দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে কি না, সেটি জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কাছে জানতে চেয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের দুটি নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা।
সংস্থা দুটি হলো—ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) এবং ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউট (এনডিআই)। একই সঙ্গে তারা নির্বাচনে কোনো ধরনের সহিংসতার আশঙ্কা আছে কি না, সেটিও জানতে চেয়েছে।
শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) বিকেলে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কার্যালয়ে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কেমন হবে, তা জানতে চান পর্যবেক্ষকেরা। তারা জানতে চেয়েছেন আসন্ন নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে কি না? আমরাও চাই নির্বাচন অবাধ হোক। এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। মানবাধিকার কমিশন কী কী পদক্ষেপ নিয়েছে, তা-ও জানিয়েছি।’
কমিশনের চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘নির্বাচনে পূর্ববতী ও পরবর্তী কোনো ধরনের সহিংসতার আশঙ্কা আছে কি না তা-ও তারা জানতে চেয়েছেন। আমরা বিস্তারিত জানিয়েছি। তারা নির্বাচন-পরবর্তী অবস্থাও পর্যবেক্ষণ করবেন। একটি সহিংসতাপূর্ণ নির্বাচন সবার কাছেই চিন্তার বিষয়। সাম্প্রতিক সময়ের কিছু কিছু বিষয়ও হয়তো তাদের নজরে এসেছে। তারা চান, যে দলই ক্ষমতায় আসুক তারা যেন সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে আসে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কিছু বিষয়ে আলোচনা করেছি। সেখানে নির্বাচনের পূর্বে, নির্বাচনের সময় ও নির্বাচন-পরবর্তী সময়ের আচরণবিধি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে কিছু দিকনির্দেশনাও দিয়েছি। এ বিষয়গুলো আজ নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের জানিয়েছি। তারা এই কার্যক্রমে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।’
ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণের সময় বিএনপির নেতাকর্মীর আটকের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘অন্তর্ঘাতমূলক কিছু না থাকলে লিফলেট বিতরণ করা যার যার অধিকার।’
কারাগারে বিএনপির আট নেতার মৃত্যুর বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা নিয়মিতভাবে কারাগারগুলো পরিদর্শন করছি। কারাগারে যেন কোনো ধরনের নির্যাতন না হয়, এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট আইন রয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে আমরা বিভিন্ন সময় এ বিষয়টি জানিয়েছি।’
ঠিকানা/এনআই
সংস্থা দুটি হলো—ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) এবং ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউট (এনডিআই)। একই সঙ্গে তারা নির্বাচনে কোনো ধরনের সহিংসতার আশঙ্কা আছে কি না, সেটিও জানতে চেয়েছে।
শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) বিকেলে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কার্যালয়ে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কেমন হবে, তা জানতে চান পর্যবেক্ষকেরা। তারা জানতে চেয়েছেন আসন্ন নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে কি না? আমরাও চাই নির্বাচন অবাধ হোক। এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। মানবাধিকার কমিশন কী কী পদক্ষেপ নিয়েছে, তা-ও জানিয়েছি।’
কমিশনের চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘নির্বাচনে পূর্ববতী ও পরবর্তী কোনো ধরনের সহিংসতার আশঙ্কা আছে কি না তা-ও তারা জানতে চেয়েছেন। আমরা বিস্তারিত জানিয়েছি। তারা নির্বাচন-পরবর্তী অবস্থাও পর্যবেক্ষণ করবেন। একটি সহিংসতাপূর্ণ নির্বাচন সবার কাছেই চিন্তার বিষয়। সাম্প্রতিক সময়ের কিছু কিছু বিষয়ও হয়তো তাদের নজরে এসেছে। তারা চান, যে দলই ক্ষমতায় আসুক তারা যেন সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে আসে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কিছু বিষয়ে আলোচনা করেছি। সেখানে নির্বাচনের পূর্বে, নির্বাচনের সময় ও নির্বাচন-পরবর্তী সময়ের আচরণবিধি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে কিছু দিকনির্দেশনাও দিয়েছি। এ বিষয়গুলো আজ নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের জানিয়েছি। তারা এই কার্যক্রমে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।’
ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণের সময় বিএনপির নেতাকর্মীর আটকের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘অন্তর্ঘাতমূলক কিছু না থাকলে লিফলেট বিতরণ করা যার যার অধিকার।’
কারাগারে বিএনপির আট নেতার মৃত্যুর বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা নিয়মিতভাবে কারাগারগুলো পরিদর্শন করছি। কারাগারে যেন কোনো ধরনের নির্যাতন না হয়, এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট আইন রয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে আমরা বিভিন্ন সময় এ বিষয়টি জানিয়েছি।’
ঠিকানা/এনআই