মেয়র এরিক অ্যাডামস বলেছেন, আমরা দুই বছর আগে যখন অফিসে এসেছি, তখন আমাদের একটি পরিষ্কার দৃষ্টিভঙ্গি ছিল: জননিরাপত্তা রক্ষা, অর্থনীতি পুনরুজ্জীবিত এবং এই শহরটিকে কঠোর পরিশ্রমী নিউইয়র্কবাসীদের জন্য আরও বাসযোগ্য করে গড়ে তোলা। এছাড়া বৈধ ও ন্যায়সঙ্গত একটি গাঁজা শিল্প গড়ে তোলা সেই দৃষ্টিভঙ্গির অংশ।
বৈধ গাঁজা নিউইয়র্ক সিটির জন্য সঠিক পছন্দ। এই উদীয়মান শিল্প সম্পদ তৈরির জন্য তথাকথিত ‘মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ অভিযানে অসামঞ্জস্যপূর্ণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের বিশেষ করে আমাদের ব্ল্যাক ও ব্রাউন সম্প্রদায়ের একটি প্রজন্মকে সুযোগ দেয়। অনেক দিন ধরে, এই সম্প্রদায়গুলোর অনেকেই মাদক-সম্পর্কিত অপরাধের দায়ে কারাগারে ছিল এবং অর্থনৈতিক সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছিল। কিন্তু ন্যায়সঙ্গত, বৈধ গাঁজা শিল্পের জন্য তারা শুরু থেকে শিল্পে প্রবেশ করার সুযোগ পেয়েছে। এজন্য ধন্যবাদ। যাইহোক, আমরা জানি, শুধুমাত্র নতুন বৈধ গাঁজার দোকান খোলার সমর্থন করাই যথেষ্ট নয়- অবশ্যই আলবানিকে আমাদের স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে অবৈধ দোকান বন্ধ করার ক্ষমতা দিতে হবে। কারণ এসব অবৈধ ব্যবসা বৈধ দোকানগুলোর অর্থনৈতিক সাফল্যকে হুমকির মুখে এবং আমাদের কমিউনিটির নিরাপত্তাকে ঝুঁকিতে ফেলে।
অবৈধ গাঁজা ব্যবসায়ীরা গাঁজা বৈধকরণের সুযোগের অপব্যবহার করছে। তারা শহরে লাইসেন্সবিহীন ‘স্মোক শপ’ গড়ে তুলেছে। বাজার দখলের এই ‘ওয়াইল্ড ওয়েস্ট’ প্রবণতা সহ্য করা হবে না
গত সপ্তাহে, একজন কৃষ্ণাঙ্গ মহিলার মালিকানাধীন ব্রুকলিনে প্রথম বৈধ ডিসপেনসারি খোলার উদ্যাপন করতে পেরে আমি গর্বিত। মাতাওয়ানা ডিসপেনসারি একটি উদাহরণ যে আমরা কীভাবে একটি বৈধ গাঁজা শিল্প গড়ে তুলতে পারি যা অতীতের ভুলগুলো শুধরে দেয়। মাতাওয়ানা ডিসপেনসারির মালিক লিয়ান মাতা আগে ‘মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ অভিযানে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন। এখন তিনি একটি গর্বিত ছোট ব্যবসার মালিক।
গাঁজাসংক্রান্ত আইনে দীর্ঘদিন ধরে কৃষ্ণাঙ্গরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে নিগৃহীত হয়ে আসছিল। তাদের হয়রানি ও গ্রেপ্তার করা হচ্ছিল। আমাদের কমিউনিটির ভাইবোনদের বিচারে সোপর্দ করা হচ্ছিল। এ অবস্থার অবসানের জন্য সোচ্চার ব্যক্তিরা কঠোর লড়াই করে গাঁজাসংক্রান্ত আইনে একটি সমতা প্রতিষ্ঠা করতে সমর্থ হয়েছেন।
সেই কারণেই নিউইয়র্ক সিটি নিশ্চিত করছে যে নিউইয়র্কবাসী যারা অতীতের ভুলের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল তারা ভবিষ্যতে বৈধ গাঁজা অফার করার অর্থনৈতিক সুযোগগুলোর প্রথম সারিতে রয়েছে।
শহরের ক্যানাবিস এনওয়াইসি উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা পাঁচটি বরোজুড়ে ২৬টি বৈধ গাঁজার দোকান খোলার অনুমতি দিয়েছি এবং আমরা আরও সমৃদ্ধ, ন্যায়সঙ্গত ও বৈধ গাঁজা শিল্প তৈরি করতে প্রতিদিন কাজ করছি।
