জেবুন্নেছা জোৎস্না
সমগ্র বাংলাদেশের দশ টন বোঝা বয়ে
আমি যেদিন মানুষ থেকে যন্ত্র হয়ে গেলাম, তখন-
একশ বিশ ডেসিবল ভেঁপুতে তারস্বরে চিৎকার দিই,
‘একশ হাত দূরে থাকো’! -তবু পিষ্ট হতো
রোজ কেউ না কেউই-অধিকাংশ বধির যে!
নোনা জলাভূমির এসব একরাশ মানবীয় অনুভূতি
শেষ দল বেঁধে এসেছিল আমার হৃদয় হতে মুখ গহ্বরেতে-
গলাধঃকরণের যন্ত্রণায় সেদিন আমি নীল তিমি হয়ে
উগরে দিয়েছি সকল কষ্ট ডায়াসপোরার বেসিনে!
অতঃপর কী এক অতল তলে রাত-দিন ঘুরি-
যদি ব্যবচ্ছেদ করো আমায় তো দেখবে
নিউরনের প্রতিটা স্পন্দনে তোমার স্ফূরণ ঘটে-
বৃষ্টির অণুতে পরমাণুর বন্ধন যেভাবে সাগরে মেশে
তেমনি তুমি বয়ে যাও আমার গহিন ধমনির স্রোতে!
এর পর থেকে কষ্ট পেলে আমি আর প্রার্থনা করি না-
দু-প্যাগ ভদকাতে নিজেকে ঈশ্বর ভাবি মহাসুখে!
মানুষ আদতে সে ঈশ্বর! আর ঈশ্বর নিজভূমে থাকে-!
কষ্টকে আমার তাই আটলান্টিকের এপারে বেরসিক লাগে!
সমগ্র বাংলাদেশের দশ টন বোঝা বয়ে
আমি যেদিন মানুষ থেকে যন্ত্র হয়ে গেলাম, তখন-
একশ বিশ ডেসিবল ভেঁপুতে তারস্বরে চিৎকার দিই,
‘একশ হাত দূরে থাকো’! -তবু পিষ্ট হতো
রোজ কেউ না কেউই-অধিকাংশ বধির যে!
নোনা জলাভূমির এসব একরাশ মানবীয় অনুভূতি
শেষ দল বেঁধে এসেছিল আমার হৃদয় হতে মুখ গহ্বরেতে-
গলাধঃকরণের যন্ত্রণায় সেদিন আমি নীল তিমি হয়ে
উগরে দিয়েছি সকল কষ্ট ডায়াসপোরার বেসিনে!
অতঃপর কী এক অতল তলে রাত-দিন ঘুরি-
যদি ব্যবচ্ছেদ করো আমায় তো দেখবে
নিউরনের প্রতিটা স্পন্দনে তোমার স্ফূরণ ঘটে-
বৃষ্টির অণুতে পরমাণুর বন্ধন যেভাবে সাগরে মেশে
তেমনি তুমি বয়ে যাও আমার গহিন ধমনির স্রোতে!
এর পর থেকে কষ্ট পেলে আমি আর প্রার্থনা করি না-
দু-প্যাগ ভদকাতে নিজেকে ঈশ্বর ভাবি মহাসুখে!
মানুষ আদতে সে ঈশ্বর! আর ঈশ্বর নিজভূমে থাকে-!
কষ্টকে আমার তাই আটলান্টিকের এপারে বেরসিক লাগে!