অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বিমানবাহিনীর হামলায় অন্তত ১৬০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন এক হাজারেরও বেশি মানুষ।
৭ অক্টোবর শনিবার ফিলিস্তিনের স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাতে আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত কয়েকটি ভিডিওতে দেখা গেছে, গাজার বিভিন্ন উঁচু ভবন থেকে ধোঁয়ার কুণ্ডলী বের হচ্ছে।
আল জাজিরা জানিয়েছে, ইসরায়েলের যুদ্ধবিমান বেসামরিক ভবন লক্ষ্য করেও হামলা চালাচ্ছে। ফলে এত মানুষ হতাহত হয়েছেন। বিমান হামলার তীব্রতা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
গাজার হাসপাতালগুলো আহত ও নিহত মানুষে ভরে গেছে। সেখানকার স্থানীয় প্রশাসন সাধারণ মানুষকে রক্তদানে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে।
এর আগে শনিবার (৭ অক্টোবর) ভোরে আল আকসা মসজিদে হামলা এবং অবৈধ বসতি স্থাপনের জবাব দিতে ইসরায়েলে হামলা শুরু করে হামাস। গোষ্ঠীটি এই অভিযানের নাম দিয়েছে ‘অপারেশেন আল-আকসা স্টর্ম’।
হামলায় ইসরায়েলে অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন সাত শতাধিক।
ব্যাপক রকেট হামলার মাধ্যমে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এই অভিযান শুরু করে হামাস। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েল নিয়ন্ত্রিত এলাকায় একযোগে পাঁচ থেকে সাত হাজার রকেট ছোড়া হয়।
একই সঙ্গে হামাসের যোদ্ধারা গাজার সীমান্তবর্তী ইসরায়েলি চেকপোস্টগুলোতে অভিযান চালায় এবং বেশ কিছু চেকপোস্ট দখল করে নেয়। এ সময় বেশ কিছু ইসরায়েলি সেনা নিহত হন এবং অনেকে হামাস যোদ্ধাদের হাতে আটক হন।
চেকপোস্ট দখলের পর ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলের একাধিক শহরে ঢুকে পড়েন হামাস যোদ্ধারা। ঝটিকা অভিযানে তারা মোটরসাইকেল, এসইউভি ও প্যারাগ্লাইডার ব্যবহার করেন।
হামাসের এই হামলার পরই ইসরায়েল যুদ্ধের মধ্যে রয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। শনিবার ইসরায়েলিদের উদ্দেশে এক ভাষণে তিনি বলেন, ইসরায়েলের জনগণ, আমরা যুদ্ধের মধ্যে রয়েছি। আমরা জিতব।
তিনি বলেন, আজ শনিবার সকালে ইসরায়েল ও ইসরায়েলিদের বিরুদ্ধে মারাত্মক ও আকস্মিক হামলা চালিয়েছে হামাস। আমরা সকাল থেকে এ ধরনের পরিস্থিতিতে আছি। আমি নিরাপত্তাব্যবস্থার সব প্রধানের সঙ্গে বৈঠক করেছি। প্রথমত যারা ইসরায়েলে অনুপ্রবেশ করেছে, তাদের নির্মূলের নির্দেশ দিয়েছি, এ অপারেশন এ মুহূর্তে চলছে।
ঠিকানা/এনআই
৭ অক্টোবর শনিবার ফিলিস্তিনের স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাতে আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত কয়েকটি ভিডিওতে দেখা গেছে, গাজার বিভিন্ন উঁচু ভবন থেকে ধোঁয়ার কুণ্ডলী বের হচ্ছে।
আল জাজিরা জানিয়েছে, ইসরায়েলের যুদ্ধবিমান বেসামরিক ভবন লক্ষ্য করেও হামলা চালাচ্ছে। ফলে এত মানুষ হতাহত হয়েছেন। বিমান হামলার তীব্রতা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
গাজার হাসপাতালগুলো আহত ও নিহত মানুষে ভরে গেছে। সেখানকার স্থানীয় প্রশাসন সাধারণ মানুষকে রক্তদানে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে।
এর আগে শনিবার (৭ অক্টোবর) ভোরে আল আকসা মসজিদে হামলা এবং অবৈধ বসতি স্থাপনের জবাব দিতে ইসরায়েলে হামলা শুরু করে হামাস। গোষ্ঠীটি এই অভিযানের নাম দিয়েছে ‘অপারেশেন আল-আকসা স্টর্ম’।
হামলায় ইসরায়েলে অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন সাত শতাধিক।
ব্যাপক রকেট হামলার মাধ্যমে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এই অভিযান শুরু করে হামাস। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েল নিয়ন্ত্রিত এলাকায় একযোগে পাঁচ থেকে সাত হাজার রকেট ছোড়া হয়।
একই সঙ্গে হামাসের যোদ্ধারা গাজার সীমান্তবর্তী ইসরায়েলি চেকপোস্টগুলোতে অভিযান চালায় এবং বেশ কিছু চেকপোস্ট দখল করে নেয়। এ সময় বেশ কিছু ইসরায়েলি সেনা নিহত হন এবং অনেকে হামাস যোদ্ধাদের হাতে আটক হন।
চেকপোস্ট দখলের পর ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলের একাধিক শহরে ঢুকে পড়েন হামাস যোদ্ধারা। ঝটিকা অভিযানে তারা মোটরসাইকেল, এসইউভি ও প্যারাগ্লাইডার ব্যবহার করেন।
হামাসের এই হামলার পরই ইসরায়েল যুদ্ধের মধ্যে রয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। শনিবার ইসরায়েলিদের উদ্দেশে এক ভাষণে তিনি বলেন, ইসরায়েলের জনগণ, আমরা যুদ্ধের মধ্যে রয়েছি। আমরা জিতব।
তিনি বলেন, আজ শনিবার সকালে ইসরায়েল ও ইসরায়েলিদের বিরুদ্ধে মারাত্মক ও আকস্মিক হামলা চালিয়েছে হামাস। আমরা সকাল থেকে এ ধরনের পরিস্থিতিতে আছি। আমি নিরাপত্তাব্যবস্থার সব প্রধানের সঙ্গে বৈঠক করেছি। প্রথমত যারা ইসরায়েলে অনুপ্রবেশ করেছে, তাদের নির্মূলের নির্দেশ দিয়েছি, এ অপারেশন এ মুহূর্তে চলছে।
ঠিকানা/এনআই