Thikana News
০৬ জুলাই ২০২৪
  1. ই-পেপার
  2. চলতি সংখ্যা
  3. বিশেষ সংখ্যা
  4. প্রধান সংবাদ
  5. আমেরিকার অন্দরে
  6. বিশ্বচরাচর
আমেরিকা শনিবার, ০৬ জুলাই ২০২৪

যথাযোগ্য মর্যাদায় পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত

যথাযোগ্য মর্যাদায় পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত
যথাযোগ্য মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ১০ এপ্রিল বুধবার পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়েছে।  নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, কানেক্টিকাট, টেক্সাস, বস্টন, জর্জিয়া, ক্যালিফোর্নিয়া, ভার্জিনিয়াসহ মুসলিম জনবসতি ও বাংলাদেশিরা রয়েছেন, এমন স্টেটে ঈদের বড় বড় জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। একাধিক মসজিদের উদ্যোগে খোলামাঠে ঈদের নামাজের বিশাল জামাত হয়েছে। অন্যান্য মসজিদের ভেতরে ঈদের একাধিক জামাত অনুষ্ঠিত হয়। মুসলমানদের অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে নামাজে অংশ নেন। ঈদ নামাজ শেষে মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। নামাজের পর একে অপরের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এরপর আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুবান্ধবেরা একে অপরের বাড়িতে যান, সেখানে খাওয়াদাওয়ার পাশাপাশি ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। অনেকেই টেক্সট মেসেজ, ভিডিও মেসেজ, ইমেইল, ফোন করে দেশে থাকা স্বজনদের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। ঈদের পরদিনও অনেকেই নিকটাত্মীয় এবং পরিবারের অপরাঅপর সদস্যদের বাসায় বেড়াতে যান। ঈদের দিন নিউইয়র্কের পাবলিক স্কুল ছুটি ছিল। সে জন্য স্টুডেন্টরাও ঈদ উদযাপন করতে পেরেছে। তবে কলেজ স্টুডেন্ট এবং অন্যান্য যারা এ দেশে কাজ করেন, তারা ছুটি নিয়ে ঈদ করেছেন। কিন্তু যারা ছুটি পাননি, তারা কেবল ঈদের দিন রাতে ঈদ উদযাপন করেছেন।
এবার সম্পূর্ণ করোনামুক্ত পরিবেশে ঈদ উদযাপিত হওয়ায় কোনো বাধা ছিল না। নিয়মনীতিও তেমন ছিল না। ফলে একে অপরের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে জামাতে নামাজ আদায় করেছেন। সব মিলিয়ে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে অত্যন্ত সুন্দর ও সফলভাবে মানুষ ঈদ উদযাপন করেন। মুসল্লিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকেও যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হয়। বিভিন্ন মসজিদে ঈদ জামাত শেষে বিশেষ মোনাজাতে আল্লাহ তায়ালার দরবারে সমগ্র মুসলিম জাহানের সুখ, সমৃদ্ধি কামনা করা হয়। ফিলিস্তিনের নিপীড়িত, নির্যাতিত মানুষের মুক্তির জন্যও দোয়া করা হয়।
জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার : নিউইয়র্কে ঈদের সবচেয়ে বড় জামাত অনুষ্ঠিত হয়      
জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারের (জেএমসি) উদ্যোগে টমাস এডিসন হাইস্কুলের মাঠে। সেখানে ১০ হাজারের বেশি মানুষ নামাজে শরিক হন। নামাজে ইমামতি করেন জেএমসির প্রধান পেশ ইমাম ও খতিব মাওলানা মির্জা মোহাম্মদ আবু জাফর বেগ। খুতবা পাঠ করেন পরিচালক ইমাম শামসে আলী। নামাজের আগে বক্তব্য দেন স্টেট সিনেটর জন ল্যু, স্টেট অ্যাসেম্বলিম্যান জোহরান মামদানি, কুইন্স ডিস্ট্রিক্ট কোর্টের সিভিল জজ অ্যাটর্নি সোমা সায়ীদ, কুইন্স ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি মিলিন্ডা কার্টজ, কাউন্সিলম্যান ডেভিড ওয়েপ্রিন প্রমুখ। জেএমসির ঈদ জামাতে বিশ্বখ্যাত অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানও সবার সঙ্গে ঈদ জামাতে শরিক হন। নামাজ শেষে অনেকেই সাকিবের সঙ্গে সেলফি তোলেন। জেএমসির ঈদ জামাতে নিউজার্সি, পেনসিলভানিয়া, লং আইল্যান্ডসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে মুসল্লিরা শরিক হন।
আরাফা ইসলামিক সেন্টার (মসজিদ আল আরাফা) : আল আরাফা ইসলামিক সেন্টারের উদ্যোগে ৮৮-৪৯ ১৭৯ পেলস, জ্যামাইকায় ঈদের প্রথম জামাত সকাল সাড়ে সাতটায় এবং দ্বিতীয় জামাত সকাল সাড়ে আটটায় অনুষ্ঠিত হয়। ঈদ জামাতে সর্বস্তরের মুসল্লিরা শরিক হন। এখানে মহিলাদের জন্যও নামাজের ব্যবস্থা ছিল।
আমেরিকান মুসলিম সেন্টার : আমেরিকান মুসলিম সেন্টারের উদ্যোগে মোট পাঁচটি জামাতের ব্যবস্থা করা হয়। এর মধ্যে প্রথম তিনটি হয় মসজিদের ভেতরে। শেষ দুটি মসজিদের সামনে রাফুস কিং পার্কে। প্রথম ঈদ জামাত হয় সকাল সাতটায়, দ্বিতীয়টি সকাল আটটায় ও তৃতীয়টি সকাল নয়টায়। চতুর্থ জামাত হয় সকাল ১০টায় এবং পঞ্চম জামাত হয় বেলা ১১টায়।
মসজিদ এআর রাইয়ান : ঈদের দিন দুটি জামাত অনুষ্ঠিত হয় মসজিদ এআর রাইয়ানে। প্রথম জামাত সকাল সাড়ে আটটায় এবং দ্বিতীয় জামাত সকাল সাড়ে নয়টায় অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম জামাতে ইমামতি করেন ইমাম ওয়াসিফ খান। মুনা সেন্টার অব জ্যামাইকার উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত মসজিদ এআর রাইয়ানের নামাজের স্থান ছিল ১৯৬-৪৩ ফুটহিল অ্যাভিনিউ, হলিসউড, নিউইয়র্ক। পুরুষদের পাশাপাশি মহিলারাও এখানে নামাজ আদায় করেন।
দারুস সালাম মসজিদ : জ্যামাইকার দারুস সালাম মসজিদে মনোরম পরিবেশে ঈদের চারটি জামাত অনুষ্ঠিত হয়। ১৪৮-১৬ ৮৭ রোড, জ্যামাইকা নিউইয়র্কে ঈদ জামাত হয়। প্রথম জামাত সকাল সাড়ে সাতটায়, দ্বিতীয় জামাত সকাল সাড়ে আটটায়, তৃতীয় জামাত সকাল সাড়ে নয়টায় এবং চতুর্থ জামাত সকাল সাড়ে দশটায় অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম জামাত ছাড়া বাকি জামাতগুলোতে মহিলাদের জন্যও নামাজের ব্যবস্থা ছিল।
মসজিদ মিশন সেন্টার : জ্যামাইকার ৮৭ অ্যাভিনিউ ১৭৫ স্ট্রিটে মসজিদ মিশন সেন্টারের উদ্যোগে ঈদ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এখানে মোট তিনটি জামাত অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম জামাত সকাল সাতটায়, দ্বিতীয় জামাত সকাল আটটায় এবং তৃতীয় জামাত সকাল নয়টায় অনুষ্ঠিত হয়।
আল আমিন জামে মসজিদ অ্যান্ড ইসলামিক সেন্টার : আল আমিন জামে মসজিদ অ্যান্ড ইসলামিক সেন্টারের উদ্যোগে খোলা মাঠে ঈদুল ফিতরের একটি জামাত অনুষ্ঠিত হয়। নামাজে ইমামতি করেন মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা লুৎফুর রহমান চৌধুরী। এতে প্রচুর বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন দেশের মুসল্লিরা অংশ নেন।
