Thikana News
২৫ এপ্রিল ২০২৫
  1. ই-পেপার
  2. চলতি সংখ্যা
  3. বিশেষ সংখ্যা
  4. প্রধান সংবাদ
  5. আমেরিকার অন্দরে
  6. বিশ্বচরাচর
আমেরিকা শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫

বনভোজনে মুখর প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটি

বনভোজনে মুখর প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটি নিউইয়র্ক: মৌলভীবাজার ডিস্ট্রিক্ট সোসাইটি অব ইউএসএ’র বনভোজনে সাবেক এমপি এম এম শাহীনসহ অন্যরা। 
মৌলভীবাজার ডিস্ট্রিক্ট সোসাইটি
প্রবাসে অন্যতম বড় আঞ্চলিক সংগঠন মৌলভীবাজার ডিস্ট্রিক্ট সোসাইটি অব ইউএসএ ইনকের বার্ষিক বনভোজন ও মিলনমেলা ২০২৩ অনুষ্ঠিত হলো গত ২৩ জুলাই রোববার নিউইয়র্ক সিটির কুইন্সে এস্টোরিয়া পার্কে। সবুজে ঘেরা নয়নাভিরাম এই পার্কে এদিন দুপুর থেকে বিকাল পর্যন্ত সংগঠনের সদস্য, তাদের পরিবার ও বিশিষ্টজনদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত। সবার স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি সত্যিকারের মিলনমেলায় রূপ নেয়। 
বনভোজনে ছিল নানান আয়োজন। বিশেষ করে খেলাধুলার আয়োজন নজড় কেড়েছে সবার। ছোট্ট শিশুরা মেতে ওঠে আনন্দে। ১১-১৫ এবং ১৬-২৩ বছরের ছেলে শিশুরা অংশ নেয় দৌড় প্রতিযোগিতায়। মেয়ে শিশুদের জন্যও ছিল একই আয়োজন। নারীদের জন্য ছিল ম্যাজিক পিলো প্রতিযোগিতা। আর পুরুষদের জন্য ছিল ভলিবল প্রতিযোগিতা। জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আহমেদ জিলু খেলা পর্ব পরিচালনা করেন। 
তপ্ত গরমের ক্লান্তি দূর করতে বনভোজনে সবাইকে তরমুজ দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়। এরপর দুপুরে ছিল মজাদার ও সুস্বাদু খাবার। মেন্যুতে ছিল গরু, খাশি ও মুরগীর রেজালা, ভাত, সবজি তরকারি। ছিল কোমল পানীয়। সংগঠনের কর্মকর্তারা নিজ হাতে সবাইকে আপ্যায়ন করেন। লাইনে দাঁড়িয়ে সবাই দুপুরের খাবার গ্রহণ করেন। 
বনভোজনে শিশুদের জন্য ছিল পিজা। তারা বনভোজনে পছন্দের এই খাবার পেয়ে দারুণ উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে। 

নিউইয়র্ক: মৌলভীবাজার ডিস্ট্রিক্ট সোসাইটি অব ইউএসএ’র বনভোজনে সাবেক এমপি এম এম শাহীনসহ অন্যরা। 

