
অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান মানি ট্রান্সমিটারস অ্যান্ড এজেন্টসের (এবিএএমটিএ) ইফতার ও দোয়া মাহফিল গত ৬ মার্চ বৃহস্পতিবার জ্যাকসন হাইটসের সানাই পার্টি হলে অনুষ্ঠিত হয়। গত বছর প্রতিষ্ঠিত এই সংগঠনটির সদস্য ২৪টির মতো প্রতিষ্ঠান। ইফতার মাহফিলে উপস্থিত অতিথিরা তাদের বক্তব্যে দেশীয় কোম্পানির মালিকানাধীন মানি এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে বৈধ পথে দেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর জন্য প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান জানান।
ইফতার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন নিউইয়র্কে নিযুক্ত বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল মো. নাজমুল হুদা। প্রধান আলোচক ছিলেন এবিএএমটিএর প্রধান উপদেষ্টা, স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেসের প্রেসিডেন্ট ও সিইও মোহাম্মদ মালেক। বিশেষ আলোচক ছিলেন এবিএএমটিএর উপদেষ্টা, বিএ এক্সপ্রেসের প্রেসিডেন্ট ও সিইও মো. আতাউর রহমান; মানি সার্ভিস বিজনেস স্পেশালিস্ট আনোয়ার হোসেন সিপিএ এবং শেকা এক্সপ্রেসের প্রেসিডেন্ট ও সিইও এএইচএম কাদির।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাপ্তাহিক ঠিকানার সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি এম এম শাহীন; ব্যবসায়ী, এবিসিসিআইয়ের চেয়ারম্যান ও ইমিগ্র্যান্ট এল্ডার হোম কেয়ারের চেয়ারম্যান গিয়াস আহমেদ; বারী টাওয়ারের কর্ণধার ও বারী গ্রুপের সিইও আসেফ বারী টুটুল; বাংলাদেশ সোসাইটির ভাইস প্রেসিডেন্ট কামরুজ্জামান কামরুল; এটাবের প্রেসিডেন্ট সেলিম হারুন ও সেক্রেটারি মাসুদ মোর্শেদ; বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন সিদ্দিকী; মুন্সিগঞ্জ বিক্রমপুর অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক প্রেসিডেন্ট মির্জা মনিরুজ্জামান শামীম; নিউইয়র্ক বাংলাদেশি আমেরিকান লায়ন্স ক্লাবের প্রেসিডেন্ট রকি আলিয়ান ও সেক্রেটারি জেএফএম রাসেল; ক্লাবের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট আহসান হাবিব এবং টাইম টিভি ও সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকার সিইও আবু তাহের। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে নিউইয়র্কের বিভিন্ন স্থানীয় গণমাধ্যমের সম্পাদক ও সাংবাদিকবৃন্দ, কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট, ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং বাংলাদেশে রেমিট্যান্স প্রেরণকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার, নিউইয়র্কের বিভিন্ন লোকেশনের এবিএএমটিএর সদস্য ও এজেন্টবৃন্দ এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
এই ইফতার ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত অতিথিদের স্বাগত জানান এবিএএমটিএর প্রেসিডেন্ট মাসুদ রানা তপন। তিনি অতিথিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এএসএম উদ্দিন পিন্টু। তিনিও উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানান। এই আয়োজনে সহযোগিতা করেন সংগঠনের কর্মকর্তা এনামুল কবির, এএসএম উদ্দিন বাবুল, কবির আহমেদ, জাকির কামাল, জয়নাল আবেদীন, এমএ খান আপেল, ফারহান চৌধুরী, মো. আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় নিউইয়র্কে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল মো. নাজমুল হুদা বাংলাদেশে রেমিট্যান্সের গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আজকে আমি যখন এখানে আসছিলাম, তখন ডেইলি স্টার পত্রিকায় একটি খবর দেখলাম। সেখানে বলা হয়েছে, দেশে এখন এক নম্বর রেমিট্যান্স প্রেরণকারী দেশ সৌদি আরব নয়, যুক্তরাষ্ট্র।
এটি অত্যন্ত খুশির খবর। আমরা চাই আপনারা বৈধ পথে বাংলাদেশে আরও বেশি রেমিট্যান্স পাঠান। বাংলাদেশের উন্নতি ও অগ্রগতিতে রেমিট্যান্স গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে থাকা প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাশাপাশি বিশ্বের সকল দেশে থাকা প্রবাসীদেরকে বৈধ পথে আরও বেশি রেমিট্যান্স প্রেরণ করার তাগিদ দেন।