নিউইয়র্ক ঈদগাহ : জ্যাকসন হাইটসের ডাইভারসিটি প্লাজায় নিউইয়র্ক ঈদগাহর উদ্যোগে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয় পাঁচটি। প্রতি এক ঘণ্টা পরপর ঈদের জামাত হয়।
বায়তুল ইসলাম মসজিদ অ্যান্ড কমিউনিটি সেন্টার : এই মসজিদের উদ্যোগে ঈদের দুটি জামাত অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম জামাত হয় সকাল আটটায় এবং দ্বিতীয় জামাত সকাল নয়টায়।
আল ফুরকান মসজিদ : ওজনপার্কের আল ফুরকান মসজিদে ঈদের দুটি জামাত অনুষ্ঠিত হয়। একেকটি জামাতে দেড় হাজার থেকে দুই হাজার মুসল্লি অংশ নেন।
আল কুবা ইসলামিক সেন্টার : এই সেন্টারের উদ্যোগে সাউথ জ্যামাইকার পিএস ৫০ স্কুলের মাঠে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে প্রায় এক হাজার মানুষ নামাজ আদায় করেন। এখানে এবার পঞ্চমবারের মতো জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
ইস্ট এলমহার্স্ট জামে মসজিদ অ্যান্ড মুসলিম সেন্টার : ইস্ট এলমহার্স্টে এই সেন্টারের উদ্যোগে বড় পরিসরে ঈদের নামাজের আয়োজন করা হয়। সেখানে স্থানীয় মানুষের পাশাপাশি আশপাশের এলাকা থেকেও মুসল্লিরা নামাজে শরিক হন।
আল আমান মসজিদ : ওজনপার্কের বড় জামাত অনুষ্ঠিত হয় আল আমান মসজিদে। সেখানে বিপুলসংখ্যক মানুষ জামাতে অংশ নেন। এ ছাড়া ওজনপার্কের ফুলতলী জামে মসজিদে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।
বায়তুল জান্না জামে মসজিদ অ্যান্ড মুসলিম কমিউনিটি সেন্টার : এই মসজিদের উদ্যোগে ব্রুকলিনের ৫৬৯ ম্যাকডোনাল্ড অ্যাভিনিউ সিটিতে খোলা রাস্তায় ঈদের নামাজের ব্যবস্থা করা হয়। প্রতিবছরই এখানে নামাজের ব্যবস্থা করা হয়। পাঁচ থেকে ছয় হাজার মানুষ ঈদের নামাজে শরিক হন।
বাংলাবাজার জামে মসজিদ : ব্রঙ্কসে বাংলাবাজার জামে মসজিদের উদ্যোগে খোলা মাঠে পবিত্র ঈদুল ফিতরের বিশাল দুটি জামাত অনুষ্ঠিত হয়। মসজিদের নিকটবর্তী খোলা মাঠে (পিএস ১০৬, ২১২০ সেইন্ট রেমন্ডস অ্যাভিনিউ, ব্রঙ্কস, নিউইয়র্ক ১০৪৬২) সকাল সাড়ে আটটা ও সাড়ে নয়টায় জামাত দুটি অনুষ্ঠিত হয়। কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গসহ বিপুলসংখ্যক মুসল্লি এই জামাতে অংশ নেন। প্রথম জামাতে ইমামতি করেন বাংলাবাজার জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা আবুল কাশেম মোহাম্মদ ইয়াহইয়া এবং দ্বিতীয় জামাতে ইমামতি করেন হাফেজ বদরুল আলম। এখানে পুরুষের পাশাপাশি মহিলাদের জন্যও নামাজের ব্যবস্থা ছিল।
রিয়াজুল জান্নাহ ইসলামিক সেন্টার ইনক : জ্যামাইকার মারকোনি পার্কের পিএস-৪৮-এ রিয়াজুল জান্নাহ ইসলামিক সেন্টার ইনকের উদ্যোগে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। বিপুলসংখ্যক মুসল্লি সেখানে নামাজে অংশ নেন।
মসজিদ আবু হুরায়রা ইসলামিক সেন্টার : জ্যাকসন হাইটসে মসজিদ আবু হুরায়রা ইসলামিক সেন্টারের উদ্যোগে সকাল নয়টায় ঈদের বিশাল জামাত অনুষ্ঠিত হয়। মহিলাদের জন্য নামাজের ব্যবস্থা ছিল।
