যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বর সম্প্রতি অনলাইনে ফাঁস হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসে যখন সম্প্রতি, সোশ্যাল মিডিয়ায় ঋষি সুনাকের ফোনে কল করার একটি অডিও রেকর্ড ফাঁস হয়। সেই ফোন ঋষি সুনাক না ধরায়, স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাতে ভয়েসমেল বার্তা শোনা যায়। এর থেকেই এই নম্বর ফাঁসের বিষয়টি সামনে এসেছে।
দ্য সান-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডাউনিং স্ট্রিট বা যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এটিকে নিরাপত্তার সমস্যা হিসেবে অভিহিত করে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করা থেকে বিরত রয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঋষি সুনাক চ্যান্সেলর থাকাকালীন এবং গত বছর নেতৃত্বের নির্বাচনের সময় সহ কয়েক বছর ধরে এই মোবাইল নম্বরটি ব্যবহার করছেন।
প্রায় এক বছর আগে যখন তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করেন তখন সুনাককে একটি পৃথক নম্বর দেয়া হয়েছিল বলে জানা গেছে। যাইহোক, একটি সাম্প্রতিক ভিডিও যা অনলাইনে প্রকাশিত হয়েছে তা প্রস্তাব করে যে আসল ব্যক্তিগত নম্বরটি সক্রিয় ছিল। এই বিষয়ে ঋষি সুনাক প্রথম নন। ২০২১-এর মে মাসে, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনকে বৃটিশ নিরাপত্তা সংস্থাগুলি অবিলম্বে তার ব্যক্তিগত ফোন ব্যবহার করা বন্ধ করার পরামর্শ দিয়েছিল।
বরিস জনসন ওই নম্বরটি ব্যবহার বন্ধ করে দেয়ায়, পরবর্তী সময়ে কোভিড-১৯ তদন্তের সময় জনসনের ফোনের মেসেজগুলি উদ্ধার করতে সমস্যায় পড়েছিলেন তদন্তকারীরা। তারমধ্যে পুরনো ফোনের পাসওয়ার্ড ভুলে গিয়েছিলেন জনসন। কোভিড-১৯-এর তদন্তে ঋষি সুনাকও অবশ্য তদন্তকারীদের একই রকম জবাব দিয়েছেন।
সুনাক জানিয়েছিলেন, তিনি ফোন নম্বর এক রাখলেও, তার ফোনের সেট বেশ কয়েকবার বদল করেছেন। তবে বৃটিশ সরকারের একাংশ জানিয়েছে, সুনাকের বহু সহকর্মী এবং বন্ধুরা ইতিমধ্যেই এই নম্বরটি জানতো। শত্রুপক্ষের গোয়েন্দা সংস্থাগুলিরও সেটি জানা অসম্ভব নয়। সূত্র : ইন্ডিয়া টুডে
ঠিকানা/এসআর
দ্য সান-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডাউনিং স্ট্রিট বা যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এটিকে নিরাপত্তার সমস্যা হিসেবে অভিহিত করে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করা থেকে বিরত রয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঋষি সুনাক চ্যান্সেলর থাকাকালীন এবং গত বছর নেতৃত্বের নির্বাচনের সময় সহ কয়েক বছর ধরে এই মোবাইল নম্বরটি ব্যবহার করছেন।
প্রায় এক বছর আগে যখন তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করেন তখন সুনাককে একটি পৃথক নম্বর দেয়া হয়েছিল বলে জানা গেছে। যাইহোক, একটি সাম্প্রতিক ভিডিও যা অনলাইনে প্রকাশিত হয়েছে তা প্রস্তাব করে যে আসল ব্যক্তিগত নম্বরটি সক্রিয় ছিল। এই বিষয়ে ঋষি সুনাক প্রথম নন। ২০২১-এর মে মাসে, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনকে বৃটিশ নিরাপত্তা সংস্থাগুলি অবিলম্বে তার ব্যক্তিগত ফোন ব্যবহার করা বন্ধ করার পরামর্শ দিয়েছিল।
বরিস জনসন ওই নম্বরটি ব্যবহার বন্ধ করে দেয়ায়, পরবর্তী সময়ে কোভিড-১৯ তদন্তের সময় জনসনের ফোনের মেসেজগুলি উদ্ধার করতে সমস্যায় পড়েছিলেন তদন্তকারীরা। তারমধ্যে পুরনো ফোনের পাসওয়ার্ড ভুলে গিয়েছিলেন জনসন। কোভিড-১৯-এর তদন্তে ঋষি সুনাকও অবশ্য তদন্তকারীদের একই রকম জবাব দিয়েছেন।
সুনাক জানিয়েছিলেন, তিনি ফোন নম্বর এক রাখলেও, তার ফোনের সেট বেশ কয়েকবার বদল করেছেন। তবে বৃটিশ সরকারের একাংশ জানিয়েছে, সুনাকের বহু সহকর্মী এবং বন্ধুরা ইতিমধ্যেই এই নম্বরটি জানতো। শত্রুপক্ষের গোয়েন্দা সংস্থাগুলিরও সেটি জানা অসম্ভব নয়। সূত্র : ইন্ডিয়া টুডে
ঠিকানা/এসআর