ছাত্র-জনতার মাধ্যমে দীর্ঘদিনের আন্দোলনের ফসল ঘরে তুলেছে বিএনপি। দেশের এই আন্দোলনে প্রবাসে সক্রিয় ছিল যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠন। ফলে এই সাফল্যের অন্যতম অংশীদার ছিল তারাও। ওয়ান-ইলেভেন থেকে শুরু করে দলের যে কোনো দুর্দিনে নেতা-কর্মীরা সোচ্চার ভূমিকা রেখেছেন। কিন্তু দলের হাইকমান্ড নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন করেনি বলে অভিযোগ রয়েছে। প্রায় এক যুগ আগে বিলুপ্ত হলেও আজো কমিটি হয়নি যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির। ফলে ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মনোবল ভেঙে পড়েছিল।
এখন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির নেতা-কর্মীরা আবার সতেজ হচ্ছেন। সুদিন আসছে ভেবে চাঙ্গা ভাব বিরাজ করছে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সর্বত্র। যে কোনো কর্মসূচিতে তারা ঝাঁপিয়ে পড়ছেন। নেতা-কর্মীদের বিশ্বাস, দলের চেয়ারপারসন তারেক রহমান সহসাই যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কমিটি দেবেন। ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন করবেন।
কমিটি না থাকলেও বিগত বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপিতে সোচ্চার ছিলেন এমন নেতা-কর্মীরা বলছেন, যারা সবসবময় সক্রিয় তারা ‘ব্যক্তির চেয়ে দল বড়’ এই আদর্শে বিশ্বাসী। কিছু সুবিধাভোগী সবখানেই আছে, যারা দলের সুসময়ে হাজির হয়। তারা চিহ্নিত হয়ে আছে।
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদে নেতৃত্ব দিতে আগ্রহী বিএনপির একজন তরুণ নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সামনে সুদিন আসছে এটা যেমন সত্যি, আবার কঠিন সময়ও আসতে পারে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক জিয়া সেই আভাসও দিয়েছেন। তাই এখনই আনন্দে উদ্বেলিত হওয়ার কিছু নেই। দলের হাইকমান্ডের সিদ্ধান্ত মেনে কাজ করাটাই আসল। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপিতে তারুণ্যের নেতৃত্ব প্রয়োজন। কারণ বিগত বছরগুলোতে তরুণ নেতৃত্ব যুক্তরাষ্ট্র বিএনপিকে চাঙ্গা রেখেছেন। তাদের এখন মূল্যায়ন করার সময় এসেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেকজন নেতা বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির অনেক সিনিয়র নেতা নিজেদের ব্যবসা বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। এখন তারা সব কর্মসূচিতে আসছেন। উল্লাস করছেন। কমিটি হলে তারা আবার হাইকমান্ডকে ম্যানেজ করে পদ বাগিয়ে নেবেন। তিনি বলেন, তারেক রহমান তারুণ্যের অহঙ্কার। আমাদের বিশ্বাস- যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কমিটি গঠনে তিনি তারুণ্যকে প্রাধান্য দেবেন।
কেন্দ্রীয় কমিটিতে অন্তর্ভূক্ত যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির একজন সিনিয়র নেতা এ প্রতিবেদককে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কমিটি দেওয়া সময়ের দাবি। দলের যে কোনো দুর্দিনে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি পরীক্ষিত সংগঠন, তা প্রমাণিত হয়েছে। তাই নেতৃত্ব যাদেরই দেওয়া হোক, সবার উচিত হবে তা মেনে নেওয়া।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কমিটি না থাকলেও সক্রিয় ছিল নিউইয়র্ক স্টেট ও নিউইয়র্ক সিটি দক্ষিণ ও উত্তর বিএনপির কমিটি। কেন্দ্রীয় কমিটির সঙ্গে তাল মিলিয়ে প্রতিটি কর্মসূচি তারা পালন করেছেন সুচারুভাবে। আর এসব কর্মসূচিতে নিয়মিত অংশ নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক নেতারা।
এখন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির নেতা-কর্মীরা আবার সতেজ হচ্ছেন। সুদিন আসছে ভেবে চাঙ্গা ভাব বিরাজ করছে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সর্বত্র। যে কোনো কর্মসূচিতে তারা ঝাঁপিয়ে পড়ছেন। নেতা-কর্মীদের বিশ্বাস, দলের চেয়ারপারসন তারেক রহমান সহসাই যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কমিটি দেবেন। ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন করবেন।
কমিটি না থাকলেও বিগত বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপিতে সোচ্চার ছিলেন এমন নেতা-কর্মীরা বলছেন, যারা সবসবময় সক্রিয় তারা ‘ব্যক্তির চেয়ে দল বড়’ এই আদর্শে বিশ্বাসী। কিছু সুবিধাভোগী সবখানেই আছে, যারা দলের সুসময়ে হাজির হয়। তারা চিহ্নিত হয়ে আছে।
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদে নেতৃত্ব দিতে আগ্রহী বিএনপির একজন তরুণ নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সামনে সুদিন আসছে এটা যেমন সত্যি, আবার কঠিন সময়ও আসতে পারে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক জিয়া সেই আভাসও দিয়েছেন। তাই এখনই আনন্দে উদ্বেলিত হওয়ার কিছু নেই। দলের হাইকমান্ডের সিদ্ধান্ত মেনে কাজ করাটাই আসল। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপিতে তারুণ্যের নেতৃত্ব প্রয়োজন। কারণ বিগত বছরগুলোতে তরুণ নেতৃত্ব যুক্তরাষ্ট্র বিএনপিকে চাঙ্গা রেখেছেন। তাদের এখন মূল্যায়ন করার সময় এসেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেকজন নেতা বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির অনেক সিনিয়র নেতা নিজেদের ব্যবসা বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। এখন তারা সব কর্মসূচিতে আসছেন। উল্লাস করছেন। কমিটি হলে তারা আবার হাইকমান্ডকে ম্যানেজ করে পদ বাগিয়ে নেবেন। তিনি বলেন, তারেক রহমান তারুণ্যের অহঙ্কার। আমাদের বিশ্বাস- যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কমিটি গঠনে তিনি তারুণ্যকে প্রাধান্য দেবেন।
কেন্দ্রীয় কমিটিতে অন্তর্ভূক্ত যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির একজন সিনিয়র নেতা এ প্রতিবেদককে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কমিটি দেওয়া সময়ের দাবি। দলের যে কোনো দুর্দিনে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি পরীক্ষিত সংগঠন, তা প্রমাণিত হয়েছে। তাই নেতৃত্ব যাদেরই দেওয়া হোক, সবার উচিত হবে তা মেনে নেওয়া।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কমিটি না থাকলেও সক্রিয় ছিল নিউইয়র্ক স্টেট ও নিউইয়র্ক সিটি দক্ষিণ ও উত্তর বিএনপির কমিটি। কেন্দ্রীয় কমিটির সঙ্গে তাল মিলিয়ে প্রতিটি কর্মসূচি তারা পালন করেছেন সুচারুভাবে। আর এসব কর্মসূচিতে নিয়মিত অংশ নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক নেতারা।