
গত ১৫ দিনে বাংলাদেশের তিনটি সিনেমা এসেছে যুক্তরাষ্ট্রে। এর মধ্যে তিনটিই বাংলাদেশে পবিত্র ঈদুল ফিতরে মুক্তি পেয়েছিল। এখন যে তিনটি সিনেমা যুক্তরাষ্ট্রে চলছে, এর মধ্যে রয়েছে এসকে ফিল্মের পরিবেশনায় শাকিব খান-ইধিকা পাল অভিনীতি ‘বরবাদ’, দ্বিতীয়টি নিশো ও তমা মির্জার ‘দাগী’ এবং তৃতীয়টি বুবলী ও সিয়াম অভিনীত ‘জংলি’।
বরবাদ সিমেনাটি যুক্তরাষ্ট্রে আসে ১৮ এপ্রিল। দুই সপ্তাহ ধরেই সিনেমাটি চলছে। এর বাইরে চলতি সপ্তাহে জংলি ও দাগী সিনেমাটি মুক্তি পায়। একাধিক দর্শক বলেছেন, বরবাদ সিনেমাটিতে একটি গল্প আছে। একজন মানুষ ছোটবেলা থেকেই বাবার কারণে খারাপ ছিল। মাঝখানে প্রেমে পড়ে ভালো হয়। প্রেমিকা বিশ্বাসঘাতকতা করায় আবার অন্ধকার জগতে ফিরে যায়। এরপর সে এতটাই হিংস্র হয়ে যায় যে তার গার্লফ্রেন্ডকে হত্যা করে। তবে এই সিনেমার অনেক দৃশ্য ছিল হিংসাত্মক ও ভায়োলেন্সে ভরা। সেখানে ধর্ষণের ঘটনাও ছিল। পাশাপাশি সেখানে যখন তখন যাকে তাকে খুন করার মতো ঘটনা রয়েছে। মানুষকে হাত কেটে হত্যা, ধর্ষণ করার পর হত্যা, দুই টুকরো করে পুরো শরীর ভাগ করে ফেলা, যা অত্যন্ত ভীতিকর। এ ছাড়া সিনেমাটিতে অনেক রক্তের দৃশ্যও একাধিকবার দেখানো হয়েছে। এই ধরনের ঘটনায় অনেকের মনে বিরূপ প্রভাব ফেলে। তবে সিনেমার শেষ পরিণতি দেখানো হয়েছে, কেউ খারাপ হলে সারা জীবন তার আধিপত্য ধরে রাখতে পারে না। একসময় তার আধিপত্য শেষ হয়।
সব মিলিয়ে সিনেমাটি দর্শক টানতে পেরেছে শাকিব খানের কারণে তবে ভায়োলেন্সের বিষয়গুলো পছন্দ করেনি বেশির ভাগ রুচিশীল দর্শক। তারা বলেছেন, আগে বাংলাদেশে এত সামাজিক ছবি হতো, এখন সেই রকম সামাজিক ছবি হয় না। বরবাদের মতো একটি সিনেমা দেখে একটি শিশু, কিশোর বা তরুণ কী শিখবে? কোনো মেয়েকে স্কুলের ক্লাসে কিস করা, নাকে ড্রাগ নেওয়া, বাবার ক্ষমতার কারণে ছেলের বেপরোয়া হয়ে ওঠা, সন্ত্রাস করা, দেশে ত্রাস সৃষ্টি করা, প্রেমিকাকে হত্যা করা, অনেক অশালীন শব্দ প্রয়োগ- এগুলো অগ্রহণযোগ্য। একাধিক দর্শক বলেছেন, আগামী দিনে এমনভাবে সিনেমা বানাতে হবে, যাতে করে মানুষ সিনেমা দেখে অনেক কিছু শিখতে পারে।
বরবাদ সিমেনাটি যুক্তরাষ্ট্রে আসে ১৮ এপ্রিল। দুই সপ্তাহ ধরেই সিনেমাটি চলছে। এর বাইরে চলতি সপ্তাহে জংলি ও দাগী সিনেমাটি মুক্তি পায়। একাধিক দর্শক বলেছেন, বরবাদ সিনেমাটিতে একটি গল্প আছে। একজন মানুষ ছোটবেলা থেকেই বাবার কারণে খারাপ ছিল। মাঝখানে প্রেমে পড়ে ভালো হয়। প্রেমিকা বিশ্বাসঘাতকতা করায় আবার অন্ধকার জগতে ফিরে যায়। এরপর সে এতটাই হিংস্র হয়ে যায় যে তার গার্লফ্রেন্ডকে হত্যা করে। তবে এই সিনেমার অনেক দৃশ্য ছিল হিংসাত্মক ও ভায়োলেন্সে ভরা। সেখানে ধর্ষণের ঘটনাও ছিল। পাশাপাশি সেখানে যখন তখন যাকে তাকে খুন করার মতো ঘটনা রয়েছে। মানুষকে হাত কেটে হত্যা, ধর্ষণ করার পর হত্যা, দুই টুকরো করে পুরো শরীর ভাগ করে ফেলা, যা অত্যন্ত ভীতিকর। এ ছাড়া সিনেমাটিতে অনেক রক্তের দৃশ্যও একাধিকবার দেখানো হয়েছে। এই ধরনের ঘটনায় অনেকের মনে বিরূপ প্রভাব ফেলে। তবে সিনেমার শেষ পরিণতি দেখানো হয়েছে, কেউ খারাপ হলে সারা জীবন তার আধিপত্য ধরে রাখতে পারে না। একসময় তার আধিপত্য শেষ হয়।
সব মিলিয়ে সিনেমাটি দর্শক টানতে পেরেছে শাকিব খানের কারণে তবে ভায়োলেন্সের বিষয়গুলো পছন্দ করেনি বেশির ভাগ রুচিশীল দর্শক। তারা বলেছেন, আগে বাংলাদেশে এত সামাজিক ছবি হতো, এখন সেই রকম সামাজিক ছবি হয় না। বরবাদের মতো একটি সিনেমা দেখে একটি শিশু, কিশোর বা তরুণ কী শিখবে? কোনো মেয়েকে স্কুলের ক্লাসে কিস করা, নাকে ড্রাগ নেওয়া, বাবার ক্ষমতার কারণে ছেলের বেপরোয়া হয়ে ওঠা, সন্ত্রাস করা, দেশে ত্রাস সৃষ্টি করা, প্রেমিকাকে হত্যা করা, অনেক অশালীন শব্দ প্রয়োগ- এগুলো অগ্রহণযোগ্য। একাধিক দর্শক বলেছেন, আগামী দিনে এমনভাবে সিনেমা বানাতে হবে, যাতে করে মানুষ সিনেমা দেখে অনেক কিছু শিখতে পারে।