নিউইয়র্র্ক সিটিতে ধারাবাহিকভাবে আসছে নথিপত্রহীন ইমিগ্র্যান্টরা। ইতিমধ্যে ৯৩ হাজার মাইগ্রেন এখানে এসেছেন। তাদের জন্য থাকা-খাওয়াসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিশিচত করতে হচ্ছে নিউইয়র্ক সিটি প্রশাসনকে। এগুলো করতে গিয়ে নিউইয়র্ক সিটির ওপর বাড়তি চাপ তৈরি হচ্ছে। মেয়র
অফিসকে সিটির অর্থ খরচ করতে হচ্ছে। নথিপত্রহীন মানুষকে আশ্রয় দেওয়া মানুষের জন্য যে পরিমাণ অর্থ প্রয়োজন, তা সিটির কাছে আলাদা করে নেই। তার পরও মেয়র এরিক অ্যাডামস তাদের জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা করে যাচ্ছেন।
নিউইয়র্ক : ফেডারেল সরকারের প্রতি অর্থ বরাদ্দ ও নিউইয়র্ক সিটিকে ইমারজেন্সি মাইগ্রেন সিটি ঘোষণা করার দাবিতে গত ৩১ জুলাই নিউইয়র্ক সিটি হলের সামনের পার্কে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়
এখন নিউইয়র্কে আসা এসব মানুষের খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থানসহ বিভিন্ন মৌলিক মানবিক চাহিদা পূরণ করার জন্য অর্থ বরাদ্দ প্রয়োজন। নিউইয়র্ক স্টেটের অ্যাসেম্বলিওমেন জেনিফার রাজকুমারসহ ৬৪ জন নির্বাচিত প্রতিনিধি নিউইয়র্ক সিটিকে ইমার্জেন্সি মাইগ্রেন সিটি ঘোষণা করে নতুন আসা এসব মাইগ্রেন মানুষের জন্য জরুরি তহবিল বরাদ্দ করতে ফেডারেল সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন। এ-সংক্রান্ত একটি বিলে স্পনসর করেছেন জেনিফার রাজকুমার। তার সঙ্গে আছেন নির্বাচিত অন্যান্য ৬৪ জন প্রতিনিধি।
নিউইয়র্ক সিটিকে ইমার্জেন্সি মাইগ্রেন সিটি ঘোষণা এবং ফেডারেল সরকারের প্রতি অর্থ বরাদ্দের অনুরোধ জানিয়ে গত ৩১ জুলাই নিউইয়র্ক সিটি হলের সামনের পার্কে জেনিফার রাজকুমারের নেতৃত্বে একটি সমাবেশ ও র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে উপস্থিত ব্যক্তিরা হাতে প্রেসিডেন্ট বাইডেন হেল্প নিউইয়র্ক সিটি, প্রেসিডেন্ট বাইডেন ফিক্স দ্য মাইগ্রেন ক্রাইসিস প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন। এ সময় জেনিফার রাজকুমার জরুরি ফান্ড বরাদ্দ দেওয়ার গুরুত্ব তুলে ধরেন। র্যালিতে জেনিফার রাজকুমার ছাড়াও উপস্থিত অন্য নেতারা বক্তব্য দেন।