Thikana News
২২ নভেম্বর ২০২৪
  1. ই-পেপার
  2. চলতি সংখ্যা
  3. বিশেষ সংখ্যা
  4. প্রধান সংবাদ
  5. আমেরিকার অন্দরে
  6. বিশ্বচরাচর
আমেরিকা শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪

প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে ঘিরে নানা কর্মসূচি

প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে  ঘিরে নানা কর্মসূচি
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিউইয়র্কে আগমন উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ ও  সযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনা বিরাজ করছে। প্রায় প্রতিদিনই বিভিন্ন সংগঠনের ব্যানারে অনুষ্ঠিত হচ্ছে সভা-সমাবেশ। মাথাচাড়া দিয়েছে দলীয় কোন্দল। এই দলীয় কোন্দলের জেরে চলছে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচিও। 
জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগদানের জন্য ১৭ সেপ্টেম্বর রোববার নিউইয়র্কে আসছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাবেন। 
প্রধানমন্ত্রী নিউইয়র্কে অত্যন্ত কর্মব্যস্ত সময় পার করবেন বলে জানা গেছে। ইতোমধ্যে তার আগমন উপলক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজনের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দেয়ার জন্য হোটেলও বুকিং দেয়া হয়েছে। ২২ সেপ্টেম্বর শুক্রবার জাতিসংঘে ভাষণ দেবার দিন শান্তি সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন অনুষ্ঠান। 
২২ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যায় নাগরিক সংবর্ধনার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সংবর্ধনা দিতে হোটেল বুকিং দেওয়া হয়েছে। ম্যানহাটনের ম্যারিয়ট মার্কি হোটেলের সম্মেলন  কক্ষে এই অনুষ্ঠান হওয়ার কথা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনাকে সংবর্ধনা দেবার লক্ষ্যে এটি করেছে বলে জ্যাকসন হাইটসে এক সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান এই তথ্য জানিয়েছেন। তিনি এর পুরো প্রস্তুতির বিষয়ে এবং প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে বিস্তারিত কর্মসূচিও তুলে ধরেন। 
গত ৯ সেপ্টেম্বর শনিবার জ্যাকসন হাইটসের একটি পার্টি হলে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সিদ্দিকুর রহমান প্রধানমন্ত্রীর আগমনের বিভিন্ন বিষয়ে তুলে ধরার সময় উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ, সহ-সভাপতি সামসুদ্দীন আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দীন দেওয়ান, প্রচার সম্পাদক দুলাল মিয়া এনাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা খান মিরাজ, বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মকবুল হোসেন তালুকদার, জি আই রাসেল, আশরাফুজ্জামান, শাহীন আজমল, মাহবুবুর রহমান টুকু মহানগর আওয়ামী লীগ একাংশের সভাপতি জাকারিয়া চৌধুরী, নারী নেত্রী মোরশেদা জামান প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে ড. সিদ্দিকুর রহমান সবাইকে নিয়েই প্রধানমন্ত্রীর সংবর্ধনার আয়োজন করার ইচ্ছে পোষণ করেন। 
এদিকে যুুক্তরাষ্ট্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সংবর্ধনা দেয়ার বিষয়টি কেন্দ্র করে দুই দিকে প্রস্তুতি চলছে। একদিকে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ। অন্যদিকে রয়েছে নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগ। মহানগর আওয়ামী লীগ প্রধানমন্ত্রীর সংবর্ধনার আয়োজন এর বিষয়ে পোস্টারিং ও সভা সমাবেশ করছে। একটি কমিটিও গঠন করেছে। এর নেতৃত্ব দিচ্ছেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ডা. মাসুদুল হাসান, মহানগর আওয়ামী লীগের সেক্রেটারি ইমদাদ চৌধুরী।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান বলেছেন, পোস্টারিং ও মিছিল করলেই প্রধানমন্ত্রীর সংবর্ধনা সভার আয়োজন করা যায় না। এটি বিশাল কর্মযজ্ঞ। অনেক খরচের ব্যাপার। ইতিমধ্যেই আমরা যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নামে সংবর্ধনার জন্য হোটেল বুক করেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ ও মতামতের ভিত্তিতেই সংবর্ধনা হবে। আমরা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার অপেক্ষায় আছি। 
