যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী বাছাইয়ে এগিয়ে আছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাই ধারণা করা হচ্ছে, আবারও মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন ৭৭ বছর বয়সী ট্রাম্প ও ৮১ বছর বয়সী বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
২০২৪ সালের ৫ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে এরই মধ্যে বিভিন্ন জনমত জরিপ আসতে শুরু করেছে। সর্বশেষ বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে চালানো ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স / ইপসস পরিচালিত জরিপে দেখা গেছে, বাইডেনের চেয়ে অন্তত ৬ শতাংশ ভোটে এগিয়ে আছেন ট্রাম্প। তবে উত্তরদাতাদের অর্ধেকেরও বেশি বলেছেন, তারা মার্কিন দ্বিদলীয় ব্যবস্থার প্রতি অসন্তুষ্ট।
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) প্রকাশিত জরিপে দেখা যায়, বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের প্রাপ্তবয়স্ক ১ হাজার ২৫০ মার্কিন নাগরিক এই জরিপে অংশ নিয়েছেন। তাদের মধ্যে ৪০ শতাংশ সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন দেওয়ার কথা বলেছেন। অন্যদিকে ৩৪ শতাংশ মার্কিনি বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে সমর্থন দেওয়ার কথা জানান। বাকিরা এখনো কোনো পক্ষকে সমর্থনের কথা জানাননি।
উত্তরদাতাদের ৭০ শতাংশ প্রায় অর্ধেক ডেমোক্র্যাটসহ একমত যে বাইডেনের পুনরায় নির্বাচন করা উচিত নয়। জনমত জরিপে অংশ দেওয়া ৫৬ শতাংশ মানুষ বলেছেন, ট্রাম্পের নির্বাচনে অংশ নেওয়া উচিত নয়, যার মধ্যে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ রিপাবলিকান রয়েছেন।
সোমবার (২২ জানুয়ারি) থেকে বুধবার (২৪ জানুয়ারি) পর্যন্ত চালানো জরিপে দেখা যায়, প্রায় ৬৭ শতাংশ উত্তরদাতা বলছেন, তারা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে একই প্রার্থীদের দেখে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। এখন তারা নতুন কাউকে চান। মাত্র ১৮ শতাংশ বলেছেন, বাইডেন ও ট্রাম্প তাদের পছন্দ হলেও তারা ভোট দেবেন না।
তবে ট্রাম্পকে ঘিরে আইনগত জটিলতা এবং দুজন প্রার্থীর বয়স নিয়ে নানা প্রশ্ন মানুষের মনে ঘুরপাক খাচ্ছে। ট্রাম্পকে ৯১টি অপরাধের জন্য অভিযুক্ত করা হয়েছে, যার মধ্যে অন্তত একটি ফৌজদারি মামলার কার্যক্রম এ বছর শুরু হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আর স্বাস্থ্য-সংক্রান্ত প্রশ্ন ৭৭ বছর বয়সী ট্রাম্প এবং ৮১ বছর বয়সী বাইডেন দুজনকে নিয়েই আছে। দুজনের একজনকে স্বাস্থ্য, আইনগত বা অন্য যেকোনো কারণে যদি প্রতিযোগিতা থেকে সরে যেতে হয়, তাহলে কী হবে? উত্তর নির্ভর করবে, কখন সে রকম পরিস্থিতির উদ্ভব হতে পারে, তার ওপর।
ঠিকানা/এনআই
২০২৪ সালের ৫ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে এরই মধ্যে বিভিন্ন জনমত জরিপ আসতে শুরু করেছে। সর্বশেষ বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে চালানো ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স / ইপসস পরিচালিত জরিপে দেখা গেছে, বাইডেনের চেয়ে অন্তত ৬ শতাংশ ভোটে এগিয়ে আছেন ট্রাম্প। তবে উত্তরদাতাদের অর্ধেকেরও বেশি বলেছেন, তারা মার্কিন দ্বিদলীয় ব্যবস্থার প্রতি অসন্তুষ্ট।
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) প্রকাশিত জরিপে দেখা যায়, বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের প্রাপ্তবয়স্ক ১ হাজার ২৫০ মার্কিন নাগরিক এই জরিপে অংশ নিয়েছেন। তাদের মধ্যে ৪০ শতাংশ সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন দেওয়ার কথা বলেছেন। অন্যদিকে ৩৪ শতাংশ মার্কিনি বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে সমর্থন দেওয়ার কথা জানান। বাকিরা এখনো কোনো পক্ষকে সমর্থনের কথা জানাননি।
উত্তরদাতাদের ৭০ শতাংশ প্রায় অর্ধেক ডেমোক্র্যাটসহ একমত যে বাইডেনের পুনরায় নির্বাচন করা উচিত নয়। জনমত জরিপে অংশ দেওয়া ৫৬ শতাংশ মানুষ বলেছেন, ট্রাম্পের নির্বাচনে অংশ নেওয়া উচিত নয়, যার মধ্যে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ রিপাবলিকান রয়েছেন।
সোমবার (২২ জানুয়ারি) থেকে বুধবার (২৪ জানুয়ারি) পর্যন্ত চালানো জরিপে দেখা যায়, প্রায় ৬৭ শতাংশ উত্তরদাতা বলছেন, তারা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে একই প্রার্থীদের দেখে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। এখন তারা নতুন কাউকে চান। মাত্র ১৮ শতাংশ বলেছেন, বাইডেন ও ট্রাম্প তাদের পছন্দ হলেও তারা ভোট দেবেন না।
তবে ট্রাম্পকে ঘিরে আইনগত জটিলতা এবং দুজন প্রার্থীর বয়স নিয়ে নানা প্রশ্ন মানুষের মনে ঘুরপাক খাচ্ছে। ট্রাম্পকে ৯১টি অপরাধের জন্য অভিযুক্ত করা হয়েছে, যার মধ্যে অন্তত একটি ফৌজদারি মামলার কার্যক্রম এ বছর শুরু হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আর স্বাস্থ্য-সংক্রান্ত প্রশ্ন ৭৭ বছর বয়সী ট্রাম্প এবং ৮১ বছর বয়সী বাইডেন দুজনকে নিয়েই আছে। দুজনের একজনকে স্বাস্থ্য, আইনগত বা অন্য যেকোনো কারণে যদি প্রতিযোগিতা থেকে সরে যেতে হয়, তাহলে কী হবে? উত্তর নির্ভর করবে, কখন সে রকম পরিস্থিতির উদ্ভব হতে পারে, তার ওপর।
ঠিকানা/এনআই