এর আগে বিশিষ্টজনদের নিয়ে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বেলুন উড়িয়ে বনভোজনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও ঠিকানার সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি এম এম শাহীন, যুক্তরাষ্ট্র সফররত মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলা চেয়ারম্যান রানা চৌধুরী, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান ট্রাস্টি বদরুন নাহান খান মিতা, বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান সেলিম, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আহমেদ জিলু, টাইম টেলিভিশনের সিইও আবু তাহের, বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাস্টি ও বিয়ানীবাজার সমিতির সাবেক সভাপতি আজিমুর রহমান বোরহান, সিলেট গণদাবী পরিষদের সভাপতি ও বিয়ানীবাজার সমিতির সাবেক সভাপতি মাসুদুল হক ছানু, জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারের ভাইস প্রেসিডেন্ট মনজুর চৌধুরী, জুডিশিয়াল ডেলিগেট মোহাম্মদ সাবুল উদ্দিন, রাজনীতিবিদ আব্দুর রহিম বাদশা, হাজী আব্দুর রহমান, দেওয়ান শাহেদ চৌধুরী, শাহান খান, ঠিকানা পরিবারের সদস্য নাহিদ-উর-রব ও মো. আবুল হাসনাত, সিপিএ আহাদ আলী, বাংলাদেশ সোসাইটির সহ-সভাপতি ফারুক চৌধুরী প্রমুখ। 
বনভোজনে ছিল আকর্ষণীয় র্যাফেল ড্র। এতে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পুরস্কার ছিল যথাক্রমে নিউইয়র্ক-ঢাকা,  নিউইয়র্ক-লন্ডন এবং নিউইয়র্ক-কানাডা রিটার্ন এয়ার টিকেট। এছাড়াও আরো আকষর্ণীয় পুরস্কার ছিল র্যাফেল ড্রতে। 
বনভোজনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন সংগঠনের সহ-সভাপতি সৈয়দ রুহুল আলী, সৈয়দ আবুল কাশেম, কোষাধ্যক্ষ এমদাদ হোসেন তরফদার, সাংগঠনিক সম্পাদক তারেক আহমদ, প্রচার সম্পাদক সৈয়দ ফাহমি, সমাজকল্যাণ সম্পাদক হেলাল আহমদ, শিক্ষা, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক নিজামউদ্দিন পাবেল, ক্রীড়া সম্পাদক জাবেদ আহমদ ও মহিলা সম্পাদক হাদিছা বেগম, কার্যনির্বাহী সদস্য আমিনুর রহমান, আহমেদ কাউসার, সুরঞ্জিত পাল, মো. রিপন মিয়া, মোমিত চৌধুরী তানিম, মোহাম্মদ শামীম আহমেদ, জাহাঙ্গীর আলম, শাহীন হাসনাত, জিল্লুর রহমান খান, জাকারিয়া পারভেজ আহমদ লিটন, মোহাম্মদ হুমায়ূন কবীর, শাহীন আহমদ ও শাহীন মিয়া এবং উপদেষ্টা পরিষদ। 
]সংগঠনের সভাপতি তজমুল হোসেন এবং সাধারণ সম্পাদক মো. জাবেদ উদ্দিন বনভোজন সফল হওয়ায় সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তারা বলেন, সার্বিক সহযোগিতায় আজকের এই বনভোজন সুন্দর ও সফল হয়েছে । তারা সংগঠনকে আরো এগিয়ে নিতে সকলের সার্বিক সহযোগিতা ও পরামর্শ কামনা করেন।

ঢাবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের বনভোজন ও মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয় গত ১৬ জুলাই। লং আইল্যান্ডের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যরে লীলাভূমি ওয়ান্টাঘ পার্কে আয়োজিত এই বনভোজনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় তিনশত সাবেক ছাত্র-ছাত্রীর পদচারণায় হয়ে উঠে এক টুকরো মিনি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। বৃষ্টিভেজা আবহাওয়া উপেক্ষা করে সকাল ১০টা থেকেই সাবেক অ্যালামনাইরা বনভোজন স্থলে উপস্থিত হতে থাকে। 

নিউইয়র্ক : বাঁ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের বনভোজনে প্রথম পুরস্কার নিউইয়র্ক-ঢাকা-নিউইয়র্ক রুটে বিমান টিকেট বিজয়ীর হাতে তুলে দিচ্ছেন অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের বনভোজনে বিজয়ীর হাতে পুরস্কার তুলে দিচ্ছেন মোর্শেদা জামান।

