Thikana News
২১ নভেম্বর ২০২৪
  1. ই-পেপার
  2. চলতি সংখ্যা
  3. বিশেষ সংখ্যা
  4. প্রধান সংবাদ
  5. আমেরিকার অন্দরে
  6. বিশ্বচরাচর
আমেরিকা বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

জ্ঞান অন্বেষণ

জ্ঞান অন্বেষণ
জ্ঞান আহরণ জীবন গঠনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। শিক্ষাই মানুষকে বাস্তবতা শিক্ষা দেয়। মানুষের মনকে জাগ্রত করে, সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার শক্তি জোগায়। তাই প্রত্যেক মানুষের উচিত সঠিক শিক্ষা নিয়ে নিজের মনকে গড়া, সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করা। মানুষ অনেক কিছু বুঝে, অনেক জানে, কিন্তু মনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। আবার সেই মানুষগুলো যদি বই পড়ে বা গুণীজনের লেখা পড়ে, তাহলে তার ভেতরকে জাগ্রত করতে পারে, যা তাকে সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যেতে পারে।
শুধু পাঠ্যবই পড়েই সাফল্য পাওয়া যাবে, তা কিন্তু নয়। বিখ্যাত লেখক, মনীষীদের দিকনির্দেশনামূলক লেখা অনুযায়ী কাজ করতে হবে, তাহলেই সাফল্য আসতে পারে। মানুষ হতাশার সময় নিজেকে ভুলে যায়, নিজের জ্ঞানকে কাজে লাগাতে পারে না, তখন সে যদি জ্ঞানীদের বই পড়ে, তাহলে হয়তো সে আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারে, নতুন করে অনুপ্রেরণা নিতে পারে। অনুপ্রেরণামূলক লেখা মানুষের মনকে উজ্জীবিত করে, প্রেরণা দেয়। সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যধিক আকর্ষণ। একজন আহত ব্যক্তি তার যন্ত্রণা যত সহজে ভুলে যায়, একজন অপমানিত ব্যক্তি তত সহজে অপমান ভোলে না।
অসহায়কে অবজ্ঞা করা উচিত নয়, কারণ মানুষ মাত্রই জীবনের কোনো না কোনো সময় অসহায়তার শিকার হবে। ভবিষ্যতে যার কাছ থেকে আপনি সবচেয়ে বড় কষ্টটি পাবেন, একদিন সে আপনার সবচেয়ে কাছের কোনো একজন হবে। সবার সঙ্গে তাল মিলিয়ে যে কথা বলে, সে ব্যক্তিত্বহীন। জীবন হলো পেন্সিলে আঁকা এক ছবির নাম, যার কোনো অংশ রাবার দিয়ে মুছে ফেলা যায় না। যে জাতি তার বাচ্চাদের বিড়ালের ভয় দেখিয়ে ঘুম পাড়ায়, তারা সিংহের সঙ্গে লড়াই করতে পারবে না। যারা সন্তানকে পানিতে ডুবে যাওয়ার ভয়ে ডোবায় নামতে দেন না, সে সন্তান কীভাবে আটলান্টিক পাড়ি দেবে? পরিপূর্ণ তৃপ্তি নিয়ে কুঁড়েঘরে থাকাও ভালো, অতৃপ্তি নিয়ে বিরাট অট্টালিকায় থাকার কোনো সার্থকতা নেই।
যে নিজেকে দমন করতে পারে না, সে নিজের জন্যও বিপজ্জনক এবং অন্য সবার জন্যও। প্রত্যেককে বিশ্বাস করা বিপজ্জনক; কিন্তু কাউকে বিশ্বাস না করা আরও বেশি বিপজ্জনক। অসৎ লোক কাউকে সৎ মনে করে না, সবাইকেই সে নিজের মতো ভাবে। মানুষ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে যে ব্যবহারটা করে, সেটাই তার আসল চরিত্র। আমি আল্লাহকে সবচেয়ে বেশি ভয় পাই, তারপর সেই মানুষকে ভয় পাই, যে আল্লাহকে মোটেই ভয় পায় না। ভীরুরা মরার আগে বারে বারে মরে। সাহসীরা মৃত্যুর স্বাদ একবারই গ্রহণ করে।