সংগঠনের সভাপতি ও সানম্যান গ্লোবাল এক্সপ্রেসের প্রেসিডেন্ট ও সিইও মাসুদ রানা তপন তার স্বাগত বক্তব্যে বৈধ পথে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর জন্য প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতি অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, এই রেমিট্যান্স পাঠানোর মধ্য দিয়ে দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার যেমন সুযোগ আছে, পাশাপাশি দেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর জন্য দেশীয় মানি এক্সচেঞ্জ কোম্পানিগুলোকে যে ফি দেন প্রবাসীরা, সেই ফিও বাংলাদেশিরাই পাচ্ছেন। ফলে সব দিক থেকেই লাভ ও নিরাপদ। অন্যদিকে যখন আপনারা বিদেশি কোম্পানির মাধ্যমে বাংলাদেশে অর্থ পাঠান, তখন তারা কেন অর্থ পাঠাচ্ছেন, এটা নিয়ে বেশি কনসার্ন থাকবেন। কারণ তারা সবাই বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট জানেন না। তাই আমরা বলব, সহজে, নিরাপদে ও নিশ্চিন্তে দেশে অর্থ পাঠাতে হলে আপনারা আমাদের দেশি মালিকানাধীন কোম্পানির মাধ্যমে অর্থ পাঠান। আমাদের মানি এক্সচেঞ্জগুলোতে কিন্তু কোনো বিদেশি তার দেশে অর্থ পাঠানোর জন্য আসে না।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এএসএম উদ্দিন পিন্টু বলেন, বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ করতে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। আর বাংলাদেশি রেমিট্যান্স প্রেরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের এই মহতী উদ্যোগকে সহায়তা করে আসছে। তিনিও সবাইকে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর জন্য অনুরোধ করেন এবং উৎসাহিত করেন।
দোয়া মাহফিলে ইসলাম ও আলোকিত জীবনের পথ নিয়ে আলোচনা করেন মুফতি মাওলানা মো. ইসমাঈল। তিনি দেশ ও প্রবাসের সকলের মঙ্গল কামনায় ইফতারের আগে দোয়া পরিচালনা করেন। তিনি রমজানের ফজিলত তুলে ধরেন। তিনি বলেন, প্রত্যেক সন্তানকে বলব, যাদের বাবা-মা জীবিত আছেন, তারা তাদের সেবা করুন। যদি দুজনের একজনও বেঁচে থাকেন, তাহলে জীবিত থাকতে তাদের সেবা করুন। যদি বেঁচে থাকতে তাদের সেবা না করেন, তাহলে একদিন আফসোস করবেন, কত বড় ভুল করেছেন।
নানা রকম ফলমূল ছাড়াও রকমারি ও বাহারি ইফতারি ছিল। নামাজের পর ডিনারের ব্যবস্থা ছিল। অতিথিরা সানাই রেস্টুরেন্টের খাবারের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
ইফতার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন নিউইয়র্কে নিযুক্ত বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল মো. নাজমুল হুদা। প্রধান আলোচক ছিলেন এবিএএমটিএর প্রধান উপদেষ্টা, স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেসের প্রেসিডেন্ট ও সিইও মোহাম্মদ মালেক। বিশেষ আলোচক ছিলেন এবিএএমটিএর উপদেষ্টা, বিএ এক্সপ্রেসের প্রেসিডেন্ট ও সিইও মো. আতাউর রহমান; মানি সার্ভিস বিজনেস স্পেশালিস্ট আনোয়ার হোসেন সিপিএ এবং শেকা এক্সপ্রেসের প্রেসিডেন্ট ও সিইও এএইচএম কাদির।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাপ্তাহিক ঠিকানার সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি এম এম শাহীন; ব্যবসায়ী, এবিসিসিআইয়ের চেয়ারম্যান ও ইমিগ্র্যান্ট এল্ডার হোম কেয়ারের চেয়ারম্যান গিয়াস আহমেদ; বারী টাওয়ারের কর্ণধার ও বারী গ্রুপের সিইও আসেফ বারী টুটুল; বাংলাদেশ সোসাইটির ভাইস প্রেসিডেন্ট কামরুজ্জামান কামরুল; এটাবের প্রেসিডেন্ট সেলিম হারুন ও সেক্রেটারি মাসুদ মোর্শেদ; বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন সিদ্দিকী; মুন্সিগঞ্জ বিক্রমপুর অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক প্রেসিডেন্ট মির্জা মনিরুজ্জামান শামীম; নিউইয়র্ক বাংলাদেশি আমেরিকান লায়ন্স ক্লাবের প্রেসিডেন্ট রকি আলিয়ান ও সেক্রেটারি জেএফএম রাসেল; ক্লাবের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট আহসান হাবিব এবং টাইম টিভি ও সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকার সিইও আবু তাহের। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে নিউইয়র্কের বিভিন্ন স্থানীয় গণমাধ্যমের সম্পাদক ও সাংবাদিকবৃন্দ, কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট, ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং বাংলাদেশে রেমিট্যান্স প্রেরণকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার, নিউইয়র্কের বিভিন্ন লোকেশনের এবিএএমটিএর সদস্য ও এজেন্টবৃন্দ এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
