ঠিকানা রিপোর্ট : যুক্তরাষ্ট্রের ১৮টি স্টেটের ৩৪ জন নেতাকে যুক্তরাজ্যে আমন্ত্রণ জানিয়ে সরকার পতন আন্দোলন জোরালো করতে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। গত ৯ জুলাই রোববার দুপুরে লন্ডনে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতার রাজনীতি করে না। কোনো দেশের সহায়তা নিয়ে নয়, জনগণের রায়ে বিএনপি বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করবে। ক্ষমতায় যাওয়া নয়, বরং বর্তমান সরকারের পতনই বিএনপির মূল লক্ষ্য। আর এ লক্ষ্যে নেতা-কর্মীদের যুগপৎ আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
সরকার পতনের আন্দোলনে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির ১৮টি স্টেট কমিটির ওপর আস্থা রয়েছে উল্লেখ করে তারেক রহমান তাদের বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার কাজ করছে। অতএব, যুক্তরাষ্ট্রে যে কোনো আন্দোলন সরকার পতন ত্বরান্বিত করবে। প্রায় সাড়ে ৭ ঘণ্টা দীর্ঘ এই মতবিনিময় সভায় ১৮টি স্টেট কমিটির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবকে বিভিন্ন নির্দেশনা দেন তারেক রহমান।
মতবিনিময় সভায় অংশ নেওয়া একাধিক নেতা ঠিকানাকে জানান, ১৮টি স্টেটের আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব, অর্থাৎ ৩৬জন নেতাকে লন্ডনে ডেকেছিলেন তারেক রহমান। কিন্তু উপস্থিত ছিলেন ৩৪জন। অসুস্থতাজনিত কারণে একজন এবং ঢাকা থেকে লন্ডন যেতে এয়ারপোর্টে বাধার কারণে আরো একজন সভায় যেতে পারেননি।
জানা গেছে, উপস্থিত ৩৪জনই সভায় বক্তব্য দিয়েছেন। বিভিন্ন রাজনৈতিক কার্যক্রম তুলে ধরেছেন। তারেক রহমান সবার কথা শুনেছেন এবং এরপর তিনি প্রায় সোয়া ঘণ্টা বক্তব্য রেখেছেন।
তারেক রহমান তার বক্তব্যে বিভিন্ন স্টেট কমিটির কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি বিশেষভাবে বিশ্বব্যাংকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগদান অনুষ্ঠানের সামনে বিক্ষোভ সফল করায় সন্তোষ প্রকাশ করে সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি এসময় বলেন, আগামীতে আরো তীব্র আন্দোলনের প্রস্তুতি নিতে হবে এবং সম্মিলিতভাবে তা সফল করতে হবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে জাতিসংঘ ও স্টেট ডিপার্টমেন্টসহ ব্যস্ততম স্থানে সমাবেশের পরামর্শ দেন তারেক রহমান।
জানা গেছে, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যুক্তরাষ্ট্রের ১৮টি কমিটিকে জেলা কমিটির মর্যাদা দিয়ে বলেছেন, পদাধিকার বলে এসব সংগঠনের সভাপতি ও সেক্রেটারি কেন্দ্রীয় সদস্যের মর্যাদা পাবেন। তিনি শিগগির নিউইয়র্ক স্টেট কমিটির সভায় ভার্চুয়াল অংশ নেওয়ার ইচ্ছা ব্যক্ত করেছেন বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তারেক রহমান বলেছেন- তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে না। তাই বিএনপি গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার লড়াই চালিয়ে যাবে।
মতবিনিময় সভা সঞ্চালনা করেন বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা আনোয়ার হোসেন খোকন। বিএনপির কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মুহিবুর রহমান, হুমায়ূন কবীর, এম এ মালেকসহ যুক্তরাজ্য বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতা মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