সংগঠনের সভাপতি সাঈদা আকতার লিলির উদ্বোধনী বক্তৃতার পর পরই সাধারণ সম্পাদক গাজী সামসউদ্দীনের নেতৃত্বে¡ শুরু হয় সকালের নাস্তা পরিবেশন। তাকে সহযোগিতা করেন বনভোজন উপ-কমিটির আহ্বায়ক রুহুল আমীন সরকার, যুগ্ম-আহ্বায়ক মো. ইউসুফ আলী ও সদস্য সচিব লিয়াকত আলী।
সকালের নাস্তার পর শুরু হয় খেলাধুলা। বিপুলসংখ্যক অ্যালামনাই ও তাদের পরিবারের সদস্য ও ছেলে-মেয়েদের অংশগ্রহণে খেলার মাঠ হয়ে উঠে যেনো বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় স্টেডিয়াম।
খেলাধুলার অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন গোলাম মোস্তফা, তাজুল ইসলাম ও এমএস আলম। তাদের সার্বিক সহযোগিতা করেন রুহুল সরকার, মো. ইউসুফ ও লিয়াকত আলী। সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন সাইদা আকতার লিলি ও গাজী সামসউদ্দীন।
খেলাধুলার পরপরই পরিবেশন কারা হয় মধ্যহ্নভোজ। জ্যামাইকার সাগর রেস্টুরেন্টের মুখরোচক খাবারে প্রায় তিনশ অ্যালামনাই, তাদের পবিারের সদস্য ও সম্মানিত অতিথিরা চরম তৃপ্তির সাথে মধ্যহ্ন ভোজে অংশ নেন।
এরপর শুরু হয় স্মৃতিচারণ ও আমন্ত্রিত অতিথিদের শুভেচ্ছা বক্তব্য। সভাপতি সাঈদা আকতার লিলির সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক গাজী সামসউদ্দীনের পরিচালনায় স্মৃতিচারণ ও আলোচনাসভা প্রাণবন্তু হয়ে ওঠে। অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন এটর্নি মঈন চৌধুরী, ডা. চৌধুরী সারোয়ারুল হাসান।
আলোচনা ও স্মৃতিচারণ অনুষ্ঠান শেষে সাংস্কৃতিক সম্পাদক নূপুর চৌধুরী ও গোলাম মোস্তফার পরিচালনায় শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। গান পরিবেশন করেন রওশন আরা কাজল, ফকরুল আলম ও অন্যান্য শিল্পীরা।
অবশেষে শুরু হয় পুরস্কার বিতরণী ও র‌্যাফেল ড্র অনুষ্ঠান। পরিচালনা করেন রুহুল আমীন সরকার, ইউসুফ আলী ও লিয়াকত আলী। বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন কার্যকরী সম্পাদক গাজী সামসউদ্দীন, মোল্ল সুনিরুজ্জামান, তাজুল ইসলাম, স্বপন বড়ুয়া, হানিফ মজুমদার, আজাহার আলী খান, এমএস আলম, সাইফুল ইসলাম, হারুন অর রশীদ, ডা. চৌধুরী সারোয়ার হাসান, ফকরুল আলম, একে আজাদ তালুকদার ও প্রবাসী বন্ধু এটর্নি মঈন চৌধুরী। 
পুরস্কার বিতরণের পরপরই শুরু হয় র‌্যাফেল ড্র অনুষ্ঠান। তেরটি র‌্যফেল ড্র’র পুরস্কারের মধ্যে আকর্ষণী পুরস্কার ছিল অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরীর দেয়া নিউইয়র্ক-ঢাকা-নিউইয়র্ক এয়ার টিকেট। প্রথম পুরস্কার বিজয়ী হন জাহাঙ্গীর আলী। গোলাম মোস্তফার উপস্থাপনায় একে একে র‌্যাফেল ড্র’র ১৩জন বিজয়ীদের মাঝে এই পুরস্কার তুলে দেয়া হয়। 
সন্ধ্যায় সভাপতি সাঈদা আকতার লিলি উপস্থিত সব অ্যালামনাই, তাদের পরিবারবর্গ ও আমন্ত্রিত অতিথিদের ধন্যবাদ জানিয়ে এবারের মতো বনভোজনের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

রাবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন
আসলাম আহমাদ খান : সেদিন ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস ছিল। সঙ্গে স্ট্রম এলার্ট। মোবাইল ফোনে সতর্ক বার্তা পাঠানো হচ্ছিল অতি জরুরি কাজ ছাড়া ঘর থেকে বের না হওয়ার। সেই ‘ঝরো ঝরো মুখর বাদল দিনে’ স্ট্রম এলার্ট উপেক্ষা করে রাবিয়ানরা মিলিত হয়েছিল প্রাকৃতিক শোভামন্ডিত লং আইল্যান্ডের বেলমন্ট লেক স্টেট পার্কে। উপলক্ষ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন নর্থ আমেরিকার বাৎসরিক বনভোজন ও মিলনমেলা। 
গত ১৬ জুলাই আয়োজিত এই বনভোজনে নিউইয়র্কের ৫ ব্যরোর বাইরেও কানেকটিকাট, নিউজার্সি, ম্যাসাচুসেটস, পেনসিলভেনিয়াসহ বিভিন্ন স্টেটে বসবাসরত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা মিলিত হয়েছিলেন।

নিউইয়র্ক : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের বনভোজনের উদ্বোধন।