যে নদীর গভীরতা বেশি, তার বয়ে যাওয়ার শব্দ কম। প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন। সেই যথার্থ মানুষ, যে জীবনের পরিবর্তন দেখেছে এবং পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে নিজেও পরিবর্তিত হয়েছে। যদি আপনি কখনো অপমানিত বোধ করেন, তবে অপরকে সেটা বুঝতে দেবেন না। যে দৃষ্টির সঙ্গে মনের যোগাযোগ নেই, সে তো দেখা নয়, তাকানো। পুণ্য অর্জন অপেক্ষা পাপ বর্জন করা শ্রেষ্ঠতর। সে ব্যক্তি মুমিন নয়, যে নিজে তৃপ্তিসহকারে আহার করে, অথচ তার প্রতিবেশী অনাহারে থাকে।
প্রাপ্তি আর প্রত্যাশার পার্থক্য হলো দুঃখ। তাই নিজের প্রত্যাশাটা একটু কমিয়ে ফেলুন, দেখবেন আপনার দুঃখও কমে গেছে। কৃতজ্ঞ কুকুর অকৃতজ্ঞ মানুষ অপেক্ষা শ্রেয়। সৎ হতে হবে অথবা সৎ লোকের অনুসন্ধান করতে হবে। ‘সবার উপর মানুষ সত্য তাহার উপর নাই।’ ভবিষ্যৎকে জানার জন্যই আমাদের অতীত জানা উচিত। সাফল্যের তিনটি শর্ত : অন্যের থেকে বেশি জানুন! অন্যের থেকে বেশি কাজ করুন! অন্যের থেকে কম আশা করুন! ভীরুরা তাদের প্রকৃত মৃত্যুর আগেই বহুবার মরে, কিন্তু সাহসীরা জীবনে মাত্র একবারই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে থাকে।
আলোতে একাকী হাঁটার চেয়ে বন্ধুকে নিয়ে অন্ধকারে হাঁটা উত্তম। স্বপ্নপূরণই জীবনের একমাত্র লক্ষ্য নয়। তাই বলে স্বপ্নকে ত্যাগ করে নয়, তাকে সঙ্গে নিয়ে চলুন। স্বপ্ন ছাড়া জীবন অর্থহীন। যে বিজ্ঞানকে অল্প জানবে, সে নাস্তিক হবে, আর যে ভালোভাবে বিজ্ঞানকে জানবে, সে অবশ্যই ঈশ্বরে বিশ্বাসী হবে। যারা আমাকে সাহায্য করতে মানা করে দিয়েছিল, আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। কারণ তাদের ‘না’ এর জন্যই আজ আমি নিজের কাজ নিজে করতে শিখেছি। আমার দোষ আপনি আমাকেই বলুন।
যারা নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকে, তারা কখনো অন্যের দুঃখ-কষ্টকে উপলব্ধি করতে পারে না। জীবনকে এক পেয়ালা চায়ের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। যতই তৃপ্তির সঙ্গে আমরা তা পান করি ততই দ্রুত তলার দিকে অগ্রসর হতে থাকি। মানুষের সর্বোচ্চ সাফল্য সবটুকু করতে পারায় নয়, সাধ্যমতো করতে পারায়। বিপদে মোরে রক্ষা করো এ নহে মোর প্রার্থনা। যাকে শ্রদ্ধা করা যায় না, তাকে হৃদয় দিয়ে ভালোবাসাও যায় না। আইন ভাঙার জন্যই তৈরি হয়। সব সমস্যার প্রতিকারই হচ্ছে ধৈর্য।
অর্থ যেখানে নেই, ভালোবাসা সেখানে দুর্লভ। জ্ঞানী লোকের কানটা বড় আর জিভটা ছোট হয়। বই ভালো সঙ্গী। এর সঙ্গে কথা বলা যায়। বই সব উপদেশই দেয় কিন্তু কোনো কাজ করতেই বাধ্য করে না। যারা বন্ধুদের অপমান করে, বন্ধুদের অপমানিত হতে দেখে কাপুরুষের মতো নীরব থাকে, তাদের সঙ্গে সংসর্গ করিয়েন না। যার যেটা নেই, সে কখনো সেটার মূল্য বোঝে না, একমাত্র সেই ব্যক্তিই সেটার মূল্য বোঝে, যার কোনো জিনিস পূর্বে ছিল কিন্তু এখন নেই। সত্যকে ভালোবাসুন, কিন্তু ভুলকে ক্ষমা করুন।
