২১ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে ২৮তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেলা আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করবেন। সোমবার (১৫ জানুয়ারি) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা হায়দার আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
হায়দার আলী জানান, বাণিজ্য মেলা উদ্বোধনের তারিখ চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সারসংক্ষেপ পাঠানো হয়েছিল। সেখান থেকে ২১ জানুয়ারি উদ্বোধনের তারিখ নির্ধারিত হয়েছে। মেলায় এরই মধ্যে দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের স্টল বরাদ্দ দিয়েছে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)।
ইপিবি সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে মাসব্যাপী মেলার আয়োজন করা হয়েছে। এবারের মেলায় ৩৩১টি প্যাভিলিয়ন থাকছে। ১২ থেকে ১৪টি দেশ আন্তর্জাতিক মেলায় অংশগ্রহণ করে আসছে। এবারের মেলায় ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিষয়টিতে তুলে ধরার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হবে। এ ছাড়া রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা বৃদ্ধি ও দেশীয় পণ্যের বাজার সম্প্রসারণে এ মেলা বিশেষ গুরুত্ব পাবে।
জানা গেছে, গত বছর মেলায় প্রিমিয়ার প্যাভিলিয়নের ফ্লোরের ন্যূনতম ভাড়া ২০ লাখ টাকা। এ বছর মূল্য ধরা হয়েছে ২২ লাখ টাকা। একইভাবে স্টল ভাড়া ন্যূনতম ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে সাধারণ স্টলের ভাড়া ৪ লাখ টাকা এবং সংরক্ষিত স্টলের ভাড়া সাড়ে ৪ লাখ টাকা করা হয়েছে।
আর ৪৭ শতাংশ বাড়িয়ে সংরক্ষিত মিনি প্যাভিলিয়নের ন্যূনতম ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ১১ লাখ টাকা। প্রায় একই হারে স্টল-প্যাভিলিয়নের জামানত বাড়ানো হয়েছে।
দর্শনার্থীদের প্রবেশ ফি প্রাপ্তবয়স্কদের টিকিট মূল্য ৫০ টাকা এবং অপ্রাপ্তবয়স্কদের ২৫ টাকা করা হয়েছে।
এক্সিবিশন সেন্টারের ভেতরে ও সামনের ফাঁকা জায়গা মিলে স্টল থাকবে। এতে দর্শনার্থীরা স্বাচ্ছন্দ্যে ঘুরে বেড়াতে পারবেন।
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় ভারত, হংকং, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড, নেপালসহ ১২ থেকে ১৪টি দেশের ব্যবসায়ীরা তাদের পণ্য নিয়ে আসবেন।
জাতীয় নির্বাচনের কারণে এ বছর মেলা শুরু হতে দেরি হলো।
ঠিকানা/এনআই
হায়দার আলী জানান, বাণিজ্য মেলা উদ্বোধনের তারিখ চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সারসংক্ষেপ পাঠানো হয়েছিল। সেখান থেকে ২১ জানুয়ারি উদ্বোধনের তারিখ নির্ধারিত হয়েছে। মেলায় এরই মধ্যে দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের স্টল বরাদ্দ দিয়েছে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)।
ইপিবি সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে মাসব্যাপী মেলার আয়োজন করা হয়েছে। এবারের মেলায় ৩৩১টি প্যাভিলিয়ন থাকছে। ১২ থেকে ১৪টি দেশ আন্তর্জাতিক মেলায় অংশগ্রহণ করে আসছে। এবারের মেলায় ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিষয়টিতে তুলে ধরার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হবে। এ ছাড়া রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা বৃদ্ধি ও দেশীয় পণ্যের বাজার সম্প্রসারণে এ মেলা বিশেষ গুরুত্ব পাবে।
জানা গেছে, গত বছর মেলায় প্রিমিয়ার প্যাভিলিয়নের ফ্লোরের ন্যূনতম ভাড়া ২০ লাখ টাকা। এ বছর মূল্য ধরা হয়েছে ২২ লাখ টাকা। একইভাবে স্টল ভাড়া ন্যূনতম ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে সাধারণ স্টলের ভাড়া ৪ লাখ টাকা এবং সংরক্ষিত স্টলের ভাড়া সাড়ে ৪ লাখ টাকা করা হয়েছে।
আর ৪৭ শতাংশ বাড়িয়ে সংরক্ষিত মিনি প্যাভিলিয়নের ন্যূনতম ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ১১ লাখ টাকা। প্রায় একই হারে স্টল-প্যাভিলিয়নের জামানত বাড়ানো হয়েছে।
দর্শনার্থীদের প্রবেশ ফি প্রাপ্তবয়স্কদের টিকিট মূল্য ৫০ টাকা এবং অপ্রাপ্তবয়স্কদের ২৫ টাকা করা হয়েছে।
এক্সিবিশন সেন্টারের ভেতরে ও সামনের ফাঁকা জায়গা মিলে স্টল থাকবে। এতে দর্শনার্থীরা স্বাচ্ছন্দ্যে ঘুরে বেড়াতে পারবেন।
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় ভারত, হংকং, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড, নেপালসহ ১২ থেকে ১৪টি দেশের ব্যবসায়ীরা তাদের পণ্য নিয়ে আসবেন।
জাতীয় নির্বাচনের কারণে এ বছর মেলা শুরু হতে দেরি হলো।
ঠিকানা/এনআই