Thikana News
২১ নভেম্বর ২০২৪
  1. ই-পেপার
  2. চলতি সংখ্যা
  3. বিশেষ সংখ্যা
  4. প্রধান সংবাদ
  5. আমেরিকার অন্দরে
  6. বিশ্বচরাচর
আমেরিকা বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

নিউইয়র্ক মাতাবেন ৪ জুন দেড় মাসের সফরে যুক্তরাষ্ট্রে জেমস

নিউইয়র্ক মাতাবেন ৪ জুন দেড় মাসের সফরে যুক্তরাষ্ট্রে জেমস
দেড় মাসের সফরে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন বাংলাদেশের   তুমুল জনপ্রিয় সঙ্গীত তারকা ও নগর বাউল  খ্যাত জেমস। এই লম্বা সফরে তিনি নিউইয়র্কসহ যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকটি শহরে লাইভ ইন কনসার্টে অংশ নেবেন। আগামী ৪ জুন রোববার নিউইয়র্কের জ্যামাইকায় অ্যামাজুরা হলে জেমসকে নিয়ে কনসার্টের আয়োজন করেছে শোটাইম মিউজিক অ্যান্ড প্লে (এসএমপি)। 
শোটাইম মিউজিকের কর্ণধার আলমগীর খান আলম ঠিকানাকে জানান, দেড় মাসের লম্বা সফর হলেও জেমস ব্যস্ত সময় কাটাবেন যুক্তরাষ্ট্রে। গত ২৬ মে শুক্রবার তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসে আসেন। সেখানে ২৯ মে সোমবার রাতে তিনি লাইভ ইন কনসার্টে অংশ নেন। প্রায় ১৫ হাজার দর্শক জেমসের গান উপভোগ করেন। রাত ১০টায় জেমস মঞ্চে গাইতে আসেন এবং প্রায় দুই ঘণ্টা গান পরিবেশন করে সবাইকে মাতিয়ে রাখেন। 
আলমগীর খান আলম জানান, লস অ্যাঞ্জেসের পর পর্যায়ক্রমে টেক্সাসের ডালাস, জর্জিয়ার আটলান্টা, অরিগানোর পোর্টল্যান্ড. মিশিগান এবং ম্যাসাচুসেটসের বোস্টন শহরে কনসার্টে অংশ নেবেন। ৪ জুন রোববার নিউইয়র্কে আসছেন তিনি। 
আলমগীর খান আলম আরো জানান, বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী জেমস। যুক্তরাষ্ট্রে তার অনেক ভক্ত আছে। নিউইয়র্কে তার অগণিত ভক্ত। তাদের কথা চিন্তা করেই নিউইয়র্কে লাইভ ইন কনসার্টের আয়োজন করেছি। আশা করি নিউইয়র্ক প্রবাসী ভক্তরা তার কনসার্ট খুব এনজয় করবেন।
উল্লেখ্য, ফারুক মাহফুজ আনাম জেমস শুধু জনপ্রিয় একজন ব্যান্ডতারকা নন, তিনি একজন গুণী গীতিকার, গিটারিস্ট, সুরকার ও অভিনেতা। এছাড়াও একজন বলিউডের নেপথ্য গায়ক। তিনি রক ব্যান্ড ফিলিংস (বর্তমানে নগর বাউল হিসাবে পরিচিত)-এর প্রধান গায়ক, গীতিকার ও গিটারিস্ট, যা তিনি ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেন। জেমস নওগাঁয় জন্মগ্রহণ করেন এবং বেড়ে ওঠেন চট্টগ্রাম শহরে।
জেমস ১৯৯০-এর দশকে ফিলিংসের মুখ্যব্যক্তি হিসাবে মূলধারার খ্যাতিতে উঠে এসেছিলেন। তাকে প্রায়শই গুরু নামে অভিহিত করা হয়।
জেমস ব্যান্ডের পাশাপাশি ‘অনন্যা’ (১৯৮৯), ‘পালাবে কোথায়’ (১৯৯৫), ‘দুঃখিনি দুঃখ করোনা’ (১৯৯৭), ‘ঠিক আছে বন্ধু’ (১৯৯৯) এর মতো হিট অ্যালবাম দিয়ে সাফল্যের সঙ্গে তার সোলো ক্যারিয়ারও (একক কর্মজীবন) এগিয়ে নিয়ে যান। তিনি বলিউডের চারটি চলচ্চিত্রে প্লেব্যাকও করেছেন। এগুলো ‘গ্যাংস্টার’ (২০০৬), ‘ওহ লামহে’ (২০০৬), ‘লাইফ ইন এ... মেট্রো’ (২০০৭) এবং ‘ওয়ার্নিং’ (২০১৩) উল্লেখযোগ্য। 
 

কমেন্ট বক্স