স