Thikana News
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  1. ই-পেপার
  2. চলতি সংখ্যা
  3. বিশেষ সংখ্যা
  4. প্রধান সংবাদ
  5. আমেরিকার অন্দরে
  6. বিশ্বচরাচর
আমেরিকা বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
অননুমোদিত বেসমেন্টে বসবাস করছে শতশত নিউইয়র্কার

বেসমেন্ট লিগ্যাল-ফেয়ার রেন্ট বিল  পাসের দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ

বেসমেন্ট লিগ্যাল-ফেয়ার রেন্ট বিল  পাসের দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ


নিউইয়র্ক সিটিতে দিন যত যাচ্ছে মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। এই বাড়তি মানুষের চাপ সামাল দিতে সিটিতে প্রয়োজনীয় সংখ্যক বাসা নেই। সিটি প্রশাসন ও স্টেটের উদ্যোগে এবং সহায়তায় সিটিতে অ্যাফোর্ডেবল হাউজিংয়ে বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। এগুলো পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন হচ্ছে। তবে সেসব হাউজিংয়ে সবার বাসা পাওয়ার সুযোগ নেই। লটারির মাধ্যমে পেতে হয়। অনেকেই আবেদন করেও লটারিতে জয়ী হচ্ছেন না। তবে কিছুসংখ্যক মানুষ লটারিতে বাসা পাচ্ছেন। সিটিতে যত মানুষ সেই তুলনায় স্বল্প ভাড়ায় বাসা ভাড়া নিতে না পারায় এবং পর্যাপ্ত বাসা না থাকায় অনেক মানুষ এখানে নিরুপায় হয়ে কম ভাড়ায় বেসমেন্টে বসবাস করছেন।
কুইন্সে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাসা যেমন কম আছে এর সঙ্গে বাসা ভাড়া বেড়েছে লাগামহীনভাবে। প্রাইভেট অনেক বাসাবাড়িতে খেয়াল-খুশিমতো বাসা ভাড়া বাড়ানো হয়। এই বাড়তি ভাড়া অনেক ভাড়াটিয়া মানতে পারছেন না। তার পরও তাদের ওপর বোঝা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এই বাড়তি ভাড়া দিতে গিয়ে অনেকেই খাবারের বাজেটসহ নিত্যদিনের খরচ কমাচ্ছেন। অনেকেই এখানে ভালো আছেন কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ বসবাস করেন ছোট বাসায়। আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের সামঞ্জন্স্য না থাকায় এবং ইনফ্লাশন ও করোনার কারণে সব জিনিসের দাম বাড়লেও মানুষের বেতন বাড়েনি কিন্তু জিনিসপত্র কিনতে খরচ অনেক বেড়েছে। ফলে বাড়তি খরচ জোগাড় করা অনেক মানুষের জন্য কষ্টসাধ্য ব্যাপার। পাশাপাশি কেউ চাইলেই আধুনিক অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিতে পারেন না। সেখানে ইনকাম রিকয়ারমেন্ট আছে। ফলে অনেকেই একটু সাশ্রয়ী বাসায় থাকার জন্য সিটির অনুমোদনহীন বেসমেন্টে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় বাস করছেন। কেউ কেউ একই বাসায় থাকছেন ঠাসাঠাসি করে।
