চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রকাশ্যে নুর মোস্তফা ওরফে বজল (৫০) নামে এক গ্রাম্য সর্দারকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহতের একটি হাত শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। আজ রোববার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার পশ্চিম লালানগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তি একই এলাকার অবসরপ্রাপ্ত সুবেদার মুজিবুল হকের ছেলে।
স্থানীয়দের বরাতে পুলিশ জানান, আজ রোববার সন্ধ্যায় পারিবারিক পূর্ব বিরোধের জেরে নুর মোস্তফাকে একা পেয়ে তার ওপর অতর্কিত হামলা চালান তৌহিদুল ইসলাম ও ১৫-২০ জন দুর্বৃত্ত। এই সময় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত মোস্তফার ডান হাত শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এরপর মৃত্যু নিশ্চিত করতে তার বুকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। ঘটনার পর চারদিক থেকে মানুষ জড়ো হলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
পুলিশ আরও জানায়, নিহত নুর মোস্তফা ও তৌহিদুল ইসলাম আপন মামাতো-ফুপাতো ভাই। তাদের মধ্যে সম্পত্তি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এ ছাড়া ডাকাতিসহ নানা ধরনের অপরাধ কর্মকাণ্ডের জন্য তৌহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে গ্রাম্য সালিস হয়। সালিসে তাকে গ্রামে প্রবেশ করতে নিষেধ করা হয়। যার কারণে নুর মোস্তফার ওপর ক্ষিপ্ত হয়েছিলেন তৌহিদুল। সন্ধ্যা তাকে একা পেয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে তাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর উদ্দিন রাশেদ বলেন, ‘হামলার পরে আহত ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে আনা হয়। কিন্তু হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। শরীর থেকে তার ডান হাত বিচ্ছিন্নের পাশাপাশি বুকে গুলির আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।’
সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল উদ্দিন বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছেন। হত্যাকারী তৌহিদুল একজন স্বীকৃত ডাকাত। তার বিরুদ্ধে থানায় ডাকাতির একাধিক মামলা রয়েছে।’ নিহত ওই ব্যক্তির শরীর থেকে ডান হাত বিচ্ছিন্ন হলেও গুলির ব্যাপারে নিশ্চিত নন তিনি।
ঠিকানা/এনআই
নিহত ব্যক্তি একই এলাকার অবসরপ্রাপ্ত সুবেদার মুজিবুল হকের ছেলে।
স্থানীয়দের বরাতে পুলিশ জানান, আজ রোববার সন্ধ্যায় পারিবারিক পূর্ব বিরোধের জেরে নুর মোস্তফাকে একা পেয়ে তার ওপর অতর্কিত হামলা চালান তৌহিদুল ইসলাম ও ১৫-২০ জন দুর্বৃত্ত। এই সময় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত মোস্তফার ডান হাত শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এরপর মৃত্যু নিশ্চিত করতে তার বুকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। ঘটনার পর চারদিক থেকে মানুষ জড়ো হলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
পুলিশ আরও জানায়, নিহত নুর মোস্তফা ও তৌহিদুল ইসলাম আপন মামাতো-ফুপাতো ভাই। তাদের মধ্যে সম্পত্তি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এ ছাড়া ডাকাতিসহ নানা ধরনের অপরাধ কর্মকাণ্ডের জন্য তৌহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে গ্রাম্য সালিস হয়। সালিসে তাকে গ্রামে প্রবেশ করতে নিষেধ করা হয়। যার কারণে নুর মোস্তফার ওপর ক্ষিপ্ত হয়েছিলেন তৌহিদুল। সন্ধ্যা তাকে একা পেয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে তাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর উদ্দিন রাশেদ বলেন, ‘হামলার পরে আহত ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে আনা হয়। কিন্তু হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। শরীর থেকে তার ডান হাত বিচ্ছিন্নের পাশাপাশি বুকে গুলির আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।’
সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল উদ্দিন বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছেন। হত্যাকারী তৌহিদুল একজন স্বীকৃত ডাকাত। তার বিরুদ্ধে থানায় ডাকাতির একাধিক মামলা রয়েছে।’ নিহত ওই ব্যক্তির শরীর থেকে ডান হাত বিচ্ছিন্ন হলেও গুলির ব্যাপারে নিশ্চিত নন তিনি।
ঠিকানা/এনআই