
বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর আগে। এরপর ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘের সদস্য হয়েছে বাংলাদেশ। বিগত ৫০ বছরে প্রবাসীদের কোনো দাবিই পূরণ করেনি সরকার। রাষ্ট্রনায়ক হিসাবে যারাই আসেন, তারা নানান প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু যাওয়ার পর সবাই ভুলে যান প্রবাসীদের কথা। রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের কথা।
৫০ বছর পর এ বছরটি ব্যতিক্রম। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের হাল ধরেছেন নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সঙ্গত কারণে তার কাছে প্রবাসীদের প্রত্যাশা অনেক। তাই আবারো নানাভাবে প্রবাসীদের পক্ষে প্রধান উপদেষ্টার কাছে নানান দাবি দাওয়া তুলে ধরেছেন নিউইয়র্কের প্রবাসী বাংলাদেশিরা। শুধু যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসীদের নয়, এসব দাবি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা দুই কোটি প্রবাসীর।
প্রবাসীদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- জাতীয় সংসদে ও রাষ্ট্র পরিচালনায় প্রবাসীদের অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করতে হবে। জাতীয় সংসদে কমপক্ষে ৩০ জন সরক্ষিত প্রবাসী প্রতিনিধি রাখতে হবে, যারা নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের মাধ্যমে নির্বাচিত হবেন।
নিউইয়র্ক-ঢাকা-নিউইয়র্ক রুটে বিমানের সরাসরি ফ্লাইট চালু করতে হবে। ঢাকাস্থ হজরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবাসীদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে। প্রবাসীরা দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখেন। তাদের সাথে ভালো ব্যবহার করতে হবে।
সারা বিশ্বের বাংলাদেশ কনস্যুলেট ও দূতাবাসের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্র (ন্যাশনাল আইডি কার্ড) চালু করা, যা ইতিমধ্যে ব্রিটেনে চালু হয়েছে। কনস্যুলেট ও দূতাবাসের মাধ্যমে প্রবাসীদের ভোট প্রদান করার ব্যবস্থা করতে হবে। পাশাপাশি কনস্যুলেট সেবা বৃদ্ধি করে প্রবাসীদের পাসপোর্ট নবায়ন, জন্মসনদ, মৃত্যুসনদ, দেশের সম্পত্তি হস্তান্তরে পাওয়ার অব অ্যাটর্নি প্রদানের মতো কাজগুলো সহজ করতে হবে।
দেশের ভূমিদস্যুদের হাত থেকে প্রবাসীদের রক্ষা, বিশেষ করে চুক্তি মোতাবেক ক্রয় করা জমি, প্লট, অ্যাপার্টমেন্ট সহজে সংশ্লিষ্ট প্রবাসীর কাছে বুঝিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা। প্রিয় মাতৃভূমি সফরকালে প্রবাসীদের জানমালের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে। বাংলাদেশে প্রবাসীদের ঘর-বাড়ি ও স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি রক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে।
দেশের মাটিতে পা রাখার পর থেকে প্রবাসীদের প্রথম শ্রেণির মর্যাদা দিতে হবে। ন্যাশনাল আইডি কার্ডের সাথে এটি উল্লেখ থাকতে হবে। দেশের সকল সড়ক, নৌ ও আকাশপথে চলাচলে প্রবাসীদের জন্য টিকেট সংরক্ষিত থাকতে হবে।
দ্বৈত নাগরিকত্বের ক্ষেত্রে হয়রানি বন্ধ করতে হবে। আবেদনের ১৪ কার্যদিবসের মধ্যে দ্বৈত নাগরিকত্বের সনদ দিতে হবে।
বাংলাদেশের অফিস-আদালতে লাল ফিতার দৌরাত্ম্য বন্ধ করা ও প্রবাসীদের জন্য ঢাকায় চালু করা ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস’ কার্যকর করতে হবে।
প্রবাস থেতে যেকোনো বাংলাদেশির মরদেহ বিনা খরচে দেশে নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয় আছে। কিন্তু এটি প্রবাসীদের কোনো কল্যাণ করে না। সব বিমানবন্দরে প্রবাসীদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে এবং প্রবাসীদের জন্য ২৪ ঘণ্টার সেল গঠন করতে হবে। প্রবাসীদের বিমানবন্দরে, রাস্তাঘাট ও ঘরবাড়িতে হয়রানি করা হয়। প্রবাসীদের রেমিটেন্স যোদ্ধা বলা হয় অথচ তাদের ন্যূনতম সম্মান দেওয়া হয় না।
