বহির্বিশ্বে সর্বাধিক জনপ্রিয় ও প্রবাসের প্রাচীনতম সংবাদপত্র ঠিকানার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ঠিকানা নিউজের নিয়মিত টকশো ‘ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন’ ইউটিউবে সাবস্ক্রিপশন দুই লাখ ছাড়িয়েছে। আর ইউটিউবে এই বিপুল সাবস্ক্রাইবার যুক্ত হয়েছেন মাত্র ১৭ দিনে, যা একেবারেই ব্যতিক্রম।
গত ৫ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ. মনসুর এবং এফবিবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি এ কে আজাদকে নিয়ে প্রথম টকশো শুরু করেন জনপ্রিয় সাংবাদিক খালেদ মুহিউদ্দীন। ১২ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় পর্বে অতিথি ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ ও জলবায়ূ পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান এবং অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। ১৯ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার তৃতীয় পর্বে অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। এরপর ২৪ অক্টোবর মঙ্গলবার প্রচারিত হয় বিশেষ পর্ব। এই পর্বে অতিথি ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন ও প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। প্রতিটি অনুষ্ঠানই দর্শকপ্রিয় হয়। ফলে মাত্র ১৭ দিনে ইউটিউবে ‘ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন’-এর সাবস্ক্রিপশন দুই লাখ ছাড়িয়ে যায়।
‘ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন’-এর নির্বাহী প্রযোজক রুহিন হোসেন জানান, অনুষ্ঠানটিতে আমরা অভাবনীয় সাড়া পেয়েছি। শিগগির আমরা আরো কিছু ভালো অনুষ্ঠান দর্শকদের উপহার দিতে পারবো বলে বিশ্বাস করি।
তিনি জানান, প্রায় ৩৫ হাজার দর্শক লাইভে ‘ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন’ অনুষ্ঠানটি দেখছেন। এমনকী বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানকে নিয়ে লাইভ অনুষ্ঠানটি মাত্র ছয় দিনে ১০ লাখ দর্শক দেখেছেন।
উল্লেখ্য, তুমুল জনপ্রিয় সাংবাদিক মুহিউদ্দীন জার্মানভিত্তিক গণমাধ্যম ডয়েচে ভেলের বাংলা বিভাগের প্রধান ছিলেন। তার উপস্থাপনায় ‘খালেদ মুহিউদ্দীন জানতে চায়’ অনুষ্ঠানটি বিপুল জনপ্রিয়তা পায়। গত আগস্ট মাসের মাঝামাঝি খালেদ মুহিউদ্দীন যোগ দেন ঠিকানায়। তিনি ঠিকানা টিভির সিইও এবং এডিটর ইন চিফ হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।
গত ৫ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ. মনসুর এবং এফবিবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি এ কে আজাদকে নিয়ে প্রথম টকশো শুরু করেন জনপ্রিয় সাংবাদিক খালেদ মুহিউদ্দীন। ১২ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় পর্বে অতিথি ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ ও জলবায়ূ পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান এবং অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। ১৯ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার তৃতীয় পর্বে অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। এরপর ২৪ অক্টোবর মঙ্গলবার প্রচারিত হয় বিশেষ পর্ব। এই পর্বে অতিথি ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন ও প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। প্রতিটি অনুষ্ঠানই দর্শকপ্রিয় হয়। ফলে মাত্র ১৭ দিনে ইউটিউবে ‘ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন’-এর সাবস্ক্রিপশন দুই লাখ ছাড়িয়ে যায়।
‘ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন’-এর নির্বাহী প্রযোজক রুহিন হোসেন জানান, অনুষ্ঠানটিতে আমরা অভাবনীয় সাড়া পেয়েছি। শিগগির আমরা আরো কিছু ভালো অনুষ্ঠান দর্শকদের উপহার দিতে পারবো বলে বিশ্বাস করি।
তিনি জানান, প্রায় ৩৫ হাজার দর্শক লাইভে ‘ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন’ অনুষ্ঠানটি দেখছেন। এমনকী বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানকে নিয়ে লাইভ অনুষ্ঠানটি মাত্র ছয় দিনে ১০ লাখ দর্শক দেখেছেন।
উল্লেখ্য, তুমুল জনপ্রিয় সাংবাদিক মুহিউদ্দীন জার্মানভিত্তিক গণমাধ্যম ডয়েচে ভেলের বাংলা বিভাগের প্রধান ছিলেন। তার উপস্থাপনায় ‘খালেদ মুহিউদ্দীন জানতে চায়’ অনুষ্ঠানটি বিপুল জনপ্রিয়তা পায়। গত আগস্ট মাসের মাঝামাঝি খালেদ মুহিউদ্দীন যোগ দেন ঠিকানায়। তিনি ঠিকানা টিভির সিইও এবং এডিটর ইন চিফ হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।