
দেশের খোলাবাজারে এক দিনের ব্যবধানে মার্কিন ডলারের দাম বেড়েছে ৫ থেকে ৬ টাকা। এতে ১০ নভেম্বর শুক্রবার দেশের মানি এক্সচেঞ্জগুলোতে প্রতি ডলার বিক্রি হয়েছে ১২৭ টাকায়।
বৃহস্পতিবারও দেশের বিভিন্ন মানি এক্সচেঞ্জে ডলার বিক্রি হয়েছে ১২১ থেকে ১২২ টাকায়।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ব্যাংকে ডলার সংকটের কারণে সাধারণ ক্রেতারা ডলার কিনতে পারছেন না। তাই ডলার কিনতে খোলাবাজারে ভিড় জমাচ্ছেন অনেকে। আর চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় ডলারের দাম বেড়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।
এ ছাড়া দেশে অন্যান্য বৈদেশিক মুদ্রার দামও ৪ থেকে ৫ টাকা বেড়ে গেছে।
১ নভেম্বর রেমিট্যান্স ও রপ্তানিকারকদের জন্য ডলারের দাম ১১০ টাকা ৫০ পয়সা নির্ধারণ করে ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন এবিবি ও বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী ব্যাংকের সংগঠন বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা)।
সে সময় সিদ্ধান্ত হয়, আমদানিকারকদের কাছে ১১১ টাকায় ডলার বিক্রি করা হবে। আন্তব্যাংকে ডলারের সর্বোচ্চ দর ঠিক করা হয় ১১৪ টাকা।
এর আগে ১ সেপ্টেম্বর ডলারের দাম বাড়ানো হয়। সে সময় প্রতি ডলারের দাম করা হয় ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা। আর আমদানির ক্ষেত্রে ডলারের দাম ১১০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
ঠিকানা/এনআই
বৃহস্পতিবারও দেশের বিভিন্ন মানি এক্সচেঞ্জে ডলার বিক্রি হয়েছে ১২১ থেকে ১২২ টাকায়।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ব্যাংকে ডলার সংকটের কারণে সাধারণ ক্রেতারা ডলার কিনতে পারছেন না। তাই ডলার কিনতে খোলাবাজারে ভিড় জমাচ্ছেন অনেকে। আর চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় ডলারের দাম বেড়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।
এ ছাড়া দেশে অন্যান্য বৈদেশিক মুদ্রার দামও ৪ থেকে ৫ টাকা বেড়ে গেছে।
১ নভেম্বর রেমিট্যান্স ও রপ্তানিকারকদের জন্য ডলারের দাম ১১০ টাকা ৫০ পয়সা নির্ধারণ করে ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন এবিবি ও বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী ব্যাংকের সংগঠন বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা)।
সে সময় সিদ্ধান্ত হয়, আমদানিকারকদের কাছে ১১১ টাকায় ডলার বিক্রি করা হবে। আন্তব্যাংকে ডলারের সর্বোচ্চ দর ঠিক করা হয় ১১৪ টাকা।
এর আগে ১ সেপ্টেম্বর ডলারের দাম বাড়ানো হয়। সে সময় প্রতি ডলারের দাম করা হয় ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা। আর আমদানির ক্ষেত্রে ডলারের দাম ১১০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
ঠিকানা/এনআই