প্রবাসে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রকাশ করতে হবে। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।
৫০ বছর পর এ বছরটি ব্যতিক্রম। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের হাল ধরেছেন নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সঙ্গত কারণে তার কাছে প্রবাসীদের প্রত্যাশা অনেক। তাই আবারো নানাভাবে প্রবাসীদের পক্ষে প্রধান উপদেষ্টার কাছে নানান দাবি দাওয়া তুলে ধরেছেন নিউইয়র্কের প্রবাসী বাংলাদেশিরা। শুধু যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসীদের নয়, এসব দাবি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা দুই কোটি প্রবাসীর।
প্রবাসীদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- জাতীয় সংসদে ও রাষ্ট্র পরিচালনায় প্রবাসীদের অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করতে হবে। জাতীয় সংসদে কমপক্ষে ৩০ জন সরক্ষিত প্রবাসী প্রতিনিধি রাখতে হবে, যারা নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের মাধ্যমে নির্বাচিত হবেন।
নিউইয়র্ক-ঢাকা-নিউইয়র্ক রুটে বিমানের সরাসরি ফ্লাইট চালু করতে হবে। ঢাকাস্থ হজরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবাসীদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে। প্রবাসীরা দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখেন। তাদের সাথে ভালো ব্যবহার করতে হবে।
সারা বিশ্বের বাংলাদেশ কনস্যুলেট ও দূতাবাসের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্র (ন্যাশনাল আইডি কার্ড) চালু করা, যা ইতিমধ্যে ব্রিটেনে চালু হয়েছে। কনস্যুলেট ও দূতাবাসের মাধ্যমে প্রবাসীদের ভোট প্রদান করার ব্যবস্থা করতে হবে। পাশাপাশি কনস্যুলেট সেবা বৃদ্ধি করে প্রবাসীদের পাসপোর্ট নবায়ন, জন্মসনদ, মৃত্যুসনদ, দেশের সম্পত্তি হস্তান্তরে পাওয়ার অব অ্যাটর্নি প্রদানের মতো কাজগুলো সহজ করতে হবে।
দেশের ভূমিদস্যুদের হাত থেকে প্রবাসীদের রক্ষা, বিশেষ করে চুক্তি মোতাবেক ক্রয় করা জমি, প্লট, অ্যাপার্টমেন্ট সহজে সংশ্লিষ্ট প্রবাসীর কাছে বুঝিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা। প্রিয় মাতৃভূমি সফরকালে প্রবাসীদের জানমালের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে। বাংলাদেশে প্রবাসীদের ঘর-বাড়ি ও স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি রক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে।
দেশের মাটিতে পা রাখার পর থেকে প্রবাসীদের প্রথম শ্রেণির মর্যাদা দিতে হবে। ন্যাশনাল আইডি কার্ডের সাথে এটি উল্লেখ থাকতে হবে। দেশের সকল সড়ক, নৌ ও আকাশপথে চলাচলে প্রবাসীদের জন্য টিকেট সংরক্ষিত থাকতে হবে।
দ্বৈত নাগরিকত্বের ক্ষেত্রে হয়রানি বন্ধ করতে হবে। আবেদনের ১৪ কার্যদিবসের মধ্যে দ্বৈত নাগরিকত্বের সনদ দিতে হবে।
বাংলাদেশের অফিস-আদালতে লাল ফিতার দৌরাত্ম্য বন্ধ করা ও প্রবাসীদের জন্য ঢাকায় চালু করা ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস’ কার্যকর করতে হবে।
প্রবাস থেতে যেকোনো বাংলাদেশির মরদেহ বিনা খরচে দেশে নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয় আছে। কিন্তু এটি প্রবাসীদের কোনো কল্যাণ করে না। সব বিমানবন্দরে প্রবাসীদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে এবং প্রবাসীদের জন্য ২৪ ঘণ্টার সেল গঠন করতে হবে। প্রবাসীদের বিমানবন্দরে, রাস্তাঘাট ও ঘরবাড়িতে হয়রানি করা হয়। প্রবাসীদের রেমিটেন্স যোদ্ধা বলা হয় অথচ তাদের ন্যূনতম সম্মান দেওয়া হয় না।
প্রবাসে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রকাশ করতে হবে। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।