অভিনেত্রী হোমায়রা হিমুর মৃত্যুর ঘটনায় অভিযুক্ত তার পলাতক কথিত প্রেমিক মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন রাফিকে শুক্রবার দুপুরে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, হিমুকে হাসপাতালে নিয়ে যান রাফি। হিমুর মরদেহ রেখেই পালিয়ে যান অভিনেত্রীর সেই বন্ধু। অভিনেত্রীর মৃত্যুর পরই তিনি হিমুর মোবাইল ফোনসহ পালিয়ে যান। বিবাহিত রাফির সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল হিমুর।
হিমুর কথিত প্রেমিক রাফি সম্পর্কে এখনো তেমন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অভিনেত্রীর সহকর্মীরাও তাকে চেনেন না। কারণ ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে হিমু কাউকে কিছু বলতেন না।
অভিনেত্রীর কাছের সহকর্মী অভিনেতা প্রাণ রায় জানিয়েছেন, তিনি কখনো প্রেমিক রাফির নাম শোনেননি। তা ছাড়া ব্যক্তিগত বিষয় নিয়েও তাদের সঙ্গে আলোচনা হতো না।
জানা গেছে, অনলাইন প্ল্যাটফরম ভিগো লাইভের সাপোর্টার ছিলেন রাফি। হিমুও এর সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, সেখান থেকেই তাদের সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে।
রাফি প্রায়ই হিমুর ফ্ল্যাটে আসা-যাওয়া করতেন। মাঝে মাঝে তারা একসঙ্গে থাকতেন। ঘটনার দিন বিকাল ৩টার দিকে হিমুর বাসায় গিয়েছিলেন রাফি। পরে তাদের মধ্যে কোনো বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্ব হয়। তখন হিমুর পালিত ভাই মিহির ওয়াশরুমে গিয়েছিলেন। হিমু ঘরে একাই ছিলেন। এর পর মিহির বের হয়ে দেখেন হিমু ফ্যানের হ্যাঙ্গারের সঙ্গে ঝুলছে। রাফি ও মিহির তখন হিমুকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর উত্তরার নিজ ফ্ল্যাটে সিলিংফ্যানের হ্যাঙ্গারে রশি দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলছিলেন হোমায়রা হিমু। পরে তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঠিকানা/এসআর
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, হিমুকে হাসপাতালে নিয়ে যান রাফি। হিমুর মরদেহ রেখেই পালিয়ে যান অভিনেত্রীর সেই বন্ধু। অভিনেত্রীর মৃত্যুর পরই তিনি হিমুর মোবাইল ফোনসহ পালিয়ে যান। বিবাহিত রাফির সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল হিমুর।
হিমুর কথিত প্রেমিক রাফি সম্পর্কে এখনো তেমন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অভিনেত্রীর সহকর্মীরাও তাকে চেনেন না। কারণ ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে হিমু কাউকে কিছু বলতেন না।
অভিনেত্রীর কাছের সহকর্মী অভিনেতা প্রাণ রায় জানিয়েছেন, তিনি কখনো প্রেমিক রাফির নাম শোনেননি। তা ছাড়া ব্যক্তিগত বিষয় নিয়েও তাদের সঙ্গে আলোচনা হতো না।
জানা গেছে, অনলাইন প্ল্যাটফরম ভিগো লাইভের সাপোর্টার ছিলেন রাফি। হিমুও এর সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, সেখান থেকেই তাদের সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে।
রাফি প্রায়ই হিমুর ফ্ল্যাটে আসা-যাওয়া করতেন। মাঝে মাঝে তারা একসঙ্গে থাকতেন। ঘটনার দিন বিকাল ৩টার দিকে হিমুর বাসায় গিয়েছিলেন রাফি। পরে তাদের মধ্যে কোনো বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্ব হয়। তখন হিমুর পালিত ভাই মিহির ওয়াশরুমে গিয়েছিলেন। হিমু ঘরে একাই ছিলেন। এর পর মিহির বের হয়ে দেখেন হিমু ফ্যানের হ্যাঙ্গারের সঙ্গে ঝুলছে। রাফি ও মিহির তখন হিমুকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর উত্তরার নিজ ফ্ল্যাটে সিলিংফ্যানের হ্যাঙ্গারে রশি দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলছিলেন হোমায়রা হিমু। পরে তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঠিকানা/এসআর