গাঁজা অপরাধীকরণে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা যাতে এই উদীয়মান বাজারে তাদের ন্যায্য অংশ পায় তা নিশ্চিত করার জন্য একটি নৈতিক বাধ্যবাধকতা থেকে আমাদের প্রতিশ্রুতি উদ্ভূত হয়। তবে এই বৈধ ব্যবসাগুলো নিয়ম না মেনে চলা দোকানগুলোর সাথে কঠোর প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হচ্ছে।
গাঁজার বৈধ বাজারকে সমর্থন করার জন্য নিউইয়র্ক সিটির অবশ্যই অবৈধ বাজার রোধের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম থাকতে হবে। এই অবৈধ দোকানগুলো বৈধ ব্যবসার রেজিস্টার থেকে অর্থ নিয়ে যায়, একই সাথে জননিরাপত্তা ও জনস্বাস্থ্য উভয়েরই হুমকী হয়ে দাঁড়ায়। তারা এমন নকল পণ্য বিক্রি করে যা অনিরাপদ এবং প্রায়শই বাচ্চাদের লক্ষ্য করে।
সিটি মেয়র এরিক অ্যাডামস বলেন, বৈষম্য দূর করা ও ন্যায়বিচারের স্বার্থে সিটিতে গাঁজাকে বৈধ করা হয়েছে। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, নতুন আইনে গাঁজাসামগ্রীর অনিয়ন্ত্রিত বিক্রির অবাধ সুযোগ দেওয়া হয়েছে। অবৈধ গাঁজা ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হবে। তাদের বিরুদ্ধে শেরিফ মিরান্ডা ও নিউইয়র্ক পুলিশ ইতোমধ্যে কার্যক্রম শুরু করেছে।
আমরা জানি, নিউইয়র্কবাসী অবৈধ স্টোরফ্রন্ট এবং তাদের বেআইনি ব্যবসায়িক কার্যকলাপে বিরক্ত। বৈধকরণ হলো আইন অনুসরণ করা, অনিয়ন্ত্রিত গাঁজা পণ্য বিক্রির জন্য বিনামূল্যের একটি পাস নয়।
এই কারণেই আমাদের প্রশাসন আলবানি এবং নিউইয়র্ক স্টেটে সব অংশীদারদের সাথে কাজ করছে যাতে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ অবৈধ ধূমপানের দোকানগুলো বন্ধ করতে পারে।
বৈধ গাঁজাশিল্পে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে। সিটি বছরে ৪০ মিলিয়ন ডলার রাজস্ব আয় করতে পারবে বলে ধারণা করা হয়।
বৈধ গাঁজা নিউইয়র্ক সিটির জন্য সঠিক পছন্দ। এই উদীয়মান শিল্প সম্পদ তৈরির জন্য তথাকথিত ‘মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ অভিযানে অসামঞ্জস্যপূর্ণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের বিশেষ করে আমাদের ব্ল্যাক ও ব্রাউন সম্প্রদায়ের একটি প্রজন্মকে সুযোগ দেয়। অনেক দিন ধরে, এই সম্প্রদায়গুলোর অনেকেই মাদক-সম্পর্কিত অপরাধের দায়ে কারাগারে ছিল এবং অর্থনৈতিক সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছিল। কিন্তু ন্যায়সঙ্গত, বৈধ গাঁজা শিল্পের জন্য তারা শুরু থেকে শিল্পে প্রবেশ করার সুযোগ পেয়েছে। এজন্য ধন্যবাদ। যাইহোক, আমরা জানি, শুধুমাত্র নতুন বৈধ গাঁজার দোকান খোলার সমর্থন করাই যথেষ্ট নয়- অবশ্যই আলবানিকে আমাদের স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে অবৈধ দোকান বন্ধ করার ক্ষমতা দিতে হবে। কারণ এসব অবৈধ ব্যবসা বৈধ দোকানগুলোর অর্থনৈতিক সাফল্যকে হুমকির মুখে এবং আমাদের কমিউনিটির নিরাপত্তাকে ঝুঁকিতে ফেলে।
অবৈধ গাঁজা ব্যবসায়ীরা গাঁজা বৈধকরণের সুযোগের অপব্যবহার করছে। তারা শহরে লাইসেন্সবিহীন ‘স্মোক শপ’ গড়ে তুলেছে। বাজার দখলের এই ‘ওয়াইল্ড ওয়েস্ট’ প্রবণতা সহ্য করা হবে না