সংগ্রামই জীবন, সংগ্রামহীনতা মৃত্যু। ভীরুরা যখন নিরাপদ অবস্থানে থাকে, তখনই অন্যকে শাসাতে সাহস পায়। যে মাথা নোয়াতে জানে, সে কখনো মাথা উঁচু করতে পারে না। যে ইচ্ছাপূর্বক বন্ধুকে ঠকায়, সে তার খোদাকেও ঠকাতে পারে। শিক্ষার শেকড়ের স্বাদ তেতো হলেও এর ফল মিষ্টি। ভুলে যাবেন না, আপনার জন্ম মায়ের জন্য ছিল বলি প্রদত্ত। ভাগ্য বলে কিছুই নেই, প্রত্যেকের চেষ্টা ও যত্নের ওপর তা গড়ে ওঠে।
আমি তিনটি খবরের কাগজকে এক লাখ বেয়নেট অপেক্ষা বেশি ভয় করি। জীবন চলার পথে বাধা আসতেই পারে, তাই বলে থেমে যাওয়ার কোনো অবকাশ নেই। যেখানে বাধা আসবে, সেখান থেকেই আবার শুরু করতে হবে। আমি আপনাদের বলেছি, আপনারা মিনিটের খেয়াল রাখেন, তাহলে দেখবেন ঘণ্টাগুলো আপনা থেকেই নিজেদের খেয়াল রাখছে। নদীতে স্রোত আছে, তাই নদী বেগবান। জীবনে দ্বন্দ্ব আছে, তাই জীবন বৈচিত্র্যময়। আপনি যদি কোনো লোককে জানতে চান, তাহলে তাকে প্রথমে ভালোবাসতে শেখেন।
আপনাদের দেশ আপনার জন্য কী করেছে, তা জিজ্ঞেস করবেন না, নিজেকে জিজ্ঞেস করেন, আপনি আপনার দেশের জন্য কী করতে পেরেছেন। অযৌক্তিক বা বেফাঁস কথা বলার চেয়ে চুপ থাকাই শ্রেয়। বিশ্বাস করুন, আমি কবি হতে আসিনি, আমি নেতা হতে আসিনি, আমি প্রেম দিতে এসেছিলাম, প্রেম পেতে এসেছিলাম। সে প্রেম পাওয়া হলো না বলে আমি আমার কাছে লাগা এই প্রেমহীন নীরস পৃথিবী থেকে নীরবে, অভিমানে চিরদিনের জন্য বিদায় নেওয়ার জন্য তৈরি হয়ে রইলাম।
যে ভালোবাসা না চাইতে পাওয়া যায়, তার প্রতি কোনো মোহ থাকে না। চালাকির দ্বারা কোনো মহৎ কাজ হয় না। অসৎ ব্যক্তি সৎ ব্যক্তির কাজের মধ্যে কোনো মহৎ উদ্দেশ্য খুঁজে পায় না। সুখে থাকাই জীবনের চরম সার্থকতা নয়, বরং কাউকে সুখে রাখতে পারাটাই হলো জীবনের সবচেয়ে বড় সার্থকতা। ‘হ্যাঁ’ এবং ‘না’ কথা দুটো সবচেয়ে পুরোনো এবং সবচেয়ে ছোট। কিন্তু এ কথা দুটো বলতেই সবচেয়ে বেশি ভাবতে হয়। আমি ব্যর্থতাকে মেনে নিতে পারি কিন্তু আমি চেষ্টা না করাকে মেনে নিতে পারি না। আপনি যদি গরিব হয়ে জন্ম নেন তাহলে সেটা আপনার দোষ নয়, কিন্তু যদি গরিব থেকেই মারা যান, তবে সেটা আপনার দোষ।
বড় হতে হলে সর্বপ্রথম সময়ের মূল্য দিতে হবে। শত্রু মরে গেলে আনন্দিত হওয়ার কারণ নেই। শত্রু সৃষ্টির কারণগুলো এখনো মরেনি। আইন মাকড়সার জালের মতো, ক্ষুদ্র কেউ পড়লে আটকে যায়, বড়রা ছিঁড়ে বেরিয়ে আসে। ধৈর্যশীল ব্যক্তির ক্রোধ থেকে সাবধান। আমি জানি, ‘না’ বলতে শেখাই সবচেয়ে বড় শিক্ষা। যা তুমি দেখাও, তার চেয়ে বেশি তোমার থাকা উচিত। যা তুমি জানো, তার তুলনায় কম কথা বলা উচিত।
আবেগ আর বিবেক দুটিই ভিন্ন জিনিস। আবেগ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ক্ষতিকর আর বিবেক মানুষকে ভালো-মন্দ বাছাই করতে শেখায়। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, আমরা সবাই আবেগের কাছে বিবেক হারাই, কিন্তু বিবেকের কাছে আবেগ হারাই না। পৃথিবীতে সবাই জিনিয়াস, কিন্তু আপনি যদি একটি মাছকে তার গাছ বেয়ে ওঠার সামর্থ্যরে ওপর বিচার করেন, তাহলে সে সারা জীবন নিজেকে শুধু অপদার্থই ভেবে যাবে। যে মন খুলে হাসতে পারে না, সেই পৃথিবীতে সবচেয়ে অসুখী। যে পুরুষ একটি নারীকে বুঝতে পারে, সে পৃথিবীর যেকোনো জিনিস বুঝতে পারার গৌরব করতে পারে।
