
রাজশাহীর পুঠিয়ায় ঘরের তীরের সঙ্গে একই দড়িতে ঝুলতে থাকা মা ও ছেলের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ৮ অক্টোবর রোববার সন্ধ্যায় উপজেলার বানেশ্বর ইউনিয়নের মাইপাড়া গ্রাম থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
মৃতরা হলো মাইপাড়া গ্রামের মোহাম্মদ আলী জয়ের স্ত্রী শান্তনা বেগম (২৮) ও তার একমাত্র ছেলে জিহাদ (৫)।
গৃহবধূর স্বামী মোহাম্মদ আলী জানান, তিনি দিনমজুরের কাজ করেন। রোববার সন্ধ্যায় কাজ শেষে বাড়ি ফিরে দেখেন ঘরের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ। অনেক ডাকাডাকি করে কোনো সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে দেখেন স্ত্রী ও ছেলের মরদেহ ঘরের তীরে ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলছে। পরে থানায় খবর দেওয়া হয়। সকালে কাজে যাওয়ার সময়ও শান্তনার সঙ্গে স্বাভাবিক কথাবার্তা হয়েছে। তবে কী কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে, তা বলতে পারছেন না তিনি।
নিহত গৃহবধূর বড় বোন রোখসানা বেগম জানান, তাদের বাড়ি কাটাখালী থানা এলাকায়। গত ৭ বছর আগে তার বোনের সঙ্গে পারিবারিকভাবে জয়ের বিয়ে হয়। বিয়ের পর তাদের সংসার ভালো চলছিল। হঠাৎ কী কারণে এমন ঘটনা ঘটল, তা রহস্যজনক। তিনি এর সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি করেন।
পুঠিয়া থানার উপপরিদর্শক ও ঘটনার তদন্ত কর্মকর্তা সোহেল রানা বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কোনো বিষয় নিয়ে কলহ ছিল। এ কারণে ওই গৃহবধূ আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।
এ বিষয়ে থানার ওসি (তদন্ত) রফিকুল ইসলাম বলেন, লাশের কোথাও কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।
ঠিকানা/এনআই
মৃতরা হলো মাইপাড়া গ্রামের মোহাম্মদ আলী জয়ের স্ত্রী শান্তনা বেগম (২৮) ও তার একমাত্র ছেলে জিহাদ (৫)।
গৃহবধূর স্বামী মোহাম্মদ আলী জানান, তিনি দিনমজুরের কাজ করেন। রোববার সন্ধ্যায় কাজ শেষে বাড়ি ফিরে দেখেন ঘরের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ। অনেক ডাকাডাকি করে কোনো সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে দেখেন স্ত্রী ও ছেলের মরদেহ ঘরের তীরে ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলছে। পরে থানায় খবর দেওয়া হয়। সকালে কাজে যাওয়ার সময়ও শান্তনার সঙ্গে স্বাভাবিক কথাবার্তা হয়েছে। তবে কী কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে, তা বলতে পারছেন না তিনি।
নিহত গৃহবধূর বড় বোন রোখসানা বেগম জানান, তাদের বাড়ি কাটাখালী থানা এলাকায়। গত ৭ বছর আগে তার বোনের সঙ্গে পারিবারিকভাবে জয়ের বিয়ে হয়। বিয়ের পর তাদের সংসার ভালো চলছিল। হঠাৎ কী কারণে এমন ঘটনা ঘটল, তা রহস্যজনক। তিনি এর সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি করেন।
পুঠিয়া থানার উপপরিদর্শক ও ঘটনার তদন্ত কর্মকর্তা সোহেল রানা বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কোনো বিষয় নিয়ে কলহ ছিল। এ কারণে ওই গৃহবধূ আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।
এ বিষয়ে থানার ওসি (তদন্ত) রফিকুল ইসলাম বলেন, লাশের কোথাও কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।
ঠিকানা/এনআই