যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটিতে হয়ে গেল বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নতুন প্রজন্মের গুণী শিল্পী জারিন মাইশার একক সঙ্গীত সন্ধ্যা। নিউইয়র্কের উডসাইডের কুইন্স প্যালেস মিলনায়তনে গত ২৯ অক্টোবর রোববার ‘সুরের খেয়ায় বর্ণালী সন্ধ্যা’ শীর্ষক এ সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজন করে প্রবাসের জনপ্রিয় প্রমোটার প্রতিষ্ঠান শোটাইম মিউজিক।
মাইশার একক এ সঙ্গীত সন্ধ্যায় মিলনায়তন কানায় কানায় ভরে যায় দর্শকে। শিল্পীও সুরের ভুবনে মাতিয়ে রাখেন দর্শকদের। আর দর্শকদের একে একে শোনান ‘ও আমার বাংলা মা তোর আকুল করা,’ ‘দুটি মন আজ নেই দুজনার,’ ফুলের কানে ভোমর এসে চুপি চুপি বলে যায়,’ ‘আমারও পরানো যাহা চায়, তুমি তাই তাই গো,’ ‘আকাশের ঐ মিটি মিটি তারার সনে কইব কথা’ এর মত জনপ্রিয় ও স্মৃতি জাগানো গানগুলো।
অনুষ্ঠানের ফাঁকে মঞ্চে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন জারিন মাইশার সাংস্কৃতিক বিদ্যাপীঠ বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পারফরমিং আর্টসের (বিপা) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সেলিমা আশরাফ, প্রবীণ সাংবাদিক সৈয়দ মোহাম্মদ উল্লাহ, সাপ্তাহিক বাঙালী সম্পাদক কৌশিক আহমেদ, নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেটের তৃতীয় সচিব আসিব উদ্দিন আহমেদ, জারিন মাইশার গর্বিত পিতা কৃষিবিদ সৈয়দ মিজানুর রহমান প্রমুখ। এসময় জারিন মাইশার গর্বিত মা নার্গিস রহমান মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা জারিন মাইশাকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, বিপার সত্যিকারের উত্তারাধিকার জারিন মাইশা। বিপা উত্তরাধিকার অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাকে সাহসের জায়গা তৈরি করে দিয়েছে। এর ফলে আজ বিদগ্ধজনদের সামনে জারিন মাইশা সঙ্গীত পরিবেশন করছে।
বক্তারা বলেন, জারিন মাইশা বাংলাদেশি কমিউনিটির দৃষ্টান্ত। অনেক অভিভাবক তার সন্তানদের বাঙালি হিসাবে ধরে রাখতে পারেন না। জারিন মাইশা সেই ভুল ভেঙে দিয়েছেন। অনেক বিপত্তির মাঝে বিপা আমাদের আশার আলো দেখাচ্ছে। জারিন মাইশা বাংলাদেশি কমিউনিটির গর্ব।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সংস্কৃতিকর্মী আবীর আলমগীর। স্বাগত বক্তব্য দেন শোটাইম মিউজিকের কর্ণধার আলমগীর খান আলম।
অনুষ্ঠানে কুইন্স বরো অফিসের পক্ষ থেকে জারিন মাইশার হাতে সম্মাননা তুলে দেয়া হয়। এছাড়া বিভিন্ন ব্যক্তি জারিন মাইশাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।
উল্লেখ্য, জারিন মাইশার জন্ম যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে। চার বছর বয়সে তিনি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পারফর্মিং আর্টস (বিপা) থেকে বাংলা ভাষা, গান ও নাচের প্রশিক্ষণ শুরু করেছিলেন। নাচ, গান ও বাংলা পড়া এবং লেখার বিষয়ে পাঁচ বছরের কোর্স করেছেন। ২০১১ সালে মাইশা বিপার শ্রেষ্ঠ ছাত্রী হিসেবে পুরস্কৃত হন। বর্তমানে মাইশা বিপার নৃত্য প্রশিক্ষক। তার আছে নাট্যকার জামালউদ্দিন আহমেদের নির্দেশনায় নাটক করার অভিজ্ঞতা।
২০১৫ ও ২০১৭ সালে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে নাচের অনুষ্ঠানে পারফর্ম করেছেন জারিন মাইশা। ২০১৭ সালে বিপার উদ্যোগে একক গানের অনুষ্ঠান ‘উত্তরাধিকার’ গান করেন তিনি। জারিন মাইশা শব্দ রিসাইটেশন ইনস্টিটিউট অ্যান্ড কালচারাল মিডিয়া ইনক থেকে আবৃত্তি প্রশিক্ষণ নেন ইভান চৌধুরীর কাছে। দুই বছর নাচের গুরু মায়া মিশ্রর কাছ থেকে তিনি শাস্ত্রীয় কথক নৃত্য শিখেছেন এবং বর্তমানে ভার্চুয়াল কথক শিখছেন ঢাকার হাসান ইশতিয়াক ইমরানের কাছে।