মতবিনিময় সভায় যোগ দেওয়া নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির আহ্বায়ক মাওলানা অলিউল্লাহ আতিকুর রহমান, সদস্য সচিব সাঈদুর রহমান সাঈদ, মহানগর (দক্ষিণ) বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান সেলিম রেজা, সদস্য সচিব এমলাক হোসেন ফয়সাল, উত্তরের আহ্বায়ক আহবাব চৌধুরী খোকন ও সদস্য সচিব ফয়েজ চৌধুরী, নিউজার্সি বিএনপির আহ্বায়ক সৈয়দ জুবায়ের আলী ১২ জুলাই বুধবার যুক্তরাষ্ট্রে ফিরবেন বলে জানা গেছে।
সরকার পতনের আন্দোলনে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির ১৮টি স্টেট কমিটির ওপর আস্থা রয়েছে উল্লেখ করে তারেক রহমান তাদের বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার কাজ করছে। অতএব, যুক্তরাষ্ট্রে যে কোনো আন্দোলন সরকার পতন ত্বরান্বিত করবে। প্রায় সাড়ে ৭ ঘণ্টা দীর্ঘ এই মতবিনিময় সভায় ১৮টি স্টেট কমিটির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবকে বিভিন্ন নির্দেশনা দেন তারেক রহমান।
মতবিনিময় সভায় অংশ নেওয়া একাধিক নেতা ঠিকানাকে জানান, ১৮টি স্টেটের আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব, অর্থাৎ ৩৬জন নেতাকে লন্ডনে ডেকেছিলেন তারেক রহমান। কিন্তু উপস্থিত ছিলেন ৩৪জন। অসুস্থতাজনিত কারণে একজন এবং ঢাকা থেকে লন্ডন যেতে এয়ারপোর্টে বাধার কারণে আরো একজন সভায় যেতে পারেননি।
জানা গেছে, উপস্থিত ৩৪জনই সভায় বক্তব্য দিয়েছেন। বিভিন্ন রাজনৈতিক কার্যক্রম তুলে ধরেছেন। তারেক রহমান সবার কথা শুনেছেন এবং এরপর তিনি প্রায় সোয়া ঘণ্টা বক্তব্য রেখেছেন।
তারেক রহমান তার বক্তব্যে বিভিন্ন স্টেট কমিটির কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি বিশেষভাবে বিশ্বব্যাংকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগদান অনুষ্ঠানের সামনে বিক্ষোভ সফল করায় সন্তোষ প্রকাশ করে সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি এসময় বলেন, আগামীতে আরো তীব্র আন্দোলনের প্রস্তুতি নিতে হবে এবং সম্মিলিতভাবে তা সফল করতে হবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে জাতিসংঘ ও স্টেট ডিপার্টমেন্টসহ ব্যস্ততম স্থানে সমাবেশের পরামর্শ দেন তারেক রহমান।
জানা গেছে, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যুক্তরাষ্ট্রের ১৮টি কমিটিকে জেলা কমিটির মর্যাদা দিয়ে বলেছেন, পদাধিকার বলে এসব সংগঠনের সভাপতি ও সেক্রেটারি কেন্দ্রীয় সদস্যের মর্যাদা পাবেন। তিনি শিগগির নিউইয়র্ক স্টেট কমিটির সভায় ভার্চুয়াল অংশ নেওয়ার ইচ্ছা ব্যক্ত করেছেন বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তারেক রহমান বলেছেন- তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে না। তাই বিএনপি গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার লড়াই চালিয়ে যাবে।
মতবিনিময় সভা সঞ্চালনা করেন বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা আনোয়ার হোসেন খোকন। বিএনপির কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মুহিবুর রহমান, হুমায়ূন কবীর, এম এ মালেকসহ যুক্তরাজ্য বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতা মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
মতবিনিময় সভায় যোগ দেওয়া নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির আহ্বায়ক মাওলানা অলিউল্লাহ আতিকুর রহমান, সদস্য সচিব সাঈদুর রহমান সাঈদ, মহানগর (দক্ষিণ) বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান সেলিম রেজা, সদস্য সচিব এমলাক হোসেন ফয়সাল, উত্তরের আহ্বায়ক আহবাব চৌধুরী খোকন ও সদস্য সচিব ফয়েজ চৌধুরী, নিউজার্সি বিএনপির আহ্বায়ক সৈয়দ জুবায়ের আলী ১২ জুলাই বুধবার যুক্তরাষ্ট্রে ফিরবেন বলে জানা গেছে।