ব্যস্ত জীবনে ১০-১২ ঘণ্টা তাদের অফিসে বসেই কেটে যায়। যারা জিমে যাওয়ার সময় পান না তারা অফিসে বসেই শরীরচর্চা করতে পারেন। দিনে ৩ মিনিট সময় বের করতে পারলেই ফিট থাকা সম্ভব।
এতে একদিকে যেমন দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে, তেমনই সময়ের সঙ্গে ফিটনেসও বাড়তে থাকে। পাশাপাশি এই ব্যায়ামগুলো দেহের ভারসাম্য এবং ভঙ্গি ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
১. যে কোনও দেয়াল ধরে দাঁড়াতে হবে। তার পর পায়ের পাতা মাটিতে রেখে গোড়ালি উপরের দিকে তুলতে হবে। এর ফলে হাঁটুর নীচের অংশের পেশি আরও শক্তিশালী হয়।
২. ওয়াল সিটের ক্ষেত্রে একটি দেয়ালে ঠেস দিয়ে কোমর পর্যন্ত বসার চেষ্টা করতে হবে। কিছুটা চেয়ারে বসার ভঙ্গির মতো।
৩ এক পায়ে ভর দিয়ে দাঁড়িয়েও ফিটনেস উন্নত করা যায়। এই ধরনের অভ্যাসে সারা দেহের ভারসাম্য রক্ষা করা সহজ হয়।
৪. অফিসের সিঁড়িতে কয়েক ধাপ চড়া এবং নামার মাধ্যমে ‘স্টেপ আপ’ অভ্যাস করা যেতে পারে। পায়ের শক্তি বৃদ্ধি করে এই ধরনের ব্যায়াম।
৫. কাজের ফাঁকে কয়েক সেট স্কোয়াট করে নেয়া যায়। অর্থাৎ ওঠবস করা। এই ব্যায়ামটির মাধ্যমে দেহের নিম্নাঙ্গ আরও সুঠাম হতে পারে।
৬. অফিসে টেবিল চেয়ারে বসেই কোনও ভারী বই বা ব্যাগ হাত দিয়ে মাথার উপরে তুলতে হবে। এই ব্যায়ামটির ফলে হাতের পেশির জোর বৃদ্ধি হয়।
৭. টেবিল চেয়ারে সারাক্ষণ না বসে থেকে, অফিসে হেঁটে হেঁটে কাজ করার চেষ্টা করা উচিত। তার ফলেও ক্যালোরি ঝরবে। বিশেষ করে কাগজপত্র দেখা বা ফোনে কথা বলার সময়ে হাঁটা অনেকটাই সহজ।
ঠিকানা/এএস

ঠিকানা অনলাইন


