
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে জালিয়াতি করে ভর্তি হওয়ার অভিযোগে পাঁচ শিক্ষার্থীসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। নগরীর মতিহার থানায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ মামলা দায়ের করেছে। ১৮ এপ্রিল (মঙ্গলবার) বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে বাদী হয়ে এ মামলা করেন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আব্দুস সালাম।
মামলায় অভিযুক্তরা হলেন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের মো. ইয়াছির আরাফাত (২০), ফিসারিজ বিভাগের মো. আলিফ হোসেন (২০), লোকপ্রশাসন বিভাগের আল শামস তামিম (১৯), ফোকলোর বিভাগের নজরুল ইসলাম, লোকপ্রশাসন বিভাগের শিশির আহমেদ (২১), ইইই বিভাগের ফজলুল করিম মাহিন (২৩) ও আইন বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী শফিউল্লাহ (২৬)।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, মাহিন, শিশির ও শফিউল্লাহ অন্যজনের হয়ে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন। বাকিরা ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে পরীক্ষায় অংশ না নিয়ে ভর্তি হয়েছেন।
এজাহারে সবাইকে পলাতক দেখানো হয়েছে। এজাহারে উল্লেখ করা হয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে প্রথমবর্ষ স্নাতক ভর্তি পরীক্ষায় তিনটি ইউনিটে (এ.বি.সি.) প্রায় দুই লাখ পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। পরীক্ষায় মো. ইয়াছির আরাফাত, আলিফ হোসেন, আল শামস তামিম ও নজরুল ইসলাম জালিয়াতি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি ইউনিটে ভর্তি হন। এর মধ্যে ইয়াছির আরাফাতের হয়ে প্রক্সি পরীক্ষা দেন শিশির আহমেদ, আলিফ হোসেনের হয়ে ফজলুল করিম মাহিন, আল সামস তামিমের হয়ে মো. শফিউল্লাহ এবং নজরুল ইসলামের হয়ে পরীক্ষা দেন শিশির আহমেদ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মতিহার থানার ওসি হাফিজুর রহমান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে পাবলিক পরীক্ষা অপরাধ আইনে একটি মামলা করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঠিকানা/এসআর
মামলায় অভিযুক্তরা হলেন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের মো. ইয়াছির আরাফাত (২০), ফিসারিজ বিভাগের মো. আলিফ হোসেন (২০), লোকপ্রশাসন বিভাগের আল শামস তামিম (১৯), ফোকলোর বিভাগের নজরুল ইসলাম, লোকপ্রশাসন বিভাগের শিশির আহমেদ (২১), ইইই বিভাগের ফজলুল করিম মাহিন (২৩) ও আইন বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী শফিউল্লাহ (২৬)।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, মাহিন, শিশির ও শফিউল্লাহ অন্যজনের হয়ে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন। বাকিরা ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে পরীক্ষায় অংশ না নিয়ে ভর্তি হয়েছেন।
এজাহারে সবাইকে পলাতক দেখানো হয়েছে। এজাহারে উল্লেখ করা হয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে প্রথমবর্ষ স্নাতক ভর্তি পরীক্ষায় তিনটি ইউনিটে (এ.বি.সি.) প্রায় দুই লাখ পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। পরীক্ষায় মো. ইয়াছির আরাফাত, আলিফ হোসেন, আল শামস তামিম ও নজরুল ইসলাম জালিয়াতি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি ইউনিটে ভর্তি হন। এর মধ্যে ইয়াছির আরাফাতের হয়ে প্রক্সি পরীক্ষা দেন শিশির আহমেদ, আলিফ হোসেনের হয়ে ফজলুল করিম মাহিন, আল সামস তামিমের হয়ে মো. শফিউল্লাহ এবং নজরুল ইসলামের হয়ে পরীক্ষা দেন শিশির আহমেদ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মতিহার থানার ওসি হাফিজুর রহমান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে পাবলিক পরীক্ষা অপরাধ আইনে একটি মামলা করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঠিকানা/এসআর