সংবাদ সম্মেলনে ড. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, নেত্রী জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগদানের জন্য ১৭ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে আসবেন। আমরা বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানাব। জাতিসংঘে ভাষণ দেবার দিন (২২ সেপ্টেম্বর দুপুর) শান্তি সমাবেশের আয়োজন করবো। ২২ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হবে। 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাতিসংঘ সফরকে স্বার্থক করার সংকল্প : নিউইয়র্কে দলীয় প্রধান এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সংবর্ধনার নামে নেতা-কর্মীসহ প্রবাসীদের বিভ্রান্তির অপচেষ্টা চালানোর নিন্দা ও প্রতিবাদে ৯ সেপ্টেম্বর শনিবার নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের একাংশের উদ্যোগে এক সংবাদ সম্মেলন হয়েছে। সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুব্রত তালুকদারের সঞ্চালনায় এতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন সংগঠনের একাংশের সভাপতি জাকারিয়া চৌধুরী। এ সময় তিনি উল্লেখ করেন, ‘বিএনপি-জামাতসহ দেশ বিরোধী অপশক্তি যেখানে সরব, সে অবস্থায় নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের নাম ব্যবহার করে গুটিকতক সদস্য বহিরাগতদের নিয়ে নেত্রীকে সংবর্ধনার কথা বলে দলের মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টি করছেন।’ 
জাকারিয়া চৌধুরী উল্লেখ করেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিউইয়র্কে সংবর্ধনা দেওয়া হবে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সার্বিক তত্ত্বাবধানে মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি জাকারিয়া চৌধুরীর নেতৃত্বে। অথবা যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানের নেতৃত্বে যে সংবর্ধনার প্রস্তুতি চলছে সেখানে আমরা সর্বাত্মক সহযোগিতা দিয়ে যাবো। এ নিয়ে বিভ্রান্তির কোন অবকাশ থাকতে পারে না। 
জাকারিয়া চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাতিঘর হিসেবে পরিচিত আওয়ামী লীগ ও তার সরকার একটি ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। একটি মহল গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এ অবস্থায় আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীকে যে কোন ত্যাগের বিনিময়ে ঐক্যবদ্ধ থাকার বিকল্প নেই। 
লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও দলীয় মুখপাত্র সুব্রত তালুকদার। তিনি উল্লেখ করেন, বিশ্বশান্তির অগ্রদূত ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার, স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা, বিশ্বের নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর, বদলে যাওয়া বাংলাদেশের নবপরিচয়ের রূপকার দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের ৭৮তম অধিবেশনে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতা হিসেবে ১৭ সেপ্টেম্বর রোববার নিউইয়র্কে আসছেন। নিউইয়র্ক তথা যুক্তরাষ্ট্রে জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতিটি কর্মসূচি সফল ও সার্থক করার লক্ষ্যে আমাদের মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি জাকারিয়া চৌধুরীর নেতৃত্বে সিটির প্রতিটি বরোতে গণসংযোগসহ দিনরাত পরিশ্রম করছি। টাউন হল স্টাইলের এই তৎপরতা অব্যাহত থাকবে সমগ্র জনগোষ্ঠিকে জননেত্রীর সকল কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের আহবানে। লিখিত বক্তব্যে আরো উল্লেখ করা হয়, নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নূরনবী কমান্ডার স্থায়ীভাবে বাংলাদেশে চলে যাবার সময় গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সিনিয়র সহ-সভাপতি জাকারিয়া চৌধুরীকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব অর্পণ করেন। বাংলাদেশে থাকাবস্থায় নূরনবী কমান্ডার ইন্তেকাল করায় দলীয় হাইকমান্ডের নির্দেশে জাকারিয়া চৌধুরী সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসছেন। আমরা মহানগর আওয়ামী লীগের ৭৬ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির প্রায় ৬৫ জনই জাকারিয়া চৌধুরীর নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ রয়েছি। এ অবস্থায় নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের ৯ নম্বর সহ-সভাপতি যিনি কমিটি হবার পর দীর্ঘ ৬ বছর সংগঠনের কোনো কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ছিলেন না, কার্যকরী কমিটির কোনো বৈঠকেও উপস্থিত হননি, তাকে নিয়ে মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বলে নেত্রীর সংবর্ধনার নামে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। যা সম্পূর্ণ অসাংগঠনিক ও অনৈতিক।
