স্কোয়াটিং সমস্যার বিষয়ে আসছে নতুন সিটি আইন। এই আইন স্কোয়াটার সমস্যা ট্রাক করবে। ইতিমধ্যে সেভেন অন ইউর সাইড ইনভেস্টিগেশনের একটি সিরিজ রাজ্যব্যাপী স্কোয়াটার আইনে পরিবর্তন এনেছে। কিন্তু কিছু আইনপ্রণেতা বলেছেন যে আরও কাজ করতে হবে।
সিটি কাউন্সিলের কিছু সদস্য আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে নতুন প্রস্তাবিত আইন উপস্থাপন করবেন। আইনটি পাস করা হলে স্কোয়াটিং সমস্যায় তারা কতবার সাড়া দেন তা ট্র্যাক করতে পারবেন।
এনওয়াইসি কাউন্সিলের সদস্য সুসান ঝুয়াং বলেন, ‘এটি একটি বড় সমস্যা।’ ব্রুকলিনে অভিযোগ বৃদ্ধি ট্র্যাক করছেন তিনি।
ঝুয়াং বলেন, ‘মাত্র তিন মাসে আমরা স্কোয়াটিং ইস্যু নিয়ে শুধু আমার ডিস্ট্রিক্টের এক ডজনেরও বেশি মামলা থেকে এক ডজনেরও বেশি কল পেয়েছি।’
ভাড়াটেদের মতো একই অধিকার নেই স্কোয়াটারদের উল্লেখ করে রাজ্য নেতারা রাজ্যের আইন পরিবর্তন করেছেন। তবে কিছু হাউজিং অ্যাডভোকেট পরিবর্তনগুলো নিয়ে চিন্তিত।
হাউজিং জাস্টিস ফর অল-এর রিত্তি সিং বলেন, ‘একজন ধনী রিয়েল এস্টেট এক্সিকিউটিভ যিনি আপনার ভাড়া বৃদ্ধি করেন তার কাছে বাড়ি হারানোর চেয়ে একজন স্কোয়াটারের কাছে বাড়ি হারানোর সম্ভাবনা অনেক কম।’
তিনি উদ্বিগ্ন যে নতুন আইনগুলো দৈনন্দিন ভাড়াটেদের অধিকার দূরে সরিয়ে দিতে পারে।
সিং বলেন, ‘উপাত্তটি খুব পরিষ্কার যে আমরা আসলে স্কোয়াটার কেসগুলো বাড়তে দেখছি না।’
তবে আইন প্রণেতারা বলছেন, স্কোয়াটিং কত ঘন ঘন ঘটছে তার ডেটা খুব কমই আছে। স্কোয়াটিং কেস ট্র্যাক করার জন্য পুলিশের প্রয়োজন নেই। নতুন বিল এটি পরিবর্তন করবে। এর জন্য এনওয়াইপিডি, ৯১১ কল, ৩১১ কল, এবং এইচপিডি-তে করা কলগুলোকে শ্রেণিবদ্ধ ও ট্র্যাক করার প্রয়োজন হবে।
মেয়র এরিক অ্যাডামস ইতিমধ্যেই আইনটির পক্ষে তার সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। মেয়র বলেন, ‘স্কোয়াটার আইন করার কারণ ছিল এবং আমি মনে করি মানুষ সেসব কারণ খুঁজে কাজে লাগাতে শুরু করেছিল।’
নতুন বিলের সমর্থকরা বলেন, ছোট সম্পত্তির মালিকদের রক্ষার পাশাপাশি ভাড়াটেদের অধিকার রক্ষা করা যেতে পারে। ঝুয়াং বলেন, ‘নিয়মিত শ্রমজীবী শ্রেণির যে মানুষকে প্রতি মাসে বন্ধকের কিস্তি দিতে হয় এবং এখন তারা নিজের বাড়িতে থাকতে পারে না। সেই লোকেদের সাহায্য করার জন্য আমাদের কাজ করতে হবে।’
সিটি কাউন্সিলের কিছু সদস্য আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে নতুন প্রস্তাবিত আইন উপস্থাপন করবেন। আইনটি পাস করা হলে স্কোয়াটিং সমস্যায় তারা কতবার সাড়া দেন তা ট্র্যাক করতে পারবেন।
এনওয়াইসি কাউন্সিলের সদস্য সুসান ঝুয়াং বলেন, ‘এটি একটি বড় সমস্যা।’ ব্রুকলিনে অভিযোগ বৃদ্ধি ট্র্যাক করছেন তিনি।
ঝুয়াং বলেন, ‘মাত্র তিন মাসে আমরা স্কোয়াটিং ইস্যু নিয়ে শুধু আমার ডিস্ট্রিক্টের এক ডজনেরও বেশি মামলা থেকে এক ডজনেরও বেশি কল পেয়েছি।’
ভাড়াটেদের মতো একই অধিকার নেই স্কোয়াটারদের উল্লেখ করে রাজ্য নেতারা রাজ্যের আইন পরিবর্তন করেছেন। তবে কিছু হাউজিং অ্যাডভোকেট পরিবর্তনগুলো নিয়ে চিন্তিত।
হাউজিং জাস্টিস ফর অল-এর রিত্তি সিং বলেন, ‘একজন ধনী রিয়েল এস্টেট এক্সিকিউটিভ যিনি আপনার ভাড়া বৃদ্ধি করেন তার কাছে বাড়ি হারানোর চেয়ে একজন স্কোয়াটারের কাছে বাড়ি হারানোর সম্ভাবনা অনেক কম।’
তিনি উদ্বিগ্ন যে নতুন আইনগুলো দৈনন্দিন ভাড়াটেদের অধিকার দূরে সরিয়ে দিতে পারে।
সিং বলেন, ‘উপাত্তটি খুব পরিষ্কার যে আমরা আসলে স্কোয়াটার কেসগুলো বাড়তে দেখছি না।’
তবে আইন প্রণেতারা বলছেন, স্কোয়াটিং কত ঘন ঘন ঘটছে তার ডেটা খুব কমই আছে। স্কোয়াটিং কেস ট্র্যাক করার জন্য পুলিশের প্রয়োজন নেই। নতুন বিল এটি পরিবর্তন করবে। এর জন্য এনওয়াইপিডি, ৯১১ কল, ৩১১ কল, এবং এইচপিডি-তে করা কলগুলোকে শ্রেণিবদ্ধ ও ট্র্যাক করার প্রয়োজন হবে।
মেয়র এরিক অ্যাডামস ইতিমধ্যেই আইনটির পক্ষে তার সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। মেয়র বলেন, ‘স্কোয়াটার আইন করার কারণ ছিল এবং আমি মনে করি মানুষ সেসব কারণ খুঁজে কাজে লাগাতে শুরু করেছিল।’
নতুন বিলের সমর্থকরা বলেন, ছোট সম্পত্তির মালিকদের রক্ষার পাশাপাশি ভাড়াটেদের অধিকার রক্ষা করা যেতে পারে। ঝুয়াং বলেন, ‘নিয়মিত শ্রমজীবী শ্রেণির যে মানুষকে প্রতি মাসে বন্ধকের কিস্তি দিতে হয় এবং এখন তারা নিজের বাড়িতে থাকতে পারে না। সেই লোকেদের সাহায্য করার জন্য আমাদের কাজ করতে হবে।’