অবশেষে অভিযোগকারী নারীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের কথা স্বীকার করলেন দানি আলভেস। তবে দুজনের সম্মতিতেই এমনটি হয়েছিল বলে দাবি এই ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডারের। যৌন হয়রানির অভিযোগের মামলায় শুনানিতে আরেক দফা সাক্ষ্য পরিবর্তন করলেন তিনি। স্প্যানিশ সংবাদ মাধ্যম মার্কার খবর। গত ২০ জানুয়ারি থেকে ৩৯ বছর বয়সী আলভেস কারাবন্দি হিসেবে আছেন। তার অনুরোধেই ১৫ এপ্রিল (সোমবার) বার্সেলোনায় তদন্ত পরিচালনাকারী বিচারকের সামনে হাজির করা হয়।
অবশ্য আলভেসের আইনজীবীরা এক বিবৃতিতে বলেছেন, বৈবাহিক সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে আগে মিথ্যা সাক্ষ্য দিয়েছিলেন আলভেস, ‘তিনি (আলভেস) পরিষ্কার করেছেন যে, কী ঘটেছিল তা প্রাথমিকভাবে বলেননি এবং যৌন সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেছিলেন। কারণ তার একমাত্র অগ্রাধিকার ছিল বৈবাহিক সম্পর্ক রক্ষা করা।’
বিচারককে আলভেস বলেছেন, তার এবং অভিযোগকারীর মধ্যে তাৎক্ষণিক আগ্রহে এই ঘটনা ঘটেছিল, ‘তিনি বলেছেন যে, বিশ্রামাগারের ভেতরে যা কিছু ঘটেছিল তা ছিল বিনামূল্যে এবং স্বেচ্ছায়। তারা প্রেম করেছিলেন এবং (অভিযোগকারী) কোনো সময় থামতে বলেননি।’
আলভেস যৌন হয়রানির অভিযোগের বিষয়ে কথা বলতে গত জানুয়ারিতে বার্সেলোনার কাম্প নউয়ের নিকটবর্তী পুলিশ স্টেশনে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে স্পেনের আদালত তার জামিন আবেদন না মঞ্জুর করে জেলে পাঠানোর নির্দেশ দেয়। স্পেনে ধর্ষণের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হলে চার থেকে ১৫ বছরের জেল হতে পারে।
গ্রেপ্তার হওয়ার পর আলভেসের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করে তার তখনকার ক্লাব পুমাস। বার্সেলোনা, জুভেন্টাস ও পিএসজির মতো ইউরোপের বড় ক্লাবে খেলা এই ডিফেন্ডারের সঙ্গে পরে সম্পর্ক ছিন্ন করে তার স্ত্রী জোয়ানা সানস।
ঠিকানা/এম
অবশ্য আলভেসের আইনজীবীরা এক বিবৃতিতে বলেছেন, বৈবাহিক সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে আগে মিথ্যা সাক্ষ্য দিয়েছিলেন আলভেস, ‘তিনি (আলভেস) পরিষ্কার করেছেন যে, কী ঘটেছিল তা প্রাথমিকভাবে বলেননি এবং যৌন সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেছিলেন। কারণ তার একমাত্র অগ্রাধিকার ছিল বৈবাহিক সম্পর্ক রক্ষা করা।’
বিচারককে আলভেস বলেছেন, তার এবং অভিযোগকারীর মধ্যে তাৎক্ষণিক আগ্রহে এই ঘটনা ঘটেছিল, ‘তিনি বলেছেন যে, বিশ্রামাগারের ভেতরে যা কিছু ঘটেছিল তা ছিল বিনামূল্যে এবং স্বেচ্ছায়। তারা প্রেম করেছিলেন এবং (অভিযোগকারী) কোনো সময় থামতে বলেননি।’
আলভেস যৌন হয়রানির অভিযোগের বিষয়ে কথা বলতে গত জানুয়ারিতে বার্সেলোনার কাম্প নউয়ের নিকটবর্তী পুলিশ স্টেশনে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে স্পেনের আদালত তার জামিন আবেদন না মঞ্জুর করে জেলে পাঠানোর নির্দেশ দেয়। স্পেনে ধর্ষণের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হলে চার থেকে ১৫ বছরের জেল হতে পারে।
গ্রেপ্তার হওয়ার পর আলভেসের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করে তার তখনকার ক্লাব পুমাস। বার্সেলোনা, জুভেন্টাস ও পিএসজির মতো ইউরোপের বড় ক্লাবে খেলা এই ডিফেন্ডারের সঙ্গে পরে সম্পর্ক ছিন্ন করে তার স্ত্রী জোয়ানা সানস।
ঠিকানা/এম