
পেনসিলভেনিয়ার ফিলাডেলফিয়ায় একটি কেন্দ্রে পুনঃনির্বাচনসহ ফল বাতিল চেয়ে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন চট্টগ্রাম সমিতির নির্বাচনে মাকসুদ-মাসুদ প্যানেলের কর্মকর্তারা। এই মামলায় বিবাদী করা হয়েছে নির্বাচন কমিশন এবং তাদের ঘোষিত বিজয়ী তাহের-আরিফ প্যানেলের কর্মকর্তাদের। অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির তিনজনকেও মামলায় বিবাদী করা হয়েছে।
জানা গেছে, গত ২০ অক্টোব রোববার চট্টগ্রাম সমিতির নির্বাচনে চারটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। অত্যন্ত আনন্দমুখর পরিবেশে ভোটগ্রহণ শেষ হলেও ফল ঘোষণা নিয়ে শুরু হয় নানান জটিলতা। সভাপতি পদে মাকসুদ-মাসুদ প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী মাকসুদুল হক চৌধুরী ২ ভোটের ব্যবধানে তাহের-আরিফ প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী আবু তাহেরের চেয়ে এগিয়ে থাকলেও ৬টি ভোট নিয়ে আপত্তি থাকায় নির্বাচন কমিশন এদিন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করেনি। তবে মাকসুদুল হক চৌধুরী নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেন। তাকে নির্বাচিত করার জন্য চট্টগ্রামবাসীকে ধন্যবাদও জানান তিনি। অন্যদিকে সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী তাহের-আরিফ পরিষদের আরিফুল ইসলাম ১৪ ভোটের ব্যবধানে জয়ী হন।
অভিযোগ রয়েছে, ৬ জন ভোটার ভোটদানকালে তাদের মূল পরিচয় পত্র দেখাতে পারেননি। পরিচয় পত্রের ফটোকপি, মোবাইল ফোনে রাখা পরিচয় পত্রের ছবি দেখিয়ে তারা ভোট প্রদান করেন। কিন্তু তাদের ভোট গণনায় দেখানো হয়নি। পরে মূল আইডি কার্ড দেখানো সাপেক্ষে তাদের ভোট গণনায় অন্তর্ভূক্ত করা হয়। পরে চূড়ান্ত ফল ঘোষণায় ২ ভোটের ব্যবধানে জয়ী দেখানো হয় সভাপতি প্রার্থী আবু তাহেরকে।
নির্বাচন কমিশনের এই ফল প্রত্যাখ্যান করে মাকসুদ-মাসুদ প্যানেল। তাদের প্যানেলের ১০ জন বিজয়ী হলেও তারা শপথ গ্রহণ করেননি। পরবর্তীতে আইনজীবীর মাধ্যমে গত ২৩ ডিসেম্বর সোমবার কিংস কাউন্টিতে নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করে মাকসুদ-মাসুদ প্যানেল। মামলার ইনডেক্স নম্বর ৫৩৫১৪৬/২০২৪।
অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির তিন কর্মকর্তাকে বিবাদী করা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তারা বিধি বর্হিভূতভাবে তাহের-আরিফ প্যানেলের কাছে দায়িত্ব হস্তান্ত করেছেন।
মাকসুদুল হক চৌধুরী ঠিকানাকে জানান, তারা যথাসময়ে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন। কিন্তু আইনজীবী ছুটিতে থাকায় কাগজ পেতে বিলম্ব হয়েছে। তিনি বলেন, মামলায় ফিলাডেলফিয়া কেন্দ্রের ভোটের ফল বাতিল করে পুনরায় নির্বাচনের দাবি জানানো হয়েছে। আশাকরি আমরা আদালতে ন্যায় বিচার পাব।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ সেলিম হারুন ঠিকানাকে জানান, ‘নির্বাচন কমিশন মামলার বিষয়ে এখন পর্যন্ত কিছু জানে না। এ ব্যাপারে আদালত থেকে সমন পেলে আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।’
জানা গেছে, গত ২০ অক্টোব রোববার চট্টগ্রাম সমিতির নির্বাচনে চারটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। অত্যন্ত আনন্দমুখর পরিবেশে ভোটগ্রহণ শেষ হলেও ফল ঘোষণা নিয়ে শুরু হয় নানান জটিলতা। সভাপতি পদে মাকসুদ-মাসুদ প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী মাকসুদুল হক চৌধুরী ২ ভোটের ব্যবধানে তাহের-আরিফ প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী আবু তাহেরের চেয়ে এগিয়ে থাকলেও ৬টি ভোট নিয়ে আপত্তি থাকায় নির্বাচন কমিশন এদিন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করেনি। তবে মাকসুদুল হক চৌধুরী নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেন। তাকে নির্বাচিত করার জন্য চট্টগ্রামবাসীকে ধন্যবাদও জানান তিনি। অন্যদিকে সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী তাহের-আরিফ পরিষদের আরিফুল ইসলাম ১৪ ভোটের ব্যবধানে জয়ী হন।
অভিযোগ রয়েছে, ৬ জন ভোটার ভোটদানকালে তাদের মূল পরিচয় পত্র দেখাতে পারেননি। পরিচয় পত্রের ফটোকপি, মোবাইল ফোনে রাখা পরিচয় পত্রের ছবি দেখিয়ে তারা ভোট প্রদান করেন। কিন্তু তাদের ভোট গণনায় দেখানো হয়নি। পরে মূল আইডি কার্ড দেখানো সাপেক্ষে তাদের ভোট গণনায় অন্তর্ভূক্ত করা হয়। পরে চূড়ান্ত ফল ঘোষণায় ২ ভোটের ব্যবধানে জয়ী দেখানো হয় সভাপতি প্রার্থী আবু তাহেরকে।
নির্বাচন কমিশনের এই ফল প্রত্যাখ্যান করে মাকসুদ-মাসুদ প্যানেল। তাদের প্যানেলের ১০ জন বিজয়ী হলেও তারা শপথ গ্রহণ করেননি। পরবর্তীতে আইনজীবীর মাধ্যমে গত ২৩ ডিসেম্বর সোমবার কিংস কাউন্টিতে নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করে মাকসুদ-মাসুদ প্যানেল। মামলার ইনডেক্স নম্বর ৫৩৫১৪৬/২০২৪।
অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির তিন কর্মকর্তাকে বিবাদী করা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তারা বিধি বর্হিভূতভাবে তাহের-আরিফ প্যানেলের কাছে দায়িত্ব হস্তান্ত করেছেন।
মাকসুদুল হক চৌধুরী ঠিকানাকে জানান, তারা যথাসময়ে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন। কিন্তু আইনজীবী ছুটিতে থাকায় কাগজ পেতে বিলম্ব হয়েছে। তিনি বলেন, মামলায় ফিলাডেলফিয়া কেন্দ্রের ভোটের ফল বাতিল করে পুনরায় নির্বাচনের দাবি জানানো হয়েছে। আশাকরি আমরা আদালতে ন্যায় বিচার পাব।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ সেলিম হারুন ঠিকানাকে জানান, ‘নির্বাচন কমিশন মামলার বিষয়ে এখন পর্যন্ত কিছু জানে না। এ ব্যাপারে আদালত থেকে সমন পেলে আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।’