মানুষ এবং প্রকৃতি একে অপরের বন্ধু। প্রকৃতির হাসিতে মানুষ হাসে, প্রকৃতির কান্নায় মানুষ কাঁদে। কিন্তু সেদিন প্রকৃতি এবং মানুষ উভয়েই হেসেছিলো। অর্থাৎ আবহাওয়ার পূর্বাভাস মিথ্যা প্রমাণ  করে লং আইল্যান্ডের  সবুজে সবুজময় প্রকৃতি হেসে উঠেছিলো সূর্যের হাসিতে। মিলনমেলায় ছুটে এসেছিলেন ৯০ বছর বয়স্ক বর্ষীয়াণ রাবিয়ান থেকে শুরু স্ট্রলারে বসা রাবিয়ান প্রজন্ম। তারা হেসে খেলে আনন্দে কাটিয়েছেন স্মৃতিমুখর একটি  দিন।
সকাল ১১টায় বেলুন ও ফেস্টুন উড়িয়ে পিকনিকের শুভ উদ্বোধন করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ, এনওয়াইপিডির ট্রাফিক পুলিশের  ইউনিয়নের নির্বাচিত সভাপতি রাবিয়ান সৈয়দ আব্দুর রহিম দুদু, বস্টন থেকে আসা উপদেষ্টা শাহীন খান ও শম্পা খান, অলিম্পিয়ান সাইদুর রহমান ডন, বাংলাদেশী-আমেরিকান পুলিশ অ্যাসোসিয়েশন (বাপা)’র সাধারণ সম্পাদক, এনওয়াইপিডি’র ক্যাপ্টেন রাবিয়ান এস. আলম প্রিন্স।
এ সময় তাদের সঙ্গে ছিলেন সিনিয়র অ্যালামনাই জিন্নাতুন হাসান, কানেকটিকাট থেকে আগত রাবিয়ান সুজা খান, মুরসালিন বাচ্চু, উপদেষ্টা আলী আনোয়ার, সিনিয়র রাবিয়ান আতাউর রহমান, তোফায়েল আহমেদ, ডা. শহীদুল ইসলাম, রাকসু’র সাবেক ছাত্র মিলনায়তন সম্পাদক মুজাহিদ আনসারী, অধ্যাপিকা মমতাজ শাহনাজ, কামরুল আলম হীরা, সাবেক ছাত্রনেতা অসীম ব্রহ্মচারী, সাবেক সদস্য সচিব মুন্সী আহাদ জামান, সাবেক সভাপতি  ওয়াহিদুজ্জামান চৌধুরী রাব্বী, শফিকুর রহমান জন, এমডি মুরাদ, তাহেরা আমীন এ্যানি, নূর কানিজ ফাতিমা, আকলিমা রানা চৌধুরী, মাহমুদা হাসান কণা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, তালুকদার নাজির-উ-দ্দৌলা, সৈয়দ এনামুল হোসাইন, ডলি চৌধুরী, এএফএম হানিফ সরদার, রেজওয়ান আলী, সায়মা আলী, মুখলেছ রহমান, কেএম আলী আজগর, রাবিয়ান ইয়াকুব আলী মিঠু, রওশন সরকার নীপা, শামীমা আক্তার,  খন্দকার মনিরুজ্জামান, তৌফিক আল মান্নান, শরিফুল ইসলাম, সাধন বিশ্বাস, অর্চনা পাল, মোহাম্মদ খান বিপ্লব, মোহাম্মদ মাহমুদুল হাসান মার্ক, এডভোকেট নূরুজ্জামান বাবু, অ্যাডভোকেট আব্দুর রাশিদ, মিতা জামান, বোরহানুস সুলতান, কামরুন নাহার, মোছা. আছমা খাতুন, ইশরাত জাহান, সৈয়দা এস আখতার, তাসলিমা আক্তার, নীলা আলম, মনিরা আকঞ্জি, নার্গিস ফাতেমা বিপ্লবী, মো. আবু সাইদ লেমন, আকিব রায়হানসহ রাবিয়ান এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা। উদ্বোধনের প্রাক্কালে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সভাপতি একেএম মনিরুল হক রাহুল এবং পিকনিক কমিটির আহ্বায়ক মো. আসাদুজ্জামান। সহ-সভাপতি ফতেনূর আলম বাবু, পিকনিক কমিটির যুগ্ম-আহ্বায়ক নীলুফার যারীণ ও শিমুল পারভেজ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধনী পর্বসহ অন্যান্য অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আসলাম আহমাদ খান। এবারের পিকনিকে রাকসু’র প্রথম জিএস, সাবেক কূটনীতিক, সর্বজন শ্রদ্ধেয় রাবিয়ান আব্দুর রাজ্জাক খান এবং রাবিয়ান প্রজন্ম, প্রতিভাবান কণ্ঠশিল্পী, বাংলার গায়েন পুরষ্কার বিজয়ী আলভান চৌধুরীকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়। 
আব্দুর রাজ্জাক খানকে উত্তরীয় পরিয়ে দেন উপদেষ্টা শাহীন খান ও শম্পা খান। সম্মাননা স্মারক তুলে দেন সাবেক সভাপতি সৈয়দ আব্দুর রহিম দুদু এবং অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ। ফুলের তোড়া উপহার দেন জিন্নাতুন হাসান এবং মাহমুদা হাসিন কণা। 
সম্মাননা গ্রহণের সময় রাজ্জাক খানের বোন সাইদা রহমান তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।
মা আকলিমা রানা চৌধুরী এবং বাবা ডা. শহীদুল ইসলামের উপস্থিতিতে আলভান চৌধুরীর হাতে সম্মাননা স্মারক (ক্রেস্ট) তুলে দেন অলিম্পিয়ান সাইদুর রহমান ডন এবং রাকসু’র সাবেক ছাত্র মিলনায়তন সম্পাদক মুজাহিদ আনসারী। উত্তরীয় পরিয়ে দেন মুন্সী আহাদ জামান এবং ওয়াহিদুজ্জামান চৌধুরী রাব্বী। এ সময় আলভানকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান অসীম ব্রহ্মচারী, মো. আসাদুজ্জামান, ফতেনূর আলম বাবু, নূরুজ্জামান বাবু।
সম্মাননা স্মারক প্রদানের পূর্বে অনুষ্ঠিত হয় প্রীতি ফুটবল প্রতিযোগিতা, আকর্ষণীয় পিলো পাসিং এবং শিশুদের জন্য খেলাধূলা। স্মৃতিচারণ ও জম্পেশ আড্ডায় কাটে একটি আনন্দমুখর দিন। পরিবেশন করা হয় ঝালমুড়ি, চা, তরমুজ, পান-সুপারিসহ বাংলার ঐতিহ্যবাহী খাবার। অনুষ্ঠিত হয় আকর্ষণীয় রাফেল ড্র।
বনভোজনের আনন্দময় পর্ব ছিল সঙ্গীতানুষ্ঠান। সঙ্গীত পরিবেশন করে উপস্থিত সবাইকে মন্ত্রমুগ্ধ করেন রাবিয়ান অর্চনা পাল এবং অতিথি শিল্পী মিঠু মাহমুদ। সঙ্গীতানুষ্ঠান পর্বের মূল আকর্ষণ ছিল বাংলার গায়েনখ্যাত আলভান চৌধুরীর অসাধারণ পরিবেশনা। উপস্থিত দর্শকদের অনুরোধে তিনি বাংলা এবং ইংরেজিতে একাধিক গান পরিবেশন করে। আলভান চৌধুরীর সুরের  মূর্চ্ছনায় রাবিয়ানরা মুগ্ধচিত্তে ঘরে ফেরে, সঙ্গে নিয়ে আসে সোনালি দিনের এক সুখস্মৃতি।