এই ইফতার ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত অতিথিদের স্বাগত জানান এবিএএমটিএর প্রেসিডেন্ট মাসুদ রানা তপন। তিনি অতিথিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এএসএম উদ্দিন পিন্টু। তিনিও উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানান। এই আয়োজনে সহযোগিতা করেন সংগঠনের কর্মকর্তা এনামুল কবির, এএসএম উদ্দিন বাবুল, কবির আহমেদ, জাকির কামাল, জয়নাল আবেদীন, এমএ খান আপেল, ফারহান চৌধুরী, মো. আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় নিউইয়র্কে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল মো. নাজমুল হুদা বাংলাদেশে রেমিট্যান্সের গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আজকে আমি যখন এখানে আসছিলাম, তখন ডেইলি স্টার পত্রিকায় একটি খবর দেখলাম। সেখানে বলা হয়েছে, দেশে এখন এক নম্বর রেমিট্যান্স প্রেরণকারী দেশ সৌদি আরব নয়, যুক্তরাষ্ট্র।
এটি অত্যন্ত খুশির খবর। আমরা চাই আপনারা বৈধ পথে বাংলাদেশে আরও বেশি রেমিট্যান্স পাঠান। বাংলাদেশের উন্নতি ও অগ্রগতিতে রেমিট্যান্স গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে থাকা প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাশাপাশি বিশ্বের সকল দেশে থাকা প্রবাসীদেরকে বৈধ পথে আরও বেশি রেমিট্যান্স প্রেরণ করার তাগিদ দেন।
সংগঠনের সভাপতি ও সানম্যান গ্লোবাল এক্সপ্রেসের প্রেসিডেন্ট ও সিইও মাসুদ রানা তপন তার স্বাগত বক্তব্যে বৈধ পথে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর জন্য প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতি অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, এই রেমিট্যান্স পাঠানোর মধ্য দিয়ে দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার যেমন সুযোগ আছে, পাশাপাশি দেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর জন্য দেশীয় মানি এক্সচেঞ্জ কোম্পানিগুলোকে যে ফি দেন প্রবাসীরা, সেই ফিও বাংলাদেশিরাই পাচ্ছেন। ফলে সব দিক থেকেই লাভ ও নিরাপদ। অন্যদিকে যখন আপনারা বিদেশি কোম্পানির মাধ্যমে বাংলাদেশে অর্থ পাঠান, তখন তারা কেন অর্থ পাঠাচ্ছেন, এটা নিয়ে বেশি কনসার্ন থাকবেন। কারণ তারা সবাই বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট জানেন না। তাই আমরা বলব, সহজে, নিরাপদে ও নিশ্চিন্তে দেশে অর্থ পাঠাতে হলে আপনারা আমাদের দেশি মালিকানাধীন কোম্পানির মাধ্যমে অর্থ পাঠান। আমাদের মানি এক্সচেঞ্জগুলোতে কিন্তু কোনো বিদেশি তার দেশে অর্থ পাঠানোর জন্য আসে না।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এএসএম উদ্দিন পিন্টু বলেন, বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ করতে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। আর বাংলাদেশি রেমিট্যান্স প্রেরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের এই মহতী উদ্যোগকে সহায়তা করে আসছে। তিনিও সবাইকে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর জন্য অনুরোধ করেন এবং উৎসাহিত করেন।
দোয়া মাহফিলে ইসলাম ও আলোকিত জীবনের পথ নিয়ে আলোচনা করেন মুফতি মাওলানা মো. ইসমাঈল। তিনি দেশ ও প্রবাসের সকলের মঙ্গল কামনায় ইফতারের আগে দোয়া পরিচালনা করেন। তিনি রমজানের ফজিলত তুলে ধরেন। তিনি বলেন, প্রত্যেক সন্তানকে বলব, যাদের বাবা-মা জীবিত আছেন, তারা তাদের সেবা করুন। যদি দুজনের একজনও বেঁচে থাকেন, তাহলে জীবিত থাকতে তাদের সেবা করুন। যদি বেঁচে থাকতে তাদের সেবা না করেন, তাহলে একদিন আফসোস করবেন, কত বড় ভুল করেছেন।
নানা রকম ফলমূল ছাড়াও রকমারি ও বাহারি ইফতারি ছিল। নামাজের পর ডিনারের ব্যবস্থা ছিল। অতিথিরা সানাই রেস্টুরেন্টের খাবারের ভূয়সী প্রশংসা করেন।