ইনকামের শর্ত পূরণ করতে না পারলে কেউ অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিতে পারবেন না। ফলে অনেকেই অ্যাপার্টমেন্ট বাসা নিতে পারছেন না। তারা প্রাইভেট বাড়ি ভাড়া নিচ্ছেন। প্রাইভেট বাড়িতে বাসা ভাড়া নিয়েও যে তারা স্বস্তি আছেন, এমন নয়। বিভিন্ন ভাড়াটিয়ার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাংলাদেশি আমেরিকান বাড়ির মালিকদের অনেক বাসা আছে, যেখানে এই শীতের মধ্যে পর্যাপ্ত হিট দেওয়া হয় না। এ কারণে শীতের মধ্যে তাদেরকে অনেক কষ্টে থাকতে হয়ে। কেউ যদি মনে করেন তিনি ছোট হিটার কিনে শীত নিবারণ করবেন, সেটিও সম্ভব হয় না। কারণ আলাদা হিটার কিনলে দেখা যায় ওই বাড়ির বিদ্যুতের লাইনের যে বহনক্ষমতা তা কম। ফলে অনেক বাসায় হিটার চালালে এর লোড নিতে পারে না। এতে পুরো বাসার ইলেকট্রিসিটি বন্ধ হয়ে যায়। ওই সময়ে বাড়িওয়ালা বাসায় থাকলে সমস্যার নিরসন সম্ভব। বাড়িওয়ালা ওই বাড়িতে না থাকলে ইলেকট্রিসিটি ঠিক করাও সম্ভব হয় না। ফলে এই শীতের মধ্যেও ভোগান্তি পোহাতে হয়।
জানা গেছে, করোনার পর অনেক বাড়িওয়ালা ভাড়া বাড়িয়েছেন। অজুহাত দেখানো হচ্ছে বিল বাড়ানো হয়েছে, ট্যাক্স বাড়িয়েছে। তারা কুলিয়ে উঠতে পারছেন না। অভিযোগ রয়েছে, কেউ কেউ আছেন একজন একটি বাড়ি কেনার পর চেষ্টা করেন নিজেরা ফ্রি থাকার। লোনের যে মাসিক পেমেন্ট এবং বিলের সব অর্থ টু ফ্যামিলি হলে বেসমেন্ট ভাড়া দিয়ে এবং উপরের ফ্লোরে কিংবা অন্য কোনো ফ্লোর কিংবা রুম ভাড়া দিয়ে পুরোটাই তোলেন। এ ধরনের বাসায় বাড়তি ভাড়ায় থাকা একজন ভাড়াটিয়ার জন্য কষ্টদায়ক ও তারা কুলিয়ে উঠতে পারছেন না। কিন্তু এগুলো দেখার কেউ নেই। ওয়ান ফ্যামিলির বাড়ি ও বেসমেন্ট, এটিসহ রুম ভাড়াও দিয়েও অর্থ তোলা হচ্ছে।
ভুক্তভোগীদের কেউ কেউ বলছেন, ভাড়া বাড়ায় মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে। অনেকেই বাসা খোঁজার ঝক্কি-ঝামেলার কারেণে বাসা বদল না করে বাড়তি ভাড়া দিয়ে পুরোনো বাসায় থাকছেন। এই সুযোগ কেউ কেউ নেওয়ার চেষ্টা করছেন। বাসা ভাড়া বাড়াচ্ছেন। অথচ নিজেরা ফ্রি থাকছেন। অভিযোগ আছে, কিছু কিছু বাড়ির মালিক চান পুরোনো ভাড়াটিয়া চলে যাক। পুরোনো ভাড়াটিয়া চলে গেলেই তারা বাসার ভাড়া বাড়িয়ে দেবেন। তারা কোনো নিয়মনীতি মানছেন না। বাসা ভাড়া বাড়িয়েই যাচ্ছেন। ভাড়াটিয়া বাসা না ছাড়তে চাইলে মামলা করে বাসাছাড়া করার ভয় দেখান।
জানা গেছে, কিছু বাড়িওয়ালা চান তারা যাতে ভাড়া একটু কম হলেও ভালো ভাড়াটিয়া পান। ভাড়াটিয়া নিয়মিত ভাড়া দেন এবং থাকলেও ভাড়া বাড়াবেন না। যত দিন খুশি থাকবেন। কোনো সমস্যা না হলে কিংবা ভাড়াটিয়া চলে না গেলে তাদেরকে যেতেও নোটিশ দেবেন না। এ ধরনের বাসায় ভাড়াটিয়াদের তেমন সমস্যা পোহাতে হয় না। বাড়িওয়ালাও খুশি থাকেন।
এদিকে কেবল ফার্স্ট ফ্লোর কিংবা সেকেন্ড ফ্লোরের বাসা ভাড়াই যে বাড়াচ্ছেন এমন নয়, কেউ কেউ আছেন তারা বেসমেন্টের ভাড়া পর্যন্ত বাড়াচ্ছেন। বেসমেন্ট বাসা যেগুলো অনুমোদিত নয় বা লিগ্যাল নয়, সেসব বেসমেন্ট ভাড়া দেওয়া যাবে না এমন নিয়ম থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। নিয়মের তোয়াক্কা না করেই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় বেসমেন্ট ভাড়া দিচ্ছেন। অনেকেই জেনে, কেউ না জেনে, না বুঝে বেসমেন্ট ভাড়া নিচ্ছেন। বেসমেন্ট ভাড়া নিয়ে পরিবার নিয়ে থাকছেন। বেসমেন্ট লিগ্যাল ও বসবাসের উপযোগী কি না, স্বাস্থ্যসম্মত কি না, বন্যা কিংবা বর্ষায় অতিবৃষ্টি হলে পানি উঠবে কি না, তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার সুযোগ পান না। নিয়ম হচ্ছে বেসমেন্ট ভাড়া দিতে হলে তা অবশ্যই লিগ্যাল হতে হবে। নির্দিষ্ট মাপ আছে সিলিংয়ের, সেটি থাকতে হবে। