কুইন্স বরো প্রেসিডেন্ট ডনোভান রিচার্ডের আয়োজনে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত হলো ইতিহাস-ঐতিহ্য উদযাপনী সমাবেশ ‘বাংলাদেশি হেরিটেজ সেলিব্রেশন’। এ উৎসবে অংশ নেন প্রবাসী বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
গত ১৬ এপ্রিল সন্ধ্যায় কুইন্স বরো হলের মিলনায়তনে এ আয়োজনের শুরুতেই পরিবেশিত হয় বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত। এতে অংশ নেন ‘বহ্নিশিখা সঙ্গীত নিকেতন’-এর শিল্পীরা। কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট সাবিনা হাই উর্বির সঞ্চালনায় বরো প্রেসিডেন্ট ডনোভান রিচার্ড বলেন, কুইন্স হচ্ছে এক বৈচিত্র্যময় বরো, যেখানে ১৯১টি দেশের মানুষ ৩৬০টি ভাষায় কথা বলেন। এই বৈচিত্র্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ বাংলাদেশের মানুষ। কঠোর পরিশ্রম, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও সামাজিক সম্প্রীতিতে বাংলাদেশিরা অনন্য ভূমিকা রাখছেন।
ডনোভান রিচার্ড আরো বলেন, বাংলাভাষীরা ভাষার জন্য রক্ত দিয়েছেন- তাদের সেই সংগ্রামের পথ বেয়ে এসেছে স্বাধীনতা। এই ইতিহাস আমাদের বহুভাষিক সমাজে মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে আরো দৃঢ় করে তোলে। আমি সব বাংলাদেশির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। কমিউনিটির উন্নয়ন ও কল্যাণে অবদান রাখায় সম্মাননা পদক দেয়া হয় জেবিবিএ ও আমেরিকা-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট গিয়াস আহমেদ, নর্থওয়েল হেলথ-এর ফিজিশিয়ান-পার্টনার ভোলানাথ বণিক এবং নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের নেতা লিজি রহমানকে। তাদের হাতে সম্মাননা পদক তুলে দেন কুইন্স বরো প্রেসিডেন্ট রিচার্ড ডনোভান।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, নিউইয়র্ক স্টেট সিনেটর জেলনর মাইরি। মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন আব্দুল মুকিত চৌধুরী। অনুষ্ঠানে জ্যামাইকা বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার আদলে তৈরি লাল-সবুজের উত্তরীয় পরিয়ে দেন বরো প্রেসিডেন্ট ডনোভান রিচার্ডসকে। আয়োজনে বাঙালি রসনায় আপ্যায়নের পাশাপাশি পরিবেশিত হয় গান ও নাচ। ‘বহ্নিশিখা সঙ্গীত নিকেতন’-এর প্রধান সবিতা দাসের নেতৃত্বে অংশ নেন রুনা রায়, শাকিলা রুনা, ফার্জিন আহমেদ স্বর্ণা এবং ‘নীলা ড্যান্স একাডেমি’র নৃত্যশিল্পীরা।
গত ১৬ এপ্রিল সন্ধ্যায় কুইন্স বরো হলের মিলনায়তনে এ আয়োজনের শুরুতেই পরিবেশিত হয় বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত। এতে অংশ নেন ‘বহ্নিশিখা সঙ্গীত নিকেতন’-এর শিল্পীরা। কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট সাবিনা হাই উর্বির সঞ্চালনায় বরো প্রেসিডেন্ট ডনোভান রিচার্ড বলেন, কুইন্স হচ্ছে এক বৈচিত্র্যময় বরো, যেখানে ১৯১টি দেশের মানুষ ৩৬০টি ভাষায় কথা বলেন। এই বৈচিত্র্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ বাংলাদেশের মানুষ। কঠোর পরিশ্রম, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও সামাজিক সম্প্রীতিতে বাংলাদেশিরা অনন্য ভূমিকা রাখছেন।
ডনোভান রিচার্ড আরো বলেন, বাংলাভাষীরা ভাষার জন্য রক্ত দিয়েছেন- তাদের সেই সংগ্রামের পথ বেয়ে এসেছে স্বাধীনতা। এই ইতিহাস আমাদের বহুভাষিক সমাজে মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে আরো দৃঢ় করে তোলে। আমি সব বাংলাদেশির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। কমিউনিটির উন্নয়ন ও কল্যাণে অবদান রাখায় সম্মাননা পদক দেয়া হয় জেবিবিএ ও আমেরিকা-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট গিয়াস আহমেদ, নর্থওয়েল হেলথ-এর ফিজিশিয়ান-পার্টনার ভোলানাথ বণিক এবং নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের নেতা লিজি রহমানকে। তাদের হাতে সম্মাননা পদক তুলে দেন কুইন্স বরো প্রেসিডেন্ট রিচার্ড ডনোভান।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, নিউইয়র্ক স্টেট সিনেটর জেলনর মাইরি। মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন আব্দুল মুকিত চৌধুরী। অনুষ্ঠানে জ্যামাইকা বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার আদলে তৈরি লাল-সবুজের উত্তরীয় পরিয়ে দেন বরো প্রেসিডেন্ট ডনোভান রিচার্ডসকে। আয়োজনে বাঙালি রসনায় আপ্যায়নের পাশাপাশি পরিবেশিত হয় গান ও নাচ। ‘বহ্নিশিখা সঙ্গীত নিকেতন’-এর প্রধান সবিতা দাসের নেতৃত্বে অংশ নেন রুনা রায়, শাকিলা রুনা, ফার্জিন আহমেদ স্বর্ণা এবং ‘নীলা ড্যান্স একাডেমি’র নৃত্যশিল্পীরা।