মৃত্যুর যন্ত্রণার চেয়ে বিরহের যন্ত্রণা যে কত কঠিন, কত ভয়ানক, তা একমাত্র ভুক্তভোগীই অনুভব করতে পারে। আমার হারিয়ে ফেলার কেউ নেই, কাজেই খুঁজে পাওয়ারও কেউ নেই, আমি মাঝে মাঝে নিজেকে হারিয়ে ফেলি, আবার খুঁজে পাই! সবচেয়ে কঠিন কাজ হচ্ছে নিজেকে চেনা এবং সবচেয়ে সহজ কাজ হচ্ছে অন্যদের বোঝা। জন্মদিনের উৎসব পালন করাটা বোকামি। জীবন থেকে একটা বছর ঝরে গেল, সে জন্য আমাদের অনুতাপ করা উচিত।
এই পৃথিবী কখনো খারাপ মানুষের খারাপ কর্মের জন্য ধ্বংস হবে না। যারা খারাপ মানুষের খারাপ কর্ম দেখেও কিছু করে না, তাদের জন্যই পৃথিবী ধ্বংস হবে। আমি বলব না আমি ১০০০ বার হেরেছি, আমি বলব যে আমি হারার ১০০০টি কারণ বের করেছি। মা হলো আমাদের স্নেহের ভান্ডার, যে স্নেহ কখনো নিঃশেষ হবার নয়। গোপন কথা আপনার গোলাম, ফাঁস করে দিলে আপনি তার গোলাম। দেশপ্রেমিকের রক্তই স্বাধীনতা অর্জন বৃক্ষের বীজস্বরূপ।
ভাগ্য সবার দুয়ারে আসার জন্যই অপেক্ষা করে, কিন্তু উপযাচক হয়ে আসে না, ডেকে আনতে হয়। কুসুম আপনার জন্য ফোটে না, পরের জন্য আপনার হৃদয় কুসুমটিকে প্রস্ফুটিত করুন। জীবন হচ্ছে মৃত্যুর ঘনিষ্ঠ সঙ্গী। তাই মৃত্যুকে মেনে নেওয়াই শ্রেয়, তবে অমর থাকতে চাওয়াই উত্তম। কোনো কাজে যার নিজস্ব পরিকল্পনা নেই, তার সাফল্য অনিশ্চিত। চন্দ্রের যা কলঙ্ক সেটা কেবল মুখের ওপরে, তার জ্যোৎস্নায় কোনো দাগ পড়ে না। দুঃখ নিজেই নিজের খেয়াল রাখতে পারে, কিন্তু আনন্দের পুরোটা উপভোগ করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে তা কারও সঙ্গে ভাগ করে নিতে হবে।
মুখস্থ বিদ্যা দিয়ে বড় বড় সার্টিফিকেট অর্জন করে বড় বড় চাকরি পাওয়াকে শিক্ষা বলে না। শিক্ষা হচ্ছে সেটা, যা একজন মানুষের ভেতরের কুশিক্ষাকে দূর করে সমাজের পরিবর্তনে এগিয়ে আসার উৎসাহ জোগায়। যেসব দৃশ্য আমরা খুব মন লাগিয়ে দেখতে চাই, সেসব দৃশ্য কখনো ভালোভাবে দেখতে পারি না। সেসব দৃশ্য অতি দ্রুত চোখের সামনে দিয়ে চলে যায়। যে সহজ-সরল জীবনযাপন করে, সুখ তার জন্য অত্যন্ত সুলভ্য। সফলতা সুখের চাবিকাঠি নয়, বরং সুখ হলো সফলতার চাবিকাঠি।
আপনার কাজকে যদি আপনি মনেপ্রাণে ভালোবাসতে পারেন অর্থাৎ যদি আপনি নিজের কাজ নিয়ে সুখী হন, তবে আপনি অবশ্যই সফল হবেন। কাল আমার পরীক্ষা কিন্তু এটা আমার কাছে বিশেষ কোনো ব্যাপারই নয়, কারণ শুধু পরীক্ষার খাতার কয়েকটা পাতাই আমার ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করতে পারে না। চিন্তা করুন বেশি, বলুন কম, লিখুন তার চেয়েও কম। অসৎ আনন্দের চেয়ে পবিত্র বেদনা ভালো। কথাবার্তায় ক্রোধের পরিমাণ খাবারের লবণের মতো হওয়া উচিত। পরিমিত হলে রুচিকর, অপরিমিত হলে ক্ষতিকর।
কেউ সম্পূর্ণ আপনার মতো হবে না একইভাবে আপনিও কারও মতো হবেন না, দুজনের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য থাকবেই আর এই পার্থক্যটুকু মেনে নেওয়াই হলো ধৈর্য এবং সহনশীলতা। মানুষের সর্বোৎকৃষ্ট শিক্ষকই হলো মহৎ ব্যক্তিদের আত্মজীবনী ও বাণী। তাই জানার জন্য বেশি বেশি সেগুলো পড়ুন।
 

কমেন্ট বক্স