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমোদন নিতে হবে। অনুমোদন না নিলে ভাড়া দেওয়া যাবে না, এমন নিয়ম থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। দেদারসে ইললিগ্যাল বেসমেন্ট ভাড়া দেওয়া হচ্ছে। অনেক মানুষ নিরুপায় হয়ে ওইসব বেসমেন্ট ভাড়া নিচ্ছেন। সেখানে ভয় নিয়ে বসবাস করছেন। একাধিক বাড়িওয়ালার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তার বাসার বেসমেন্ট লিগ্যাল নয়, এটা তিনি জানেন। তার পরও কেন ভাড়া দিচ্ছেন জানতে চাইলে বলেন, কী করব, অনেক ডলার মর্টগেজ দিতে হয়। মর্টগেজের অর্থ দিতে বাসা ভাড়া না দিয়ে উপায় নেই। তাই বলে যেটি লিগ্যাল নয়, সেটিও দেবেন? তখন কোনো উত্তর দেন না। বেশ কয়েকজন বাড়িওয়ালা বেসমেন্টে ভাড়া গত দু-তিন বছরের মধ্যে অনেক বাড়িয়েছেন। ৮০০ থেকে এক হাজার ডলারের বেসমেন্টের ভাড়া ১২০০-১৪০০ পর্যন্ত করে দিয়েছেন। কিসের ভিত্তিতে এমনটা করছেন জানতে চাইলে তারা বলছেন, খরচ বেড়েছে। তাই ভাড়া না বাড়িয়ে উপায় নেই। বাড়ির মর্টগেজ কত, জানতে চাইলে বলেন, চার থেকে সাড়ে চার হাজার। এর মধ্যে সেকেন্ড ফ্লোর অথবা যেকোনো একটি ফ্লোর থেকে ভাড়া মাসে ২৬০০-২৮০০ ডলার আর বেসমেন্ট থেকে ১৪০০-১৭০০ ডলার। বাড়িওয়ালা এক ফ্লোরে থাকেন। ভাড়াটিয়ারা যে ভাড়া দেন, তা দিয়ে মর্টগেজ হয়ে যায়। আর পানির বিল ছাড়া বাকি বিল ভাড়াটিয়া দেন। তাদের তেমন খরচ লাগে না। খোঁজ নিয়ে এমনটাও জানা গেছে, কিছু বাড়ির মালিক নিয়ম মেনে ভাড়া দিচ্ছেন এবং ন্যায্য ভাড়া দিচ্ছেন। সেই সঙ্গে নিজেরাও অনেকেই বাড়ি ভাড়া না দিয়ে সিঙ্গেল ফ্যামিলি হাউসে থাকছেন। নিজেরাই লোন পেমেন্ট করছেন। এমনটিও জানা গেছে, একজনের বাড়ির মর্টগেজ অনেক কম কিন্তু বাসা ভাড়া দিয়ে মর্টগেজের অর্থের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ অর্থ তুলছেন। তারা ভাড়াটিয়ার কাছ থেকে বেশি ভাড়া আদায় করছেন।
একটি ফ্লোরে একটি পরিবার থাকবে, ভাড়া ২২০০-২৪০০ ডলার হওয়ার কথা। এমনও অভিযোগ রয়েছে, সেটিতে দুই ভাগ করে দুটি অ্যাপার্টমেন্ট তৈরি করা হয়েছে। সেখানে ভাড়া আদায় করা হচ্ছে দুই বাসা থেকে ৩৫০০ কিংবা এরও বেশি।
বেসমেন্টের অনুমোদন না থাকলে বা স্বাস্থ্যসম্মত না হলে সেখানে থাকা যাবে না। সেখানে চুলা লাগানো নিষেধ হলেও অভিযোগ রয়েছে, অনেক বাসার বেসমেন্টে চুলা লাগানো হয়েছে। ব্রয়লার রুমও দেখা যায় সেখানেই। আবার অনেক বেসমেন্ট আছে, নির্দিষ্ট উচ্চতা নেই। এসব বেসমেন্ট আগে কম ভাড়ায় ভাড়া হলেও এখন পাল্লা দিয়ে এগুলোর ভাড়া বাড়ানো হচ্ছে। এসব বেসমেন্টে অনিরাপদভাবে মানুষ বাস করলেও তাদের সামর্থ্য নেই বেশি অর্থ দিয়ে বাসা ভাড়া নেওয়ার। ফলে এক শ্রেণির মানুষ ওই সব অসহায় ও নিরুপায় মানুষের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়া আদায় করে সুবিধা নিচ্ছেন আর আরামে দিন কাটাচ্ছে। অথচ ভাড়াটিয়ার ন্যূনতম সুবিধাটুকু দিচ্ছে না।