মাইশার একক এ সঙ্গীত সন্ধ্যায় মিলনায়তন কানায় কানায় ভরে যায় দর্শকে। শিল্পীও সুরের ভুবনে মাতিয়ে রাখেন দর্শকদের। আর দর্শকদের একে একে শোনান ‘ও আমার বাংলা মা তোর আকুল করা,’ ‘দুটি মন আজ নেই দুজনার,’ ফুলের কানে ভোমর এসে চুপি চুপি বলে যায়,’ ‘আমারও পরানো যাহা চায়, তুমি তাই তাই গো,’ ‘আকাশের ঐ মিটি মিটি তারার সনে কইব কথা’ এর মত জনপ্রিয় ও স্মৃতি জাগানো গানগুলো।
অনুষ্ঠানের ফাঁকে মঞ্চে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন জারিন মাইশার সাংস্কৃতিক বিদ্যাপীঠ বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পারফরমিং আর্টসের (বিপা) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সেলিমা আশরাফ, প্রবীণ সাংবাদিক সৈয়দ মোহাম্মদ উল্লাহ, সাপ্তাহিক বাঙালী সম্পাদক কৌশিক আহমেদ, নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেটের তৃতীয় সচিব আসিব উদ্দিন আহমেদ, জারিন মাইশার গর্বিত পিতা কৃষিবিদ সৈয়দ মিজানুর রহমান প্রমুখ। এসময় জারিন মাইশার গর্বিত মা নার্গিস রহমান মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা জারিন মাইশাকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, বিপার সত্যিকারের উত্তারাধিকার জারিন মাইশা। বিপা উত্তরাধিকার অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাকে সাহসের জায়গা তৈরি করে দিয়েছে। এর ফলে আজ বিদগ্ধজনদের সামনে জারিন মাইশা সঙ্গীত পরিবেশন করছে।
বক্তারা বলেন, জারিন মাইশা বাংলাদেশি কমিউনিটির দৃষ্টান্ত। অনেক অভিভাবক তার সন্তানদের বাঙালি হিসাবে ধরে রাখতে পারেন না। জারিন মাইশা সেই ভুল ভেঙে দিয়েছেন। অনেক বিপত্তির মাঝে বিপা আমাদের আশার আলো দেখাচ্ছে। জারিন মাইশা বাংলাদেশি কমিউনিটির গর্ব।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সংস্কৃতিকর্মী আবীর আলমগীর। স্বাগত বক্তব্য দেন শোটাইম মিউজিকের কর্ণধার আলমগীর খান আলম।
অনুষ্ঠানে কুইন্স বরো অফিসের পক্ষ থেকে জারিন মাইশার হাতে সম্মাননা তুলে দেয়া হয়। এছাড়া বিভিন্ন ব্যক্তি জারিন মাইশাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।
উল্লেখ্য, জারিন মাইশার জন্ম যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে। চার বছর বয়সে তিনি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পারফর্মিং আর্টস (বিপা) থেকে বাংলা ভাষা, গান ও নাচের প্রশিক্ষণ শুরু করেছিলেন। নাচ, গান ও বাংলা পড়া এবং লেখার বিষয়ে পাঁচ বছরের কোর্স করেছেন। ২০১১ সালে মাইশা বিপার শ্রেষ্ঠ ছাত্রী হিসেবে পুরস্কৃত হন। বর্তমানে মাইশা বিপার নৃত্য প্রশিক্ষক। তার আছে নাট্যকার জামালউদ্দিন আহমেদের নির্দেশনায় নাটক করার অভিজ্ঞতা।
২০১৫ ও ২০১৭ সালে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে নাচের অনুষ্ঠানে পারফর্ম করেছেন জারিন মাইশা। ২০১৭ সালে বিপার উদ্যোগে একক গানের অনুষ্ঠান ‘উত্তরাধিকার’ গান করেন তিনি। জারিন মাইশা শব্দ রিসাইটেশন ইনস্টিটিউট অ্যান্ড কালচারাল মিডিয়া ইনক থেকে আবৃত্তি প্রশিক্ষণ নেন ইভান চৌধুরীর কাছে। দুই বছর নাচের গুরু মায়া মিশ্রর কাছ থেকে তিনি শাস্ত্রীয় কথক নৃত্য শিখেছেন এবং বর্তমানে ভার্চুয়াল কথক শিখছেন ঢাকার হাসান ইশতিয়াক ইমরানের কাছে।