
নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস সর্বজন গ্রহণযোগ্য একজন ব্যক্তি, যিনি ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে সংস্কারের দায়িত্ব পেয়েছেন। ১৬ বছরের একতরফা শাসনের অবসান ঘটিয়ে তিনি জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্কে এসেছেন। কিন্তু সব সরকারের আমলে সুবিধাভোগী কিছু প্রবাসী ঘুরঘুর করছেন ড. ইউনূসের নিউইয়র্কের আবাসস্থল হোটেল গ্র্যান্ড হায়াতে।
সরেজমিনে দেখা গেছে- যারা গত ১৬ বছর ধরে বিগত সরকার প্রধানের অবস্থানের কারণে গ্র্যান্ড হায়াতের লবি থেকে শুরু করে বিভিন্ন কক্ষে ঢু মারতেন, আগে মুজিব কোট পরতেন, তারা এখন শুভ্র সফেদ ড্রেস ও স্যুট-টাই পরে গ্র্যান্ড হায়াতের লবিতে ঘুরছেন। নানান রেফারেন্সে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করছেন। কিন্তু মঙ্গলবার পর্যন্ত অনেকেই সুবিধা করতে পারেননি। কারণ সরকারি পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি।
এখানে উল্লেখ্য, একাধিক সংগঠন ড. ইউনূসকে নিয়ে নাগরিক সংবর্ধনা দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছিল। কিন্তু তা শেষ মুহূর্তে বাতিল হয়ে গেছে। একাধিক সংগঠনের এই তৎপরতায় বিরক্ত হয়ে ড. ইউনূস নাগরিক সংবর্ধনা নিতে অপারগ হন। ফলে নিউইয়র্কে সরকারিভাবে যে সংবর্ধনা দেওয়ার কথা ছিল, সেটিও বাতিল হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে- যারা গত ১৬ বছর ধরে বিগত সরকার প্রধানের অবস্থানের কারণে গ্র্যান্ড হায়াতের লবি থেকে শুরু করে বিভিন্ন কক্ষে ঢু মারতেন, আগে মুজিব কোট পরতেন, তারা এখন শুভ্র সফেদ ড্রেস ও স্যুট-টাই পরে গ্র্যান্ড হায়াতের লবিতে ঘুরছেন। নানান রেফারেন্সে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করছেন। কিন্তু মঙ্গলবার পর্যন্ত অনেকেই সুবিধা করতে পারেননি। কারণ সরকারি পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি।
এখানে উল্লেখ্য, একাধিক সংগঠন ড. ইউনূসকে নিয়ে নাগরিক সংবর্ধনা দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছিল। কিন্তু তা শেষ মুহূর্তে বাতিল হয়ে গেছে। একাধিক সংগঠনের এই তৎপরতায় বিরক্ত হয়ে ড. ইউনূস নাগরিক সংবর্ধনা নিতে অপারগ হন। ফলে নিউইয়র্কে সরকারিভাবে যে সংবর্ধনা দেওয়ার কথা ছিল, সেটিও বাতিল হয়েছে।