
ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি ও ব্রিটেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা বলেছেন, তারা গাজা পুনর্গঠনের জন্য আরব-সমর্থিত পরিকল্পনাকে সমর্থন করেন। এই পরিকল্পনায় ৫৩ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করা হবে এবং ছিটমহল থেকে ফিলিস্তিনিদের বাস্তুচ্যুত করা এড়াবে।
মন্ত্রীরা গত ৮ মার্চ শনিবার এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, ‘পরিকল্পনাটি গাজার পুনর্গঠনের একটি বাস্তবসম্মত পথ দেখায় এবং তা বাস্তবায়িত হলে দ্রুত গাজা পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি দেয়।’
মিসরপ্রণীত এবং ৪ মার্চ মঙ্গলবার আরব নেতাদের গৃহীত এই পরিকল্পনাটি ইসরায়েল ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রত্যাখ্যান করেছেন। ট্রাম্প অবশ্য গাজা উপত্যকাকে ‘মধ্যপ্রাচ্য রিভিয়েরা’ পরিণত করার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করেছেন।
মিসরের প্রস্তাবে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি জঙ্গি গোষ্ঠী হামাসের যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরে গাজা শাসনের জন্য নিরপেক্ষ ও পেশাদার ফিলিস্তিনি টেকনোক্র্যাটদের একটি প্রশাসনিক কমিটি গঠনের পরিকল্পনা রয়েছে।
কমিটি ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে সাময়িক সময়ের জন্য মানবিক সহায়তা তদারকি এবং উপত্যকার বিষয়গুলো পরিচালনার জন্য দায়বদ্ধ থাকবে।
চারটি ইউরোপীয় দেশ বিবৃতিতে বলেছে, তারা ‘আরব উদ্যোগের সঙ্গে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’। তারা আরব রাষ্ট্রগুলোর দেওয়া ‘গুরুত্বপূর্ণ সংকেত’-এর প্রশংসা করে।
বিবৃতিতে বলা হয়, হামাস অবশ্যই গাজা শাসন করবে না এবং ইসরায়েলের জন্য হুমকি হবে না। চারটি ইউরোপীয় দেশ ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের কেন্দ্রীয় ভূমিকা এবং এর সংস্কার অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নে সমর্থন করে।
মন্ত্রীরা গত ৮ মার্চ শনিবার এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, ‘পরিকল্পনাটি গাজার পুনর্গঠনের একটি বাস্তবসম্মত পথ দেখায় এবং তা বাস্তবায়িত হলে দ্রুত গাজা পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি দেয়।’
মিসরপ্রণীত এবং ৪ মার্চ মঙ্গলবার আরব নেতাদের গৃহীত এই পরিকল্পনাটি ইসরায়েল ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রত্যাখ্যান করেছেন। ট্রাম্প অবশ্য গাজা উপত্যকাকে ‘মধ্যপ্রাচ্য রিভিয়েরা’ পরিণত করার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করেছেন।
মিসরের প্রস্তাবে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি জঙ্গি গোষ্ঠী হামাসের যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরে গাজা শাসনের জন্য নিরপেক্ষ ও পেশাদার ফিলিস্তিনি টেকনোক্র্যাটদের একটি প্রশাসনিক কমিটি গঠনের পরিকল্পনা রয়েছে।
কমিটি ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে সাময়িক সময়ের জন্য মানবিক সহায়তা তদারকি এবং উপত্যকার বিষয়গুলো পরিচালনার জন্য দায়বদ্ধ থাকবে।
চারটি ইউরোপীয় দেশ বিবৃতিতে বলেছে, তারা ‘আরব উদ্যোগের সঙ্গে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’। তারা আরব রাষ্ট্রগুলোর দেওয়া ‘গুরুত্বপূর্ণ সংকেত’-এর প্রশংসা করে।
বিবৃতিতে বলা হয়, হামাস অবশ্যই গাজা শাসন করবে না এবং ইসরায়েলের জন্য হুমকি হবে না। চারটি ইউরোপীয় দেশ ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের কেন্দ্রীয় ভূমিকা এবং এর সংস্কার অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নে সমর্থন করে।