জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ জি-৭ এর সম্মেলন শেষ করে দক্ষিণ কোরিয়ায় গেছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক করেছেন তিনি। সামরিক ক্ষেত্রে কোরিয়ার সঙ্গে জার্মানির গুরুত্বপূর্ণ চুক্তিও সই হয়েছে। গত ৩০ বছরের মধ্যে এই প্রথম কোনো জার্মান চ্যান্সেলর দক্ষিণ কোরিয়া গেলেন।
সামরিক চুক্তির পাশাপাশি জার্মানি থেকে চিপ কিনতে পারে দক্ষিণ কোরিয়া। দেশে আরও বেশ কিছু ক্ষেত্রে জার্মানি বিনিয়োগ করবে বলে জানিয়েছে। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি হয়েছে সামরিক ক্ষেত্রে। সামরিক গোপনীয়তা বজায় রাখার চুক্তিও হয়েছে দুই দেশের মধ্যে।
উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে যথেষ্ট সরব হয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর। উত্তর কোরিয়া এই অঞ্চলে একের পর এক ব্যালেস্টিক এবং দূরপাল্লার মিসাইল পরীক্ষা করেছে। জার্মানি এর তীব্র বিরোধিতা করে এলাকায় শান্তি স্থাপনের আহ্বান জানিয়েছে। বৈঠকের পর উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যবর্তী ডি-মিলিটারি জোনও ঘুরে দেখেছেন চ্যান্সেলর।
গত ৩০ বছরে জার্মানির এই পদমর্যাদার কোনো ব্যক্তি দক্ষিণ কোরিয়ায় যাননি। ফলে ওলাফ শলৎজের সফর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। চীন, জাপান ও ভারতের পরে দক্ষিণ কোরিয়াই এশিয়ার সবচেয়ে শক্তিশালী এবং অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ দেশ। কোরিয়া-জার্মানি চুক্তিও সে কারণে এতটা গুরুত্বপূর্ণ।
সামরিক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া ও জার্মানির। এর ফলে কোরিয়া অঞ্চলে জার্মানির শক্তি বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করা হচ্ছে। ভূরাজনৈতিক দিক থেকে এই অঞ্চলটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একদিকে চীন অন্যদিকে উত্তর কোরিয়া এই অঞ্চলে নিজেদের শক্তি দেখাতে থাকে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই অঞ্চলে নিজেদের শক্তি বাড়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছে বহুদিন। এবার জার্মানিও সেই রাস্তাতেই হাঁটল।
সামরিক চুক্তির পাশাপাশি জার্মানি থেকে চিপ কিনতে পারে দক্ষিণ কোরিয়া। দেশে আরও বেশ কিছু ক্ষেত্রে জার্মানি বিনিয়োগ করবে বলে জানিয়েছে। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি হয়েছে সামরিক ক্ষেত্রে। সামরিক গোপনীয়তা বজায় রাখার চুক্তিও হয়েছে দুই দেশের মধ্যে।
উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে যথেষ্ট সরব হয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর। উত্তর কোরিয়া এই অঞ্চলে একের পর এক ব্যালেস্টিক এবং দূরপাল্লার মিসাইল পরীক্ষা করেছে। জার্মানি এর তীব্র বিরোধিতা করে এলাকায় শান্তি স্থাপনের আহ্বান জানিয়েছে। বৈঠকের পর উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যবর্তী ডি-মিলিটারি জোনও ঘুরে দেখেছেন চ্যান্সেলর।
গত ৩০ বছরে জার্মানির এই পদমর্যাদার কোনো ব্যক্তি দক্ষিণ কোরিয়ায় যাননি। ফলে ওলাফ শলৎজের সফর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। চীন, জাপান ও ভারতের পরে দক্ষিণ কোরিয়াই এশিয়ার সবচেয়ে শক্তিশালী এবং অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ দেশ। কোরিয়া-জার্মানি চুক্তিও সে কারণে এতটা গুরুত্বপূর্ণ।
সামরিক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া ও জার্মানির। এর ফলে কোরিয়া অঞ্চলে জার্মানির শক্তি বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করা হচ্ছে। ভূরাজনৈতিক দিক থেকে এই অঞ্চলটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একদিকে চীন অন্যদিকে উত্তর কোরিয়া এই অঞ্চলে নিজেদের শক্তি দেখাতে থাকে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই অঞ্চলে নিজেদের শক্তি বাড়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছে বহুদিন। এবার জার্মানিও সেই রাস্তাতেই হাঁটল।