নিউইয়র্কে বাংলাদেশি ও ভারতীয় ব্যবসায়ী অধ্যুষিত জ্যাকসন হাইটসের ৭৪ স্ট্রিটে একটি সোনার দোকানে ডাকাতি হয়েছে। ৫ ডিসেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যায় আবিদ জুয়েলার্স নামে ওই দোকানের সামনের কাচ ভেঙে স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
ডাকাতির ঘটনা তদন্ত করছে নিউইয়র্ক পুলিশ (এনওয়াইপিডি)। সরেজমিনে দেখা যায়, আবিদ জুয়েলার্সের সামনে পুলিশের গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে। দোকানের সামনে ভাঙা কাচ পড়ে আছে। দোকানসংলগ্ন রাস্তা দিয়ে যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।
তদন্তের অংশ হিসেবে আবিদ জুয়েলার্সের মালিক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ। তবে এদিন রাত ১১টা পর্যন্ত ডাকাতির সঙ্গে জড়িত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি তারা। পুলিশের পক্ষ থেকে দোকানের ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে কোনো তথ্যও জানানো হয়নি।
জ্যাকসন হাইটসের ৩৭ অ্যাভিনিউ ও ৭৪ স্ট্রিটে ১৯টি সোনার দোকান রয়েছে। এ এলাকায় বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানিদের ব্যাপক সমাগম হয়।
জানা গেছে, তিন-চারজনের একটি দল দোকানটির কাঁচ ভাঙা শুরু করে। কিছুক্ষণের মধ্যে দোকানের সামনের অংশে ডিসপ্লে করে রাখা স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যায় তারা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন পথচারি জানান, শক্ত মোটা কাচের দেয়াল ভাঙার শব্দে আমরা আতঙ্কিত এবং হতভম্ব হয়ে পড়ি। যদিও ঘটনার কিছুক্ষণের মধ্যেই পুলিশ চলে আসে, তবে এ ধরনের ঘটনা নিউইয়র্ক শহরের নানা দিকে হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি হয়েছে।
ডাকাতির খবর শুনে ঘটনাস্থলে যান জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশি বিজনেস অ্যাসোসিয়েশনের (জেবিবিএ)সাবেক সভাপতি, নিউইয়র্ক সময় সম্পাদক ও আইবি টিভির সিইও জাকারিয়া মাসুদ জিকো। তিনি জানান, ৭৪ স্ট্রিটে ডাকাতির ঘটনা নতুন নয়। একের পর এক ঘটনা ঘটলেও পুলিশ অপরাধীদের গ্রেপ্তার করতে পারছে না। এ কারণে এলাকার ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।
জাকারিয়া মাসুদ জিকো বলেন, একসময় জেবিবিএ’র পক্ষ থেকে লোকাল প্রিসিঙ্কটকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারে চাপ সৃষ্টি করা হতো। পুলিশ তখন বাড়তি নিরাপত্তা দিতো। কিন্তু ইদানিং নিরাপত্তা ব্যবস্থা দুর্বল বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ডাকাতির ঘটনা তদন্ত করছে নিউইয়র্ক পুলিশ (এনওয়াইপিডি)। সরেজমিনে দেখা যায়, আবিদ জুয়েলার্সের সামনে পুলিশের গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে। দোকানের সামনে ভাঙা কাচ পড়ে আছে। দোকানসংলগ্ন রাস্তা দিয়ে যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।
তদন্তের অংশ হিসেবে আবিদ জুয়েলার্সের মালিক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ। তবে এদিন রাত ১১টা পর্যন্ত ডাকাতির সঙ্গে জড়িত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি তারা। পুলিশের পক্ষ থেকে দোকানের ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে কোনো তথ্যও জানানো হয়নি।
জ্যাকসন হাইটসের ৩৭ অ্যাভিনিউ ও ৭৪ স্ট্রিটে ১৯টি সোনার দোকান রয়েছে। এ এলাকায় বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানিদের ব্যাপক সমাগম হয়।
জানা গেছে, তিন-চারজনের একটি দল দোকানটির কাঁচ ভাঙা শুরু করে। কিছুক্ষণের মধ্যে দোকানের সামনের অংশে ডিসপ্লে করে রাখা স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যায় তারা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন পথচারি জানান, শক্ত মোটা কাচের দেয়াল ভাঙার শব্দে আমরা আতঙ্কিত এবং হতভম্ব হয়ে পড়ি। যদিও ঘটনার কিছুক্ষণের মধ্যেই পুলিশ চলে আসে, তবে এ ধরনের ঘটনা নিউইয়র্ক শহরের নানা দিকে হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি হয়েছে।
ডাকাতির খবর শুনে ঘটনাস্থলে যান জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশি বিজনেস অ্যাসোসিয়েশনের (জেবিবিএ)সাবেক সভাপতি, নিউইয়র্ক সময় সম্পাদক ও আইবি টিভির সিইও জাকারিয়া মাসুদ জিকো। তিনি জানান, ৭৪ স্ট্রিটে ডাকাতির ঘটনা নতুন নয়। একের পর এক ঘটনা ঘটলেও পুলিশ অপরাধীদের গ্রেপ্তার করতে পারছে না। এ কারণে এলাকার ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।
জাকারিয়া মাসুদ জিকো বলেন, একসময় জেবিবিএ’র পক্ষ থেকে লোকাল প্রিসিঙ্কটকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারে চাপ সৃষ্টি করা হতো। পুলিশ তখন বাড়তি নিরাপত্তা দিতো। কিন্তু ইদানিং নিরাপত্তা ব্যবস্থা দুর্বল বলে মন্তব্য করেন তিনি।