সংবাদ সম্মেলনে নেতৃবৃন্দের মধ্যে আরো ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আবুল হোসেন, সহ-সভাপতি আবদুল মতিন পারভেজ, উপদেষ্টা আমিনুল ইসলাম জিলানী কলিন্স, উপদেষ্টা সাহিদা সিকদার হাই, নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রাজ চৌধুরী, কুইন্স বরো আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী জাহাঙ্গীর আলম, সিনিয়র সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হুমায়ুন কবির, সহ-সভাপতি-সমিরুল ইসলাম বাবলু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন এবং মশিউর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মতিউর রহমান, ম্যানহাটান বরো আওয়ামী লীগের প্রেসিডেন্ট ফজলুল কাদের, ব্রুকলিন বরো আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, কার্যকরী পরিষদের সদস্য আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ নেতা-কর্মীরা।
 ব্রঙ্কস আওয়ামী লীগের সভা : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৮ তম জাতি সংঘ সম্মেলনে আগমন উপলক্ষে নিউইয়র্কের ব্রঙ্কস ব্যরো আওয়ামীলীগের উদ্যোগে টাউন হল মিটিং অনুষ্ঠিত হয়েছে স্ট্রালিং বাংলাবাজার এশিয়ান ড্রাইভিং স্কুল মিলনায়তনে।
গত ১১ই সেপ্টেম্বর সোমবার সন্ধ্যায় ব্রঙ্কস আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল মুহিতের সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক মোশাহিদ চৌধুরীর পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা ডাঃ মাসুদুল হাসান।ি বশেষ অতিথি নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুর রহমান বিশেষ বক্তা নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে সাক্ষাত করে আসা ইমদাদ চৌধুরী। অতিথি ছিলেন সাবেক মাধবপুর উপজেলা  চেয়ারম্যান জাকির হোসেন চৌধুরী অসীম, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান লেইছ চৌধুরী, নিউইয়র্ক  মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শফিউদ্দীন তালুকদার, বাবুল আহমদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সিবলী সাদিক শিবলু, মোতাসিম বিল্লাহ দুলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহফুজুল হক হায়দার, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শেখ শফিকুর রহমান, যুক্তরাষ্ট্র যুবলীগ নেতা শেখ জামাল হোসেন, যুবলীগ নেতা জামাল আহমদ।
সভায় বক্তব্য রাখেন ব্রঙ্কস আওয়ামী লীগের সহসভাপতি হেদায়েত চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খন্দকার ইমরান, যুগ্ সম্পাদক মাসুদুর রহমান শাহীন, সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক ভিপি গোলাম রব্বানি বেলাল, রেজাউল হক রুহেল প্রমুখ।
সভার শুরুতে কোরআন তেলওয়াত করেন সাংগঠনিক সম্পাদক আগা চৌধুরী এবং সকল শহীদদের সম্মানে এক মিনিট দাড়িয়ে নিরবতা পালন করা হয়। বিপুল সংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশীদের উপস্থিতে মিলনায়তন পূর্ণ সমাবেশে স্বাগতিক বক্তব্য রাখেন আব্দুল মুহিত।
প্রধান অতিথি ডা. মাসুদুল হাসান বলেন নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামীলীগ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশেই গণসংর্ধনার আয়োজন করতে যাচ্ছে এর জন্য আওয়ামী পরিবারের  সকলকে সহযোগিতায় এগিয়ে আসা উচিত।
প্রধান বক্তা ইমদাদ চৌধুরী বলেন, ব্রঙ্কস আওয়ামী লীগ টাউন হল মিটিংয়ের আয়োজন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি যে সম্মান দেখিয়েছে তার জন্য তাদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি। তিনি বলেন সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামীলীগ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গণসংবর্ধনাকে সফল করবেই ইনশাল্লাহ।

কমেন্ট বক্স