নর্থ ব্রঙ্কস ইসলামিক সেন্টার অ্যান্ড জামে মসজিদ : নিউইয়র্কে নর্থ ব্রঙ্কস ইসলামিক সেন্টার অ্যান্ড জামে মসজিদের উদ্যোগে মসজিদের নিকটবর্তী ওভাল পার্কের খোলা মাঠে ঈদুল ফিতরের বিশাল ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। সকাল নয়টায় অনুষ্ঠিত এই ঈদ জামাতে বিপুলসংখ্যক মুসল্লি অংশ নেন। নামাজে ইমামতি এবং ঈদুল ফিতরের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মুসাদ্দেক আহমেদ। নামাজ শেষে মুসলিম বিশ্বসহ সমগ্র মানবতার কল্যাণ কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়।
মুনা ঈদগাহ : নিউইয়র্কে মুনা সেন্টার অব জ্যাকসন হাইটস (মসজিদ নামিরাহ) আয়োজিত ঈদ জামাত সেন্টারের পাশে (৩৫-৩৫, ৭১ স্ট্রিটে) নিজস্ব জায়গায় খোলা আকাশের নিচে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। নামাজে ইমামতি করেন কুরআর একাডেমি ফর ইয়ং স্কলারের পরিচালক আহমদ আবু উবায়দা। জামাতে আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন নিউইয়র্ক সিটি ডিস্ট্রিক্ট-২৫ কাউন্সিলম্যান শেখর কৃষ্ণান। বিপুলসংখ্যক মুসল্লির মধ্যে মহিলাদের জন্য নামাজের ব্যবস্থা করা হয় মসজিদের দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায়। জামাত শেষে উপস্থিত মুসল্লিদের খেজুর ও সেমাই দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়। জামাতে শিশু-কিশোরদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।
আটলান্টিক সিটিতে ঈদুল ফিতর উদ্্যাপন : নিউজার্সি অঙ্গরাজ্যের আটলান্টিক সিটিতে যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদ্্যাপিত হয়েছে। ১০ এপ্রিল সকালে আটলান্টিক সিটির বিভিন্ন মসজিদে প্রবাসী বাংলাদেশি মুসলিমরা ঈদের নামাজ আদায়ের জন্য সমবেত হন। বড়দের সঙ্গে ছোটরাও রং-বেরঙের পাজামা-পাঞ্জাবি পরে ঈদের জামাতে অংশ নেয়। ঈদ জামাতে বিপুলসংখ্যক মহিলার অংশগ্রহণ ছিল লক্ষণীয়। এ ছাড়া অনুকূল আবহাওয়ায় এবারের ঈদ পেয়েছিল ভিন্ন এক মাত্রা। আটলান্টিক সিটির মসজিদ আল হেরা, ইসলামিক সেন্টার অব আটলান্টিক সিটি, ন্যাশনাল গার্ড আরমরিসহ বিভিন্ন মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
মিশিগানে ঈদুল ফিতর উদ্্যাপন : দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পর মিশিগানের মসজিদগুলোতে মুসলিম উম্মাহর সবচেয়ে বড় উৎসব ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। মিশিগানের বাংলাদেশি-আমেরিকানদের পরিচালিত প্রায় ২২টি মসজিদ ও অন্যান্য কমিউনিটির শতাধিক মসজিদে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডেট্রয়েট সিটির বায়তুল মোকাররম মসজিদে দুটি জামাত অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম মসজিদের ইমাম হাফেজ মাওলানা আহমেদ কাশেম এবং দ্বিতীয় জামাত পরিচালনা করেন দারুল উলুম ডেট্রয়েট মিশিগানের শিক্ষাসচিব হাফেজ মাওলানা জাবেদ আহমেদ। ডেট্রয়েট, হ্যামট্রামেক ওয়ারেন, ট্রয়, স্টার্লিং হাইটস সিটির মসজিদগুলোসহ অধিকাংশ মসজিদে একাধিক ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

কমেন্ট বক্স