গোলাপগঞ্জ সোসাইটি
বৃষ্টিসহ বিরূপ আবহাওয়া উপেক্ষা করে নিউইয়র্ক গোলাপগঞ্জ সোসাইটি উদ্যোগে বার্ষিক বনভোজন সম্পন্ন হয়েছে। বৈরী আবাহাওয়া সত্ত্বেও গোলাপগঞ্জবাসীর প্রচণ্ড আত্মবিশ্বস ও মানসিক শক্তির কারণে থেমে থাকেনি কিছুই। 
গত ১৬ জুলাই রোববার রেইনি পার্কে অনুষ্ঠিত এই বনভোজনে সভাপতিত্ব করেন এবাদ চৌধুরী এবং পরিচালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক ওয়াহিদ পারভেজ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক সভাপতি হেলিম উদ্দিন ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শেখ আতিকুল ইসলাম। বনভোজনের আহ্বায়ক কমিটিতে আহ্বয়কের দায়িত্বে ছিলেন আব্দুল মোমিত চৌধুরী (ওমেল), সদস্য সচিবের দায়িত্ব পালন করেন এনাম উদ্দিন। বৃষ্টির পর পরই সংগঠনের কার্যকরি কমিটি বনভোজনের উদ্বোধন করেন। 
বনভোজনটি ছিল নানান আয়োজনে ভরপুর। খেলাধুলার মধ্যে ছিল ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের বয়সভিত্তিক বিভিন্ন প্রতিযোগিতা, মহিলাদের হাড়ি ভাঙা, বালিশ খেলা এবং পুরুষদের দৌড় প্রতিযোগিতা। দুপুরের খাবারের পূর্বেও ছিল বিভিন্ন মুখরোচক খাবারের ব্যবস্থা। যেমন পিঠা, চানাচুর, তরমুজ, কোমল পানিয়সহ নানা খাবার। 


