
আগামী ১ জুলাই থেকে বাংলাদেশে অবৈধ ও নকল হ্যান্ডসেট বন্ধের প্রক্রিয়া শুরু করবে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ বিদেশ থেকে নেওয়া নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। এর আগে গ্রাহকদের হাতে থাকা সচল হ্যান্ডসেট নিবন্ধনের আওতায় আনা হবে। কিন্তু প্রবাসীরা দেশে বেড়াতে গেলে কীভাবে তাদের মোবাইল সেট ব্যবহার করবেন বা নিবন্ধন করবেন সেই প্রশ্ন সামনে এসেছে।
বিটিআরসির স্পেকট্রাম বিভাগের মহাপরিচালক (ডিজি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শহিদুল আলম এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের বলেন, যে সেটগুলো চালু আছে তাদের ইনকরপোরেট করে নেওয়া হবে। নতুন যেগুলো আসবে সেগুলো অবশ্যই নিবন্ধন হয়ে আসতে হবে। আগামী ১ জুলাই থেকে অবৈধ সেটগুলো বন্ধ করে দেয়া হবে। বিদ্যমান যে সেটগুলো গ্রাহকের হাতে থাকবে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে যাতে কোনো সমস্যা না হয়। ১ জুলাই সব চালু সেট স্বয়ংক্রিয়ভাবে অপারেটরদের মাধ্যমে নিবন্ধন হয়ে যাবে।
বিদেশ থেকে আসা সেটগুলো কিভাবে নিবন্ধন হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রতি বছর একজন বাংলাদেশি দুটি মোবাইল ফোন আনতে পারবেন। দেশের মোবাইল নেটওয়ার্কে ব্যবহারের সাথে সাথে সেটি স্বয়ংস্ক্রিয়ভাবে কাজ করবে। কিন্তু ১০ দিনের মধ্যে বিআরটিসির ওয়েবসাইটে গিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ নিবন্ধন করতে হবে। উল্লিখিত সময়ের মধ্যে নিবন্ধন না করলে মোবাইল সেটটি বাংলাদেশের নেটওয়ার্কে আর ব্যবহার করা যাবে না। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বলতে বিদেশ থেকে আসা ব্যক্তির পাসপোর্ট ও ভিসার ফটোকপি এবং মোবাইল ফোনসেট কেনার বৈধ রশীদ নিবন্ধনের সময় দাখিল করতে হবে।
বিটিআরসির স্পেকট্রাম বিভাগের মহাপরিচালক (ডিজি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শহিদুল আলম এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের বলেন, যে সেটগুলো চালু আছে তাদের ইনকরপোরেট করে নেওয়া হবে। নতুন যেগুলো আসবে সেগুলো অবশ্যই নিবন্ধন হয়ে আসতে হবে। আগামী ১ জুলাই থেকে অবৈধ সেটগুলো বন্ধ করে দেয়া হবে। বিদ্যমান যে সেটগুলো গ্রাহকের হাতে থাকবে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে যাতে কোনো সমস্যা না হয়। ১ জুলাই সব চালু সেট স্বয়ংক্রিয়ভাবে অপারেটরদের মাধ্যমে নিবন্ধন হয়ে যাবে।
বিদেশ থেকে আসা সেটগুলো কিভাবে নিবন্ধন হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রতি বছর একজন বাংলাদেশি দুটি মোবাইল ফোন আনতে পারবেন। দেশের মোবাইল নেটওয়ার্কে ব্যবহারের সাথে সাথে সেটি স্বয়ংস্ক্রিয়ভাবে কাজ করবে। কিন্তু ১০ দিনের মধ্যে বিআরটিসির ওয়েবসাইটে গিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ নিবন্ধন করতে হবে। উল্লিখিত সময়ের মধ্যে নিবন্ধন না করলে মোবাইল সেটটি বাংলাদেশের নেটওয়ার্কে আর ব্যবহার করা যাবে না। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বলতে বিদেশ থেকে আসা ব্যক্তির পাসপোর্ট ও ভিসার ফটোকপি এবং মোবাইল ফোনসেট কেনার বৈধ রশীদ নিবন্ধনের সময় দাখিল করতে হবে।