
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ২২ সেপ্টেম্বর শুক্রবার দুপুরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে ভাষণ দিয়েছেন। তিনি প্রতিবারের মতো এবারও বাংলায় ভাষণ দেন। এবার প্রধানমন্ত্রী ভাষণ দিয়েছেন ১৫ মিনিট ১২ সেকেন্ড।
প্রধানমন্ত্রী ভাষণ দেয়ার সময়ে অত্যন্ত প্রাণবন্ত ছিলেন। গোল্ডেন কালারের কারুকাজ করা শাড়িতে ও সাথে ম্যাচিং করে গহনায় তাকে দারুণ সুন্দর দেখাচ্ছিল।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ২২ সেপ্টেম্বর শুক্রবার জাতিসংঘ সদর দফতরের জেনারেল অ্যাসেম্বলি হলে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৭৮তম অধিবেশনে দেয়া ভাষণে বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে, যুদ্ধ ও সংঘাতের পথ পরিহার করে মানবজাতির কল্যাণ ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য সকলকে একযোগে কাজ করার জন্য বিশ^ নেতৃবৃন্দের প্রতি আহবান জানান।
প্রধানমন্ত্রী সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে প্রদত্ত তাঁর ভাষণে রোহিঙ্গা সংকট, জলবায়ু পরিবর্তন, খাদ্য সংকট, মানবাধিকার, নারীর ক্ষমতায়ন, স্বাস্থ্যসেবা, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি), সন্ত্রাসবাদ এবং সরকারের অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং অন্যান্য বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর প্রদত্ত ভাষণের পদাঙ্ক অনুসরণ করে জাতিসংঘ অধিবেশনে এবারসহ মোট ১৯ বারের মত শেখ হাসিনা বাংলায় ভাষণ দেন।
প্রধানমন্ত্রী ভাষণ শুরু করেন ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ বলে। আর শেষ করেন সবাইকে ধন্যবাদ দিয়ে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু; বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’
প্রধানমন্ত্রী ভাষণ দেয়ার সময়ে অত্যন্ত প্রাণবন্ত ছিলেন। গোল্ডেন কালারের কারুকাজ করা শাড়িতে ও সাথে ম্যাচিং করে গহনায় তাকে দারুণ সুন্দর দেখাচ্ছিল।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ২২ সেপ্টেম্বর শুক্রবার জাতিসংঘ সদর দফতরের জেনারেল অ্যাসেম্বলি হলে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৭৮তম অধিবেশনে দেয়া ভাষণে বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে, যুদ্ধ ও সংঘাতের পথ পরিহার করে মানবজাতির কল্যাণ ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য সকলকে একযোগে কাজ করার জন্য বিশ^ নেতৃবৃন্দের প্রতি আহবান জানান।
প্রধানমন্ত্রী সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে প্রদত্ত তাঁর ভাষণে রোহিঙ্গা সংকট, জলবায়ু পরিবর্তন, খাদ্য সংকট, মানবাধিকার, নারীর ক্ষমতায়ন, স্বাস্থ্যসেবা, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি), সন্ত্রাসবাদ এবং সরকারের অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং অন্যান্য বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর প্রদত্ত ভাষণের পদাঙ্ক অনুসরণ করে জাতিসংঘ অধিবেশনে এবারসহ মোট ১৯ বারের মত শেখ হাসিনা বাংলায় ভাষণ দেন।
প্রধানমন্ত্রী ভাষণ শুরু করেন ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ বলে। আর শেষ করেন সবাইকে ধন্যবাদ দিয়ে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু; বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’