
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এক নারীকে আনুষ্ঠানিকভাবে মৃত ঘোষণা করার ২৪ মিনিট পর ওই নারী জেগে ওঠেন। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসা ওই নারী ভয়াবহ সেই অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করেছেন।
নিউইয়র্ক পোস্টের বরাত দিয়ে এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লেখক লরেন কানাডের হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর তাকে ‘ক্লিনিক্যালি ডেড’ ঘোষণা করা হয়। প্রায় আধা ঘণ্টা পর তিনি চেতনা ফিরে পান। ওই নারী বলেছেন, তিনি চেতনা ফিরে পাওয়ার পর গত সপ্তাহের সব স্মৃতি হারিয়ে ফেলেছিলেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম রেডিটে ‘আস্ক মি এনিথিং’ লেখা পোস্ট করে এ বিষয়ে ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন ধরনের প্রশ্নের জবাবে নিজের সঙ্গে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ মুহূর্তের কথা তুলে ধরেছেন তিনি। চেতনা হারানোর পর তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর দুদিন কোমায় ছিলেন তিনি। পরে চেতনা ফিরে পান।
লরেন কানাডের বলেন, গত ফেব্রুয়ারিতে বাড়িতে হঠাৎ করে আমার হার্ট অ্যাটাক হয়। এরপর আমার স্বামী জরুরি সেবা নম্বর ৯১১-এ ফোন করেন এবং তিনিই আমাকে সিপিআর করা শুরু করেন। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে আমাকে নয় দিন আইসিইউতে রাখা হয়।
ভয়াবহ এই ঘটনার অভিজ্ঞতা নিয়ে একটি বইও লিখেছেন লরেন কানাডে। এতে তিনি লেখেন, চেতনা ফিরে পাওয়ার পর ৩০ মিনিটের বেশি সময় ধরে মৃগী রোগীদের মতো খিঁচুনি অনুভব করা সত্ত্বেও তার ইলেক্ট্রোএনসেফালোগ্রামে মস্তিষ্কের বৈদ্যুতিক কার্যকলাপ পরিমাপ করা হয়। তবে তা স্বাভাবিক আসে।
নিউইয়র্ক পোস্ট বলেছে, মার্কিন এই নারী সত্যিই ভাগ্যবান। কারণ বেশির ভাগ মানুষই পুনরুজ্জীবিত হওয়ার পর বেশি দিন বাঁচেন না। ১৯৮২ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে এ ধরনের ৬৫টি ঘটনা নথিভুক্ত করা হয়েছে। তাদের মধ্যে মাত্র ১৮ জন পুরোপুরি স্বাভাবিক জীবনে ফিরেছেন।
ঠিকানা/এনআই
নিউইয়র্ক পোস্টের বরাত দিয়ে এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লেখক লরেন কানাডের হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর তাকে ‘ক্লিনিক্যালি ডেড’ ঘোষণা করা হয়। প্রায় আধা ঘণ্টা পর তিনি চেতনা ফিরে পান। ওই নারী বলেছেন, তিনি চেতনা ফিরে পাওয়ার পর গত সপ্তাহের সব স্মৃতি হারিয়ে ফেলেছিলেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম রেডিটে ‘আস্ক মি এনিথিং’ লেখা পোস্ট করে এ বিষয়ে ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন ধরনের প্রশ্নের জবাবে নিজের সঙ্গে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ মুহূর্তের কথা তুলে ধরেছেন তিনি। চেতনা হারানোর পর তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর দুদিন কোমায় ছিলেন তিনি। পরে চেতনা ফিরে পান।
লরেন কানাডের বলেন, গত ফেব্রুয়ারিতে বাড়িতে হঠাৎ করে আমার হার্ট অ্যাটাক হয়। এরপর আমার স্বামী জরুরি সেবা নম্বর ৯১১-এ ফোন করেন এবং তিনিই আমাকে সিপিআর করা শুরু করেন। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে আমাকে নয় দিন আইসিইউতে রাখা হয়।
ভয়াবহ এই ঘটনার অভিজ্ঞতা নিয়ে একটি বইও লিখেছেন লরেন কানাডে। এতে তিনি লেখেন, চেতনা ফিরে পাওয়ার পর ৩০ মিনিটের বেশি সময় ধরে মৃগী রোগীদের মতো খিঁচুনি অনুভব করা সত্ত্বেও তার ইলেক্ট্রোএনসেফালোগ্রামে মস্তিষ্কের বৈদ্যুতিক কার্যকলাপ পরিমাপ করা হয়। তবে তা স্বাভাবিক আসে।
নিউইয়র্ক পোস্ট বলেছে, মার্কিন এই নারী সত্যিই ভাগ্যবান। কারণ বেশির ভাগ মানুষই পুনরুজ্জীবিত হওয়ার পর বেশি দিন বাঁচেন না। ১৯৮২ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে এ ধরনের ৬৫টি ঘটনা নথিভুক্ত করা হয়েছে। তাদের মধ্যে মাত্র ১৮ জন পুরোপুরি স্বাভাবিক জীবনে ফিরেছেন।
ঠিকানা/এনআই