প্রবাসের অন্যতম বড় আঞ্চলিক সংগঠন ঢাকা জেলা অ্যাসোসিয়েশন ইউএসএ ইনকের এক মতবিনিময় সভায় নতুন কার্যকরী পরিষদ গঠন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের আহ্বানে অনুষ্ঠিত সভায় অধিকাংশ সদস্য সিলেকশনের মাধ্যমে কমিটি গঠনের পক্ষে মত দিয়েছেন। তবে সিলেকশন নাকি ইলেকশনের মাধ্যমে কমিটি হবে, বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন সবাই। অর্থাৎ নির্বাচন কমিশনের ওপর আস্থা প্রকাশ করেছেন নেতৃস্থানীয় সদস্যরা।
গত ১৮ ডিসেম্বর সোমবার রাতে নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসে একটি পার্টি হলে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার মো. আমানউল্লাহ। সভা পরিচালনা করেন নির্বাচন কমিশনের অন্যতম সদস্য মো. গিয়াস উদ্দিন।
সভায় মতামত ব্যক্ত করে বক্তব্য দেন- দোহার উপজেলার দুলাল বেহেদু, মোস্তফা কামাল মুকুল ও মো. আব্দুল আজিজ, নবাবগঞ্জ উপজেলার গোলাম এন. হায়দার মুকুট, বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম, উজ্জ্বল বিপুল, গণেশ কীর্ত্তণিয়া, আসাদ জামান ও সাইফুর রহমান, সাভার উপজেলার জীবন শফিক, শাহজাহান মিয়া ডলার ও হামিদউল্লাহ রকি, কেরাণিগঞ্জ উপজেলার কবির খান ও কামাল হোসেন রাকিব এবং ধামরাই উপজেলার পংকজ দেবনাথ ও জিয়াউর রহমান মিলন।
নবাবগঞ্জ উপজেলার প্রতিনিধিরা সরাসরি নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে মতামত ব্যক্ত করেন। অন্য চার উপজেলার প্রতিনিধিরা নির্বাচনে সিলেকশনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। এরপর সভায় সিদ্ধান্ত হয়, নির্বাচন কমিশন পরবর্তীতে এককভাবে সিদ্ধান্ত নেবেন নতুন কমিটির ব্যাপারে। তারা যদি মনে করেন, সিলেকশনের মাধ্যমে নতুন কমিটি হবে, তাহলে তা-ই হবে। ইলেকশনের সিদ্ধান্ত হলে পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করবে নির্বাচন কমিশন।
সভায় নির্বাচন কমিশনের সদস্য শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদ খোকন, মো. আজাদ হোসেন, আমিন মেহেদী বাবু, হাবিব জোয়ার্দার, মো. আলাউদ্দিন আহমেদ, মিশুক সেলিম, ইঞ্জিনিয়ার ফারুক হোসেন ও মো. আব্দুর রহমান সরকার, সংগঠনের শীর্ষস্থানীয় নেতা বদরুল ইসলাম খান বাদল, এম, বাসেত রহমান, সংগঠনের বর্তমান সভাপতি আরিফ আহমেদ চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক কাজী আমিনুল ইসলাম স্বপন প্রমুখ মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
সভার শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন রবিউল ইসলাম। পবিত্র গীতা পাঠ করেন গণেশ কীর্ত্তণিয়া।
সভায় ঢাকা জেলা অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক নেতা মিজানুর রহমানসহ সংগঠনের যারা মৃত্যুবরণ করেছেন এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন রবিউল ইসলাম।
গত ১৮ ডিসেম্বর সোমবার রাতে নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসে একটি পার্টি হলে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার মো. আমানউল্লাহ। সভা পরিচালনা করেন নির্বাচন কমিশনের অন্যতম সদস্য মো. গিয়াস উদ্দিন।
সভায় মতামত ব্যক্ত করে বক্তব্য দেন- দোহার উপজেলার দুলাল বেহেদু, মোস্তফা কামাল মুকুল ও মো. আব্দুল আজিজ, নবাবগঞ্জ উপজেলার গোলাম এন. হায়দার মুকুট, বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম, উজ্জ্বল বিপুল, গণেশ কীর্ত্তণিয়া, আসাদ জামান ও সাইফুর রহমান, সাভার উপজেলার জীবন শফিক, শাহজাহান মিয়া ডলার ও হামিদউল্লাহ রকি, কেরাণিগঞ্জ উপজেলার কবির খান ও কামাল হোসেন রাকিব এবং ধামরাই উপজেলার পংকজ দেবনাথ ও জিয়াউর রহমান মিলন।
নবাবগঞ্জ উপজেলার প্রতিনিধিরা সরাসরি নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে মতামত ব্যক্ত করেন। অন্য চার উপজেলার প্রতিনিধিরা নির্বাচনে সিলেকশনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। এরপর সভায় সিদ্ধান্ত হয়, নির্বাচন কমিশন পরবর্তীতে এককভাবে সিদ্ধান্ত নেবেন নতুন কমিটির ব্যাপারে। তারা যদি মনে করেন, সিলেকশনের মাধ্যমে নতুন কমিটি হবে, তাহলে তা-ই হবে। ইলেকশনের সিদ্ধান্ত হলে পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করবে নির্বাচন কমিশন।
সভায় নির্বাচন কমিশনের সদস্য শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদ খোকন, মো. আজাদ হোসেন, আমিন মেহেদী বাবু, হাবিব জোয়ার্দার, মো. আলাউদ্দিন আহমেদ, মিশুক সেলিম, ইঞ্জিনিয়ার ফারুক হোসেন ও মো. আব্দুর রহমান সরকার, সংগঠনের শীর্ষস্থানীয় নেতা বদরুল ইসলাম খান বাদল, এম, বাসেত রহমান, সংগঠনের বর্তমান সভাপতি আরিফ আহমেদ চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক কাজী আমিনুল ইসলাম স্বপন প্রমুখ মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
সভার শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন রবিউল ইসলাম। পবিত্র গীতা পাঠ করেন গণেশ কীর্ত্তণিয়া।
সভায় ঢাকা জেলা অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক নেতা মিজানুর রহমানসহ সংগঠনের যারা মৃত্যুবরণ করেছেন এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন রবিউল ইসলাম।