Thikana News
২৮ জুন ২০২৫
  1. ই-পেপার
  2. চলতি সংখ্যা
  3. বিশেষ সংখ্যা
  4. প্রধান সংবাদ
  5. আমেরিকার অন্দরে
  6. বিশ্বচরাচর
আমেরিকা শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫

আশ্রয় নেওয়া বিজিপি সদস্যদের ফিরিয়ে নেবে মিয়ানমার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আশ্রয় নেওয়া বিজিপি সদস্যদের ফিরিয়ে নেবে মিয়ানমার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছবি : সংগৃহীত



 
মিয়ানমার থেকে আসা সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) সদস্যদের ফিরিয়ে নেবে দেশটির সরকার, ইতোমধ্যে এ নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। ৫ ফেব্রুয়ারি (সোমবার) দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের বিজিপি সদস্যদের বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থান কী, জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ আছে। আজ সকালে মিয়ানমারের ডেপুটি ফরেন মিনিস্টার আমাদের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে কথাও বলেছেন। তারা তাদের নাগরিকদের ফিরিয়ে নিয়ে যাবেন। বিজিপির যেসব সদস্য এখানে এসেছে তাদের ফিরিয়ে নিয়ে যাবে। এখন কোন প্রক্রিয়ায় ফিরিয়ে নিয়ে যাবে সেটি নিয়ে আমরা আলাপ-আলোচনায় আছি। তাদের বাই এয়ার (বিমানে) নাকি বাই বোট (নৌকায় করে) ফিরিয়ে নেওয়া হবে, সেটি নিয়ে আলাপ-আলোচনার মধ্যে আছি। আমাদের একটি পথ খুঁজে বের করতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘এখনও অনেকে আসছে বা আসার সম্ভাবনা আছে। আমাদের কাছে রেজিস্টার্ড ৯৫ জন এসেছে। এর মধ্যে সকাল গড়িয়ে দুপুর হয়ে গেছে, আরও এসেছে কি না জানি না। এর মধ্যে কয়েকজন আহত আছে, তাদের কক্সবাজার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’

সীমান্ত অরক্ষিত বলে মনে করেন কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সীমান্ত সুরক্ষিত আছে। তারা (বিজিপি সদস্য) যেহেতু পালিয়ে এসেছে আমরা তাদের আশ্রয় দিয়েছি। সীমান্ত আমাদের যথেষ্ট রক্ষিত আছে।’

সীমান্ত পরিস্থিতি যেহেতু উত্তপ্ত, সেজন্য প্রতিবেশী দেশের সহযোগিতা চাওয়া হবে কি না এবং জাতিসংঘকে যুক্ত করার চিন্তা আছে কি না, জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘যেহেতু দুদেশের মধ্যে আলোচনা চলছে এখন তৃতীয় পক্ষকে জড়ানোর প্রশ্ন আসেনি।’

অপর এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘অর্থনৈতিক, জলবায়ু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ একসঙ্গে কাজ করবে। বাইডেনের চিঠির পরে বাংলাদেশের সম্পর্ক নিয়ে আর কোনো প্রশ্ন নেই।’

হাছান মাহমুদ বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমাদের সঙ্গে কোনো অস্বস্তি নেই। ইন্দো প্যাসিফিক অঞ্চলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার করতে আলোচনা হয়েছে।’

ঠিকানা/ছালিক 

কমেন্ট বক্স