সেই ২০০৭ সালে সর্বশেষ চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমি ফাইনালে উঠেছিল ইতালিয়ান ক্লাব এসি মিলান। রিয়াল মাদ্রিদের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সাতবারের চ্যাম্পিয়নরা এবার আরেক ইতালিয়ান ক্লাব নাপোলির স্বপ্ন ভেঙে ১৬ বছর পর ফের চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল।
১৮ এপ্রিল (মঙ্গলবার) দিনগত রাতে দিয়েগো আরমান্দো মারাদোনা স্টেডিয়ামে কোয়ার্টার ফাইনালের ফিরতি লেগের ম্যাচটি ১-১ গোলে ড্র হয়। প্রথম লেগে ১-০ গোলের জয়ে ২-১ অ্যাগ্রিগেটে সেমি নিশ্চিত করে মিলান।
ম্যাচের ২২তম মিনিটে পেনাল্টি পায় এসি মিলান। কিন্তু স্ট্রাইকার জিরুর নেওয়া স্পটকিক রুখে দেন নাপোলি কিপার অ্যালেক্স মেরেত। তবে ৪৩তম মিনিটে গোল পায় মিলান। এবার রাফায়েল লিয়াওয়ের দুর্দান্ত অ্যাসিস্টে নাপোলির জালে বল জড়াতে ভুল করেননি জিরু। পিছিয়ে পড়েও গোল শোধে মরিয়া হয়ে ওঠে নাপোলি। কিন্তু পেনাল্টি মিস করেছে তারাও।
এরপর ৮২তম মিনিটে কাভারা স্পটকিক রুখে দেন মিলান কিপার মাইগনান। ম্যাচের অন্তিম মুহূর্তে গোল পায় নাপোলি। ইনজুরির সময়ে ভিক্টর ওসামিনার গোলে ম্যাচ ১-১ গোলে ড্র হলেও, দুই লেগ মিলে ২-১ গোলের জয়ে সেমিতে জায়গা করে নেয় ৭ বারের চ্যাম্পিয়ন এসি মিলান।
ইতালির ক্লাবগুলোর মধ্যে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে সবচেয়ে সফল এসি মিলান। ৭টি শিরোপা রয়েছে তাদের নামের পাশে। সবশেষ তারা শিরোপা জিতেছিল ২০০৬-০৭ মৌসুমে। এরপর থেকে ফাইনাল তো দূরের কথা, সেমিফানাইলেও উঠতে পারছিল না তারা। সেই খরা কাটল এ মৌসুমে।
ঠিকানা/এসআর
১৮ এপ্রিল (মঙ্গলবার) দিনগত রাতে দিয়েগো আরমান্দো মারাদোনা স্টেডিয়ামে কোয়ার্টার ফাইনালের ফিরতি লেগের ম্যাচটি ১-১ গোলে ড্র হয়। প্রথম লেগে ১-০ গোলের জয়ে ২-১ অ্যাগ্রিগেটে সেমি নিশ্চিত করে মিলান।
ম্যাচের ২২তম মিনিটে পেনাল্টি পায় এসি মিলান। কিন্তু স্ট্রাইকার জিরুর নেওয়া স্পটকিক রুখে দেন নাপোলি কিপার অ্যালেক্স মেরেত। তবে ৪৩তম মিনিটে গোল পায় মিলান। এবার রাফায়েল লিয়াওয়ের দুর্দান্ত অ্যাসিস্টে নাপোলির জালে বল জড়াতে ভুল করেননি জিরু। পিছিয়ে পড়েও গোল শোধে মরিয়া হয়ে ওঠে নাপোলি। কিন্তু পেনাল্টি মিস করেছে তারাও।
এরপর ৮২তম মিনিটে কাভারা স্পটকিক রুখে দেন মিলান কিপার মাইগনান। ম্যাচের অন্তিম মুহূর্তে গোল পায় নাপোলি। ইনজুরির সময়ে ভিক্টর ওসামিনার গোলে ম্যাচ ১-১ গোলে ড্র হলেও, দুই লেগ মিলে ২-১ গোলের জয়ে সেমিতে জায়গা করে নেয় ৭ বারের চ্যাম্পিয়ন এসি মিলান।
ইতালির ক্লাবগুলোর মধ্যে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে সবচেয়ে সফল এসি মিলান। ৭টি শিরোপা রয়েছে তাদের নামের পাশে। সবশেষ তারা শিরোপা জিতেছিল ২০০৬-০৭ মৌসুমে। এরপর থেকে ফাইনাল তো দূরের কথা, সেমিফানাইলেও উঠতে পারছিল না তারা। সেই খরা কাটল এ মৌসুমে।
ঠিকানা/এসআর