অবশেষে মুক্তি পেয়েছে বহুল প্রতীক্ষিত চলচ্চিত্র ‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’। দেশের ১৫৩টি প্রেক্ষাগৃহে একযোগে ১৩ অক্টোবর শুক্রবার মুক্তি পেয়েছে সিনেমাটি। সিনেমাটি মুক্তির পর সাধারণ দর্শকদের পাশাপাশি দেশের তারকারাও বেশ উচ্ছ্বাস এবং অনুভূতি প্রকাশ করছেন।
চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার বলেন, ‘দেখতে পাচ্ছেন আমার চোখ থেকে পানি পড়ছে। শেষটা দেখে আর কিছু বলতে পারছি না। আমাদের এই প্রজন্মের কাছে অনুরোধ সবাই সিনেমাটা দেখবেন। আজ আমরা শিল্পী সমিতির সবাই ভাগ্যবান যে আমরা আসার পর এমন একটি সিনেমা মুক্তি পেল। এখন থেকে মনে হচ্ছে আমরাও পারব। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের সিনেমা আরও প্রসারিত হবে সেই বিশ্বাস রাখি।’
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া সিনেমাটি দেখেন তার মাকে নিয়ে। সেই প্রসঙ্গে এই তারকা বলেন, ‘প্রথমবার আমার কোনো সিনেমা মাকে নিয়ে দেখলাম। খুবই ইমোশনাল হয়ে গেছি। একটি সিনেমা দেখে বের হয়ে এমনটা অনুভব কখনো হয়নি।’
দেশের জনপ্রিয় গায়ক ইমরান মাহমুদুল দেখতে যান ‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’। সিনেমাটি দেখে তিনি বলেন, ‘শেষ দৃশ্যের পর অনেক ইমোশনাল হয়ে গেছি। অনেক কিছু আরও বিস্তারিত জানলাম। আমার মনে হয় সবার সিনেমাটা দেখা উচিত। তাহলে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে আরও ভালো ধারণা পাওয়া যাবে।’
কণ্ঠশিল্পী কনা বলেন, ‘সত্যি কথা বলতে, প্রত্যাশার চেয়েও বেশি কিছু পেলাম। সিনেমাটা পুরো সিনেমার মতো হয়েছে। যেখানে হাসি-ঠাট্টা, বেদনা রয়েছে। আর আবহ সংগীত বেশ দারুণ লেগেছে। আর শেষ দৃশ্য দেখে আমি কান্না ধরে রাখতে পারিনি। এটুকুই বলব।’
বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রযোজনায় সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন ভারতের খ্যাতিমান নির্মাতা শ্যাম বেনেগাল। বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে অভিনয় করেছেন আরিফিন শুভ। শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের চরিত্রে নুসরাত ইমরোজ তিশা, শেখ হাসিনার চরিত্রে নুসরাত ফারিয়া, তাজউদ্দীন আহমদের চরিত্রে রিয়াজ আহমেদ। অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান, চঞ্চল চৌধুরী, সিয়াম আহমেদ, জায়েদ খান, খায়রুল আলম সবুজ, ফেরদৌস আহমেদ, দীঘি, রাইসুল ইসলাম আসাদ, গাজী রাকায়েত, তৌকীর আহমেদ, মিশা সওদাগরসহ দেশের শতাধিক শিল্পী।
সিনেমাটির চিত্রনাট্য তৈরি করেছেন অতুল তিওয়ারি ও শামা জাইদি। এতে অ্যাকশন ডিরেক্টরের দায়িত্বে ছিলেন ম্যাম কৌশল, মিউজিকে ছিলেন সান্তনু মৈত্র। চলচ্চিত্রের পোশাক পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন পিয়া বেনেগাল।
নির্মাতার প্রত্যাশা, বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে এবং দর্শকদের কাছে অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে আনকাট সেন্সর পাওয়া এ সিনেমাটি।
ঠিকানা/এনআই
চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার বলেন, ‘দেখতে পাচ্ছেন আমার চোখ থেকে পানি পড়ছে। শেষটা দেখে আর কিছু বলতে পারছি না। আমাদের এই প্রজন্মের কাছে অনুরোধ সবাই সিনেমাটা দেখবেন। আজ আমরা শিল্পী সমিতির সবাই ভাগ্যবান যে আমরা আসার পর এমন একটি সিনেমা মুক্তি পেল। এখন থেকে মনে হচ্ছে আমরাও পারব। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের সিনেমা আরও প্রসারিত হবে সেই বিশ্বাস রাখি।’
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া সিনেমাটি দেখেন তার মাকে নিয়ে। সেই প্রসঙ্গে এই তারকা বলেন, ‘প্রথমবার আমার কোনো সিনেমা মাকে নিয়ে দেখলাম। খুবই ইমোশনাল হয়ে গেছি। একটি সিনেমা দেখে বের হয়ে এমনটা অনুভব কখনো হয়নি।’
দেশের জনপ্রিয় গায়ক ইমরান মাহমুদুল দেখতে যান ‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’। সিনেমাটি দেখে তিনি বলেন, ‘শেষ দৃশ্যের পর অনেক ইমোশনাল হয়ে গেছি। অনেক কিছু আরও বিস্তারিত জানলাম। আমার মনে হয় সবার সিনেমাটা দেখা উচিত। তাহলে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে আরও ভালো ধারণা পাওয়া যাবে।’
কণ্ঠশিল্পী কনা বলেন, ‘সত্যি কথা বলতে, প্রত্যাশার চেয়েও বেশি কিছু পেলাম। সিনেমাটা পুরো সিনেমার মতো হয়েছে। যেখানে হাসি-ঠাট্টা, বেদনা রয়েছে। আর আবহ সংগীত বেশ দারুণ লেগেছে। আর শেষ দৃশ্য দেখে আমি কান্না ধরে রাখতে পারিনি। এটুকুই বলব।’
বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রযোজনায় সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন ভারতের খ্যাতিমান নির্মাতা শ্যাম বেনেগাল। বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে অভিনয় করেছেন আরিফিন শুভ। শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের চরিত্রে নুসরাত ইমরোজ তিশা, শেখ হাসিনার চরিত্রে নুসরাত ফারিয়া, তাজউদ্দীন আহমদের চরিত্রে রিয়াজ আহমেদ। অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান, চঞ্চল চৌধুরী, সিয়াম আহমেদ, জায়েদ খান, খায়রুল আলম সবুজ, ফেরদৌস আহমেদ, দীঘি, রাইসুল ইসলাম আসাদ, গাজী রাকায়েত, তৌকীর আহমেদ, মিশা সওদাগরসহ দেশের শতাধিক শিল্পী।
সিনেমাটির চিত্রনাট্য তৈরি করেছেন অতুল তিওয়ারি ও শামা জাইদি। এতে অ্যাকশন ডিরেক্টরের দায়িত্বে ছিলেন ম্যাম কৌশল, মিউজিকে ছিলেন সান্তনু মৈত্র। চলচ্চিত্রের পোশাক পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন পিয়া বেনেগাল।
নির্মাতার প্রত্যাশা, বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে এবং দর্শকদের কাছে অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে আনকাট সেন্সর পাওয়া এ সিনেমাটি।
ঠিকানা/এনআই