এদিকে বেসমেন্টে যারা বসবাস করছেন, তারা যাতে নির্ভয়ে ও নিরাপদে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে বসবাস করতে পারেন, সে জন্য সিটি যেসব বাড়ির বেসমেন্ট বসবাস করার উপযোগী হতে পারে, তা লিগ্যাল করার দাবি করছে বিভিন্ন সংগঠন। অনেকে দিন ধরেই এটি চলছে। এর পরও সিটিতে ইললিগ্যাল বেসমেন্ট বাড়িওয়ালারা জেনেশুনে ভাড়া দিচ্ছেন। ভাড়াটিয়াদের জীবন ঝুঁকির মুখে ফেলছেন।
গত ২৪ মার্চ শুক্রবার ছায়া আয়োজিত নিউইয়র্কে নিরাপদ বেসমেন্ট লিগ্যাল করার দাবিতে দুই ঘণ্টাব্যাপী এক সমাবেশ হয়। ছায়ার এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর অ্যানেটা সিচারান এই সমাবেশের নেতৃত্ব দেন ও অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ডিস্ট্রিক্টের কাউন্সিল মেম্বার নিরাপদ বেসমেন্ট লিগ্যালের পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা দেন। ওয়ার্ল্ড হিউম্যান রাইট্স ডেভলপমেন্টের সাধারণ সম্পাদক অংশগ্রহণ করেন এবং আরএস টেকনোলজির সিইও ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সোবহান এই সমাবেশে পূর্ণ সমর্থন জানান। তিনি বলেন, নিউইয়র্কে হাউজিং সমস্যা অনেক লম্বা সময় ধরে অব্যাহত রয়েছে। নিউইয়র্কে লাখ লাখ বেসমেন্ট রয়েছে, তা যদি নির্দিষ্ট নীতিমালার মাধ্যমে ব্যবহারের উপযোগী করা হয়, তাহলে আমরা হাউজিং সমস্যা সমাধানের পথ খুঁজে পাব। ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সোবহান আরও জানান, তিনি ছায়ার কমিউনিটি ডেভেলপমেন্টাল বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেছেন। অতি সম্প্রতি তিনি ছায়ার ইনডোর প্রোগ্রামে যোগ দিয়েছিলেন, যেখানে সিনেটর গ্রেগরি মিক্স কমিউনিটি ডেভেলপমেন্টের ছায়াকে দেড় লাখ ডলার অনুদান করেছেন। তার আগে আব্দুস সোবহান কুইন্সে ৬ লাখ স্কয়ার ফিট জায়গা লিজ পারমিশনের জন্য এক সেমিনারে অংশগ্রহণ করেন, যার মূলে ছিল ছায়া ও কমিউনিটি ল্যান্ড ট্রাস্ট। সেখানে কাউন্সিলম্যান শেখর কৃষ্ণানসহ বিভিন্ন ডিস্ট্রিক্টের প্রতিনিধি অ্যাফের্ডেবল হাউজিংয়ের লিজ পাওয়ার পক্ষে কথা বলেন।
আব্দুস সোবহান ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের স্বার্থরক্ষায় ফেয়ার রেন্ট এনওয়াইসি বিল উপস্থাপন ও পাস করার জন্য ছায়ার সঙ্গে সিটি হলের সামনে এক প্রতিবাদ সভায় অংশ নেন এবং বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা এ দেশের অর্থনৈতিক মেরুদণ্ড। যেকোনো মূল্যে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের রক্ষা করতে হবে। কোভিড-১৯ এ যারা সব হারিয়েছে, তাদেরকে পুনর্বাসন করতে হবে। ব্যবসায়ীরা যাতে তাদের রেন্ট ইসুতে সার্বিক সহযোগিতা পান, তা নিশ্চিত করতে হবে।

 

কমেন্ট বক্স