প্রতিকূল আবাহয়া সত্ত্বেও উপস্থিতি ছিলে চোখে পড়ার মত। অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল হাছিব মামুন, ওয়াহিদুর রহমান মুক্তা, আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী, কবীর চৌধুরী, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের একাংশের সভাপতি শাহীন কামালী ও সাধারণ সম্পাদক মইনুল ইসলাম, সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ফয়েজুর রহমান ফটিক, শ্রীমঙ্গল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মামুনুর রশীদ শিপু, সাধারণ সম্পাদক সুফিয়ান চৌধুরী, সিলেট সদর সমিতির দেওয়ান শাহেদ চৌধুরী, সিলেট সদর থানা সমিতির সাধারণ সম্পাদক আর সি টিটো, মূলধারার রাজনীতিবিদ সাবুল উদ্দিন, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান চৌধুরী শেফাজ, আতিকুল ইসলাম জাকির, ফারুক সিদ্দিকী, কালাম আহমেদ, সৈয়দ আতিক, জুলকার হায়দার, হাসান চৌধুরী, মামুন। 
বনভোজন সফল করতে সহযোগিতা করেন বনভোজনের আহ্বায়ক আব্দুল মোমিত চৌধুরী ওমেল, সদস্য সচিব এনাম উদ্দিন, সাবেক সভাপতি হেলিম উদ্দিন, সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শেখ আতিকুল ইসলাম, সদস্য ফয়সল আহমদ, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, সাইফুল্লাহ সেবুল, ইমরান খন্দকার, আবুল কালাম, জামাল উদ্দিন, আব্দুল মুক্তাদির, রাফাত চৌধুরী, হেনাজ উদ্দিন, মুখতারুল ইসলাম ফয়েজ চৌধুরী, দুদু মিয়া, সাবিরা চৌধুরী, মিসবাহ আহমেদ, সৈয়দ সেলিম আহমেদ, আরেফ আহমেদ চৌধুরী, রেদওয়ান আহমেদ চৌধুরী, মোহাম্মদ চৌধুরী সবু, রেশাদ চৌধুরী, আকরাম চৌধুরী, দিনা চৌধুরী, সৈয়দ সায়েল আহমেদ, নাহিদ চৌধুরী, শেখ আতিকুল ইসলাম অপু, মোহাম্মদ তারেখ আহমেদ, আব্দুল সাত্তার চৌধুরী দুলু, আজিজুল হক চৌধুরী মঞ্জু, ফজলে রাব্বী চৌধুরীসহ অনেকেই।
দুপুরের উপস্থিত সকলের জন্য ছিল মুখরোচক মজাদার খাবারের ব্যাবস্থা। বনভোজনে সঙ্গীত পরিবেশন করেন প্রবাসের জনপ্রিয় শিল্পী শশি। বনভোজনের বিশেষ আকর্ষণ র্যাফেল ড্র। রাফেল ড্রতে প্রথম পুরস্কার ছিল স্বর্ণালঙ্কার। বিজয়ী ছিলেন শিরিন আক্তার। সব মিলিয়ে র্যাফেল ড্রতে ছিল ৮টি আকর্ষণীয়। সভাপতি এবাদ চৌধুরী সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বনভোজনের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

