আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে কমিশনে নিবন্ধিত ধর্মভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ অনেক দল নির্বাচনে যাচ্ছে না। এর মধ্যে কওমি মাদ্রাসাভিত্তিক চারটি দল—ইসলামী আন্দোলন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম ও খেলাফত মজলিস বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
এর বাইরে ধর্মভিত্তিক দলগুলোর মধ্যে রাজনীতিতে সবচেয়ে বেশি প্রভাব থাকা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীও নির্বাচনের যাচ্ছে না। সম্প্রতি আপিল বিভাগ দলটির নিবন্ধন বাতিলের আদেশ বহাল রেখেছেন।
নির্বাচন কমিশনে ৪৪টি রাজনৈতিক দল নিবন্ধিত। এর মধ্যে ইসলামপন্থী দল ১১টি। এর মধ্যে সাতটি নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। দলগুলো হলো বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, ইসলামী ঐক্যজোট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামিক ফ্রন্ট, বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশন, জাকের পার্টি ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি।
কওমি মাদ্রাসাকেন্দ্রিক যে দুটি দল নির্বাচনে যাচ্ছে, তার মধ্যে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, যার বর্তমান আমির আতাউল্লাহ হাফেজ্জী। আরেকটি দল ইসলামী ঐক্যজোট। দলটির চেয়ারম্যান আবুল হাসানাত আমিনী।
কওমি মাদ্রাসাকেন্দ্রিক যে চারটি দল নির্বাচনে যাচ্ছে না, তার মধ্যে চরমোনাই পীরের নেতৃত্বাধীন ইসলামী আন্দোলন, মরহুম শায়খুল হাদিস আল্লামা আজিজুল হক প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, শায়খ জিয়াউদ্দীনের নেতৃত্বাধীন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম ও মাওলানা আবদুল বাছিত আজাদের নেতৃত্বাধীন খেলাফত মজলিস নানাবিধ বিবেচনায় উল্লেখযোগ্য। এর মধ্যে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম পুরোনো রাজনৈতিক দল। এই দলের অন্যতম সহসভাপতি শাহিনুর পাশা চৌধুরী গত বৃহস্পতিবার রাতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
জমিয়তের নেতারা জানান, তারা নির্বাচনে যাচ্ছেন না। দলের এই সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে শাহিনুর পাশা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের পর তার প্রাথমিক সদস্যসহ দলীয় সব পর্যায়ের পদ স্থগিত করেছে জমিয়ত।
২৪ নভেম্বর শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জমিয়ত বলেছে, তিনি দলীয় সিদ্ধান্ত ও অবস্থানের বিপক্ষে আসতে প্ররোচিত করাসহ এমন কিছু কর্মকাণ্ড করেছেন, যা দলের শৃঙ্খলা পরিপন্থী। তার এসব আচরণ দলের নীতি-আদর্শ ও ভাবমর্যাদা ক্ষুণ্ন হচ্ছে। শাহিনুর পাশা চৌধুরীর প্রাথমিক সদস্যপদসহ দলীয় সব পর্যায়ের পদ স্থগিত করেছে দলটি।
ইসলামী আন্দোলনের আমির সৈয়দ রেজাউল করিম চরমোনাইয়ের বার্ষিক মাহফিলে বলেন, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি না হলে নির্বাচনের নামে ফাঁদে পা দেবে না ইসলামী আন্দোলন।
ঠিকানা/এনআই
এর বাইরে ধর্মভিত্তিক দলগুলোর মধ্যে রাজনীতিতে সবচেয়ে বেশি প্রভাব থাকা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীও নির্বাচনের যাচ্ছে না। সম্প্রতি আপিল বিভাগ দলটির নিবন্ধন বাতিলের আদেশ বহাল রেখেছেন।
নির্বাচন কমিশনে ৪৪টি রাজনৈতিক দল নিবন্ধিত। এর মধ্যে ইসলামপন্থী দল ১১টি। এর মধ্যে সাতটি নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। দলগুলো হলো বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, ইসলামী ঐক্যজোট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামিক ফ্রন্ট, বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশন, জাকের পার্টি ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি।
কওমি মাদ্রাসাকেন্দ্রিক যে দুটি দল নির্বাচনে যাচ্ছে, তার মধ্যে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, যার বর্তমান আমির আতাউল্লাহ হাফেজ্জী। আরেকটি দল ইসলামী ঐক্যজোট। দলটির চেয়ারম্যান আবুল হাসানাত আমিনী।
কওমি মাদ্রাসাকেন্দ্রিক যে চারটি দল নির্বাচনে যাচ্ছে না, তার মধ্যে চরমোনাই পীরের নেতৃত্বাধীন ইসলামী আন্দোলন, মরহুম শায়খুল হাদিস আল্লামা আজিজুল হক প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, শায়খ জিয়াউদ্দীনের নেতৃত্বাধীন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম ও মাওলানা আবদুল বাছিত আজাদের নেতৃত্বাধীন খেলাফত মজলিস নানাবিধ বিবেচনায় উল্লেখযোগ্য। এর মধ্যে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম পুরোনো রাজনৈতিক দল। এই দলের অন্যতম সহসভাপতি শাহিনুর পাশা চৌধুরী গত বৃহস্পতিবার রাতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
জমিয়তের নেতারা জানান, তারা নির্বাচনে যাচ্ছেন না। দলের এই সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে শাহিনুর পাশা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের পর তার প্রাথমিক সদস্যসহ দলীয় সব পর্যায়ের পদ স্থগিত করেছে জমিয়ত।
২৪ নভেম্বর শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জমিয়ত বলেছে, তিনি দলীয় সিদ্ধান্ত ও অবস্থানের বিপক্ষে আসতে প্ররোচিত করাসহ এমন কিছু কর্মকাণ্ড করেছেন, যা দলের শৃঙ্খলা পরিপন্থী। তার এসব আচরণ দলের নীতি-আদর্শ ও ভাবমর্যাদা ক্ষুণ্ন হচ্ছে। শাহিনুর পাশা চৌধুরীর প্রাথমিক সদস্যপদসহ দলীয় সব পর্যায়ের পদ স্থগিত করেছে দলটি।
ইসলামী আন্দোলনের আমির সৈয়দ রেজাউল করিম চরমোনাইয়ের বার্ষিক মাহফিলে বলেন, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি না হলে নির্বাচনের নামে ফাঁদে পা দেবে না ইসলামী আন্দোলন।
ঠিকানা/এনআই