গত সপ্তাহে, একজন কৃষ্ণাঙ্গ মহিলার মালিকানাধীন ব্রুকলিনে প্রথম বৈধ ডিসপেনসারি খোলার উদ্যাপন করতে পেরে আমি গর্বিত। মাতাওয়ানা ডিসপেনসারি একটি উদাহরণ যে আমরা কীভাবে একটি বৈধ গাঁজা শিল্প গড়ে তুলতে পারি যা অতীতের ভুলগুলো শুধরে দেয়। মাতাওয়ানা ডিসপেনসারির মালিক লিয়ান মাতা আগে ‘মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ অভিযানে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন। এখন তিনি একটি গর্বিত ছোট ব্যবসার মালিক।
গাঁজাসংক্রান্ত আইনে দীর্ঘদিন ধরে কৃষ্ণাঙ্গরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে নিগৃহীত হয়ে আসছিল। তাদের হয়রানি ও গ্রেপ্তার করা হচ্ছিল। আমাদের কমিউনিটির ভাইবোনদের বিচারে সোপর্দ করা হচ্ছিল। এ অবস্থার অবসানের জন্য সোচ্চার ব্যক্তিরা কঠোর লড়াই করে গাঁজাসংক্রান্ত আইনে একটি সমতা প্রতিষ্ঠা করতে সমর্থ হয়েছেন।
সেই কারণেই নিউইয়র্ক সিটি নিশ্চিত করছে যে নিউইয়র্কবাসী যারা অতীতের ভুলের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল তারা ভবিষ্যতে বৈধ গাঁজা অফার করার অর্থনৈতিক সুযোগগুলোর প্রথম সারিতে রয়েছে।
শহরের ক্যানাবিস এনওয়াইসি উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা পাঁচটি বরোজুড়ে ২৬টি বৈধ গাঁজার দোকান খোলার অনুমতি দিয়েছি এবং আমরা আরও সমৃদ্ধ, ন্যায়সঙ্গত ও বৈধ গাঁজা শিল্প তৈরি করতে প্রতিদিন কাজ করছি।
গাঁজা অপরাধীকরণে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা যাতে এই উদীয়মান বাজারে তাদের ন্যায্য অংশ পায় তা নিশ্চিত করার জন্য একটি নৈতিক বাধ্যবাধকতা থেকে আমাদের প্রতিশ্রুতি উদ্ভূত হয়। তবে এই বৈধ ব্যবসাগুলো নিয়ম না মেনে চলা দোকানগুলোর সাথে কঠোর প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হচ্ছে।
গাঁজার বৈধ বাজারকে সমর্থন করার জন্য নিউইয়র্ক সিটির অবশ্যই অবৈধ বাজার রোধের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম থাকতে হবে। এই অবৈধ দোকানগুলো বৈধ ব্যবসার রেজিস্টার থেকে অর্থ নিয়ে যায়, একই সাথে জননিরাপত্তা ও জনস্বাস্থ্য উভয়েরই হুমকী হয়ে দাঁড়ায়। তারা এমন নকল পণ্য বিক্রি করে যা অনিরাপদ এবং প্রায়শই বাচ্চাদের লক্ষ্য করে।
সিটি মেয়র এরিক অ্যাডামস বলেন, বৈষম্য দূর করা ও ন্যায়বিচারের স্বার্থে সিটিতে গাঁজাকে বৈধ করা হয়েছে। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, নতুন আইনে গাঁজাসামগ্রীর অনিয়ন্ত্রিত বিক্রির অবাধ সুযোগ দেওয়া হয়েছে। অবৈধ গাঁজা ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হবে। তাদের বিরুদ্ধে শেরিফ মিরান্ডা ও নিউইয়র্ক পুলিশ ইতোমধ্যে কার্যক্রম শুরু করেছে।
আমরা জানি, নিউইয়র্কবাসী অবৈধ স্টোরফ্রন্ট এবং তাদের বেআইনি ব্যবসায়িক কার্যকলাপে বিরক্ত। বৈধকরণ হলো আইন অনুসরণ করা, অনিয়ন্ত্রিত গাঁজা পণ্য বিক্রির জন্য বিনামূল্যের একটি পাস নয়।
এই কারণেই আমাদের প্রশাসন আলবানি এবং নিউইয়র্ক স্টেটে সব অংশীদারদের সাথে কাজ করছে যাতে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ অবৈধ ধূমপানের দোকানগুলো বন্ধ করতে পারে।
বৈধ গাঁজাশিল্পে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে। সিটি বছরে ৪০ মিলিয়ন ডলার রাজস্ব আয় করতে পারবে বলে ধারণা করা হয়।