বালাগঞ্জ ওসমানীনগর প্রবাসী কল্যাণ সোসাইটি
যুক্তরাষ্ট্রের আঞ্চলিক সংগঠন বালাগঞ্জ ওসমানীনগর প্রবাসী কল্যাণ সোসাইটির বার্ষিক বনভোজন গত ২৩ জুলাই ব্রঙ্কস ফেরি পয়েন্ট পার্কের মনোরম পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। নিউইয়র্ক সিটির মেয়র এরিক অ্যাডামস বিশেষ সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও জরুরি কারণে তিনি উপস্থিত হতে পারেননি। তবে তার প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেয়রের সিনিয়র অ্যাডভাইজর ও মেয়র অফিসের এশিয়ান অ্যাফেয়ার্সের ডিরেক্টর উইনি গ্রেসো।
সংগঠনের সভাপতি মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রব কাওসারের সঞ্চালনায় দিনের শুরুতে বেলুন উড়িয়ে বনভোজনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন পিকনিকের প্রধান অতিথি, বিশিষ্ট কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব, এলেগ্রা হোম কেয়ারের সিইও আবু জাফর মাহমুদ। সংগঠনের পক্ষ থেকে বিশেষ সম্মাননা ক্রেস্ট দেওয়া হয় যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের গর্ব, বালাগঞ্জের সন্তান, নিউইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্টের ডেপুটি ইন্সপেক্টর, প্রথম বাংলাদেশি এনওয়াইপিডি ক্যাপ্টেন খন্দকার আব্দুল্লাহকে। এ সময় বক্তব্য রাখেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা ডাক্তার জুন্নুন চৌধুরী, সহসভাপতি সৈয়দ এনাম আহমেদ, মোহাম্মদ তোফায়েল, সাংগঠনিক সম্পাদক জোহায়েব চৌধুরী, কার্যকরী সদস্য সারওয়ার চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেরুজ্জামান শিরু, অর্থ সম্পাদক মো. তৌফিক আলম, প্রচার সম্পাদক হাফিজ শাহবাজ আহমেদ প্রমুখ। উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের অন্যতম উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম, সহসভাপতি ফজির আহমেদ আশরাফ, উপদেষ্টা ফয়জুন্নুর চৌধুরী, আব্দুল মতিন, প্রাক্তন সভাপতি আব্দুল জলিল, কার্যকরী সদস্য ফয়সল আহমেদ শিকদার, ক্রীড়া সম্পাদক ইয়াকুব আলী প্রমুখ।

নিউইয়র্ক : বালাগঞ্জ ওসমানী নগর প্রবাসী কল্যাণ সোসাইটির বার্ষিক বনভোজনে বক্তব্য দেন ড. আবু জাফর মাহমুদ। 

কমিউনিটির নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট, বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য আব্দুল হাসিম হাসনু, কমিউনিটি বোর্ড নাইনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এন মজুমদার, কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট আলমাস আলী, মখন মিয়া, বিশ্বনাথ সমিতির সভাপতি সেবুল খান মাহবুব, সাধারণ সম্পাদক শিহাব আহমেদ, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ফয়েজ আহমেদ, মিজানুর রহমান, কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট রিয়াজ উদ্দিন কামরান, শরিফুল খালিশদার, সাইফুর খান হারুন, আলম খান, নাসিম উদ্দিন, আব্দুল মোমিন, সেলিম আহমেদ, জুবায়ের আহমেদ, বিশিষ্ট সাংবাদিক সিদ্দিকুর রহমান সুমন, বাকার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সোহেল আহমদ, অর্থ সম্পাদক মোহাম্মদ রনি, কার্যনির্বাহী সদস্য চৌধুরী মোমিত তানিম।
বিপুল পরিমণ বালাগঞ্জ ওসমানীনগরবাসী এবং অন্যান্য এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের প্রাণচঞ্চল উপস্থিতিতে পিকনিক প্রান্ত এক অনুপম মিলনমেলায় পরিণত হয়। বনভোজনে আগত অসংখ্য মহিলা ও শিশু-কিশোরের অংশগ্রহণ ছিল সত্যিই উৎসাহব্যঞ্জক।

