যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম অস্ত্রের বহর পৌঁছাল ইসরায়েলে

প্রকাশ : ১১ অক্টোবর ২০২৩, ২১:১২ , অনলাইন ভার্সন
হামাস-ইসরায়েল সংঘাতের পর প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্রের চালান প্রবেশ করল ইসরায়েলে। দেশটির প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) ১১ অক্টোবর বুধবার এ কথা জানিয়েছে।

সিএনএনের লাইভ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন অস্ত্র বহনকারী প্রথম বিমানটি গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে দক্ষিণ ইসরায়েলের নেভাটিম এয়ারবেসে পৌঁছেছে।

আইডিএফ তাদের এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছে, ‘যুদ্ধের সময় আঞ্চলিক নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার জন্য আমাদের সামরিক বাহিনীর মধ্যে সহযোগিতা একটি মূল অংশ।’

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় চালান প্রবেশের আগমনের একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। এক্সে তারা বলেছে, সরঞ্জামগুলো ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ডিওপিপি (উৎপাদন ও সংগ্রহ বিভাগ), ইউএস প্রকিউরমেন্ট মিশন, আন্তর্জাতিক পরিবহন ইউনিটের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়েছে এবং ইসরায়েলে আনা হয়েছে।

হামাসের হামলায় তাৎক্ষণিক সাড়া দিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন গত শনিবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে ফোন করেছিলেন। ফোনে তিনি ইসরায়েলের প্রতি তার দেশের অব্যাহত সমর্থনের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।

মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসে করা মন্তব্যে বাইডেন হামাসের নিন্দা করেছেন। পাশাপাশি হামলায় ১৪ জন মার্কিন নাগরিক নিহতের কথা নিশ্চিত করেছেন।

বাইডেন আরও বলেছিলেন, তিনি ইসরায়েলকে তার অঞ্চল এবং জনগণকে রক্ষা করতে সহায়তা করার জন্য আরও তহবিল অনুমোদনের জন্য কংগ্রেসকে আহ্বান জানাবেন। তার প্রশাসন ইসরায়েলকে আয়রন ডোম এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের জন্য পর্যাপ্ত গোলাবারুদ এবং ইন্টারসেপ্টর সরবরাহ করা অব্যাহত রাখবে বলেও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এর সাহায্যে ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আঘাত হানার আগেই হামাসের রকেট আকাশে ধ্বংস করে দেওয়া হবে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূতের মতে, শনিবার দক্ষিণ ইসরায়েলে তাদের অভিযানের পর হামাস যোদ্ধারা গাজাজুড়ে প্রায় ১৫০ জনকে জিম্মি করে রেখেছে। হামাস বলেছে, ইসরায়েল যদি সতর্কতা ছাড়াই গাজায় লোকদের ওপর হামলা চালায়, তবে তারা বেসামরিক জিম্মিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা শুরু করবে।

এদিকে ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সংঘাতের পঞ্চম দিনে গাজায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫৫ জনে। আহত হয়েছে আরও ৫ হাজার ১০০ জনের বেশি। গাজায় আহতদের প্রায় ৬০ শতাংশই নারী ও শিশু।

ঠিকানা/এনআই
M M Shahin, Chairman Board of Editors, Thikana

Corporate Headquarter :

THIKANA : 7409 37th Ave suite 403

Jackson Heights, NY 11372

Phone : 718-472-0700/2428, 718-729-6000
Fax: + 1(866) 805-8806



Bangladesh Bureau : THIKANA : 70/B, Green Road, (Panthapath),
5th Floor, Dhaka- 1205, Bangladesh.
Mobile: +880  1338-950041