অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা ও স্থায়ী বসবাসের (PR) স্বপ্ন দেখা শিক্ষার্থীদের জন্য এলো এক ঐতিহাসিক সুযোগ। অস্ট্রেলিয়ান সরকারের স্টুডেন্ট ভিসা অ্যাসেসমেন্ট সিস্টেমে বাংলাদেশ এখন ‘লেভেল-১ কান্ট্রি’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া হবে আরও দ্রুত, সহজ ও ঝুঁকিমুক্ত।
এই সাফল্য উদযাপন ও শিক্ষার্থীদের সামনে অস্ট্রেলিয়ার সুযোগ তুলে ধরতে আইইসিসি (IECC) আয়োজন করছে ‘অস্ট্রেলিয়া এডুকেশন এক্সপো–২০২৫’। ইভেন্টটি অনুষ্ঠিত হবে ২২ নভেম্বর ঢাকার অভিজাত হোটেল সারিনায়, সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।
কেন গুরুত্বপূর্ণ লেভেল-১ স্ট্যাটাস?
বিশেষজ্ঞদের মতে, এখন থেকে শিক্ষার্থীদের কম ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে এবং ভিসা অনুমোদনের হার হবে আরও বেশি। ফলে ভিসা রিজেকশনের ঝুঁকি সর্বনিম্নে নেমে এসেছে। এক্সপোতে উপস্থিত শিক্ষার্থীরা সরাসরি বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে জানতে পারবেন কীভাবে এই স্ট্যাটাসের সুবিধা পুরোপুরি কাজে লাগানো যায়।
এক্সপোতে বিশেষ অফার ও সুযোগসমূহ:
• ২৪ ঘণ্টায় অফার লেটার গ্যারান্টি: যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য মাত্র এক দিনের মধ্যেই অফার লেটার পাওয়ার নিশ্চয়তা।
• ১০০% ফ্রি প্রসেসিং: ফাইল ওপেনিং থেকে ভিসা আবেদনের পুরো প্রক্রিয়ায় কোনো চার্জ ছাড়াই সেবা।
• এক্সক্লুসিভ গিফট হ্যাম্পার: ফাইল ওপেন করা শিক্ষার্থীদের জন্য ল্যাপটপ, ট্যাব বা মোবাইল জেতার সুযোগ।
• ফ্রি এন্ট্রি ও ফ্রি ফুড কুপন: প্রতিটি অংশগ্রহণকারীর জন্য আকর্ষণীয় উপহার ও সুস্বাদু খাবারের সুযোগ।
অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চশিক্ষার সুযোগ:
১. সর্বোচ্চ ৫০% পর্যন্ত স্কলারশিপের সুযোগ।
২. ফাউন্ডেশন, ডিপ্লোমা ও প্রি-মাস্টার্স কোর্সে আবেদনযোগ্যতা।
৩. ব্যাচেলরস ও মাস্টার্স উভয় স্তরে সাশ্রয়ী ইনস্টিটিউট।
৪. গবেষণাভিত্তিক কোর্সে বয়সের বাধা নেই, পড়াশোনার পাশাপাশি ফুল-টাইম কাজের সুযোগ।
৫. পিএইচডি ও ভোকেশনাল কোর্সের সুযোগ।
৬. পলিটেকনিক ডিপ্লোমাধারীরাও আবেদন করতে পারবেন।
৭. ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুবিধা।
৮. স্পাউস (স্বামী/স্ত্রী) একসঙ্গে ভ্রমণ ও ফুল-টাইম কাজের সুযোগ।
৯. সন্তানদের সঙ্গে ভ্রমণ ও ফ্রি স্কুলিং সুবিধা।
১০. স্কুলিং ভিসায় অভিভাবকের কাস্টডিয়ান হিসেবে ভ্রমণের সুযোগ।
অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার গড়ার প্রথম ধাপ নিশ্চিত করতে আজই আইইসিসির ওয়েবসাইটে অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করুন এবং এই সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া করবেন না।



ঠিকানা অনলাইন