সুনামগঞ্জ জেলা সমিতি ইউএসএ
প্রবাসের অন্যতম আঞ্চলিক সংগঠন সুনামগঞ্জ জেলা সমিতি ইউএসএ ইনকের বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠিত হলো গত ২৩ জুলাই রোববার। নিউইয়র্কসহ যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন স্টেটের বসবাসরত সুনামগঞ্জ জেলার নারী-পুরুষ-শিশু দিনভর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত নিউইয়র্ক-এর এস্টোরিয়া পার্কের খোলা মাঠে আনন্দে মেতে ওঠেন। অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন সুনামগন্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার ১নং কলকলিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ সাজ্জাদুর রহমান। বর্ণাঢ্য এ আয়োজনে সুনামগঞ্জ ছাড়া বৃহত্তর সিলেটের বিপুলসংখ্যক প্রবাসীদের মিলনমেলায় পরিণত হয় এই বনভোজন। 
সুনামগঞ্জ জেলা সমিতির সভাপতি তৌফিকুল আম্বিয়া টিপুর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মোতাহার রুবেলের পরিচালনা, বনভোজন কমিটির আহ্বায়ক মান্না মুনতাসির, প্রধান সমন্বয়কারী মো. জুসেফ চৌধুরী এবং সদস্য সচিব হুমায়ুন কবির সুহেলের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার-২ আসনের সাবেক এমপি ও ঠিকানার সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি এম এম শাহীন, বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাস্টি মেম্বার বোরহান উদ্দিন, আব্দুল হাশিম হাসনু, বাংলাদেশ সোসাইটির সিনিয়র সহ-সভাপতি মহিউদ্দিন দেওয়ান, সহ-সভাপতি ফারুক চৌধুরী, প্রচার সম্পাদক রিজু মোহাম্মদ, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বদরুল হোসেন খান, সাবেক সভাপতি ময়নুল হক চৌধুরী হেলাল, সাবেক সভাপতি এবং বর্তমান ট্রাস্টি বদরুন নাহার খান মিতা, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি সফিউদ্দিন তালুকদার, লোকমান হোসেন লুকু, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ  সম্পাদক রোকন হাকিম, সমাজকল্যাণ সম্পাদক জাহিদ আহমেদ খান, কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলিম, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান সেলিম ও আহমেদ জিলু, জামাইকা বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ফখরুল ইসলাম দেলওয়ার, সিলেট গণদাবী পরিষদের সভাপতি মাসুদুল হক সানু, ব্রঙ্কস বাংলাদেশ সোসাইটির সভাপতি সামাদ মিয়া জাকের, সুনামগঞ্জ জেলা সমিতির উপদেষ্টা ছদরুন নুর, ইকবাল আহমেদ মাহবুব, এস এম জলিল, নুরুল হোসাইন, তোফায়েল চৌধুরী, মতিউর রহমান, শরিফ খান, আব্দুল মুহিত, শাহাবুদ্দিন, মোহন ইসলাম, তারেক আম্মিয়া, মখন মিয়া, ইমরুল হাসান সজল, টাইম টেলিভিশনের সিইও  আবু তাহের, পরিচালক সৈয়দ  ইলিয়াস খসরু, সাংবাদিক ও কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ। বনভোজনে বিভিন্ন বয়সী ছেলেমেয়েদের জন্য ছিল খেলাধুলার আয়োজন। নারীদের জন্য ছিল বিশেষ আয়োজন। সবশেষে অনুষ্ঠিত হয় বনভোজনের অন্যতম আকর্ষণ রাফেল ড্র। এতে পুরস্কার ছিল নগদ পাঁচশত ডলার, স্বর্ণের চেইন, ৫৫ ইঞ্চি টিভি, ৫০ ইঞ্চি টিভি, ২টি ফোনসহ মোট ৯টি পুরস্কার। শেষে খেলাধুলায় অংশগ্রহণকারী এবং রাফেল ড্র বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। সংগঠনের সভাপতি তৌফিকুল আম্বিয়া টিপু প্রবাসীসহ আমন্ত্রিত অতিথিদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, সকলের সার্বিক সহযোগিতায় আজকের এই বনভোজন সুন্দর ও সফল হয়েছে । বনভোজনে সহযোগিতাকারীদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তিনি বলেন, একটি বৃহৎ পরিবারের মত সংগঠনটি সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যপুর্ণ পরিবেশের মধ্যে দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। সুনামগঞ্জবাসীর প্রিয় এই সংগঠনকে আরো এগিয়ে নিতে তিনি সকলের সার্বিক সহযোগিতা ও পরামর্শ কামনা করেন। বনভোজনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন সংগঠনের সভাপতি তৌফিকুল আম্বিয়া টিপু, সাধারণ সম্পাদক মোতাহার রুবেল, মানিক আহমেদ, আলী রাজা, আসাদ মুরাদ তালুকদার, মান্না মুনতাসির, কাজিরুল  ইসলাম শিপন,  হুমায়ুন কবির সোহেল, শামীম আহমেদ, দিনার আহমেদ, সুমি বেগম, মোহাম্মদ আলী মিলন, সফিকুর রহমান, মোহাম্মদ আবু ফজর, আবু সাকের।

নিউইয়র্ক : সুনামগঞ্জ জেলা সমিতির বনভোজনে অংশগ্রহণকারীরা। 

অনুষ্ঠানের স্পন্সর ছিলেন, মার্কস হোম কেয়ার, তারেক আম্বিয়া, ম্যাকগ্রা ফার্মেসি, পার্কচেস্টার ফ্যামিলি ফার্মেসি, গোল্ডেন প্যালেস, ফার্স্ট এইড হোম কেয়ার সার্ভিস, এক্সিট রিয়েলিটি প্রিমিয়াম, হাসান ব্রোকারেজ, হাসান সুপার মার্কেট, সিলেট মটরস, আরএস মেডিক্যাল সার্ভিস এবং  সানম্যান এক্সপ্রেস। 
 

কমেন্ট বক্স