তুরস্কের আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নিজের জয়ের ব্যাপারে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান।
সিএনএন তুর্ককে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে এরদোগান এ কথা বলেন।গত বৃহস্পতিবার রাতে তিনি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন।
এতে এরদোগান বলেন, আমি একমাত্র রাজনীতিক, যিনি জনগণের মনের ভাষা বুঝেন।জনসভাগুলোতে আসা মানুষের মনের ভাষা আমি পড়তে পেরেছি।তারা আমাকে বলেছেন, আপনি এগিয়ে যান- আমরা আছি আপনার সঙ্গে।
আমি আমার জনগণকে কতটুকু ভালোবাসি তা তারা জানেন।এ জন্যই তাদের প্রতি আমার শতভাগ বিশ্বাস আছে।
উল্লেখ্য, আগামী ১৪ মে তুরস্কে একযোগে প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।এরদোগানসহ মোট ৩ প্রার্থী লড়ছেন প্রেসিডেন্ট পদে।এদের মূল প্রতিদ্বন্দিতা হবে এরদোগান এবং বিরোধী জোট ন্যাশনাল অ্যালায়েন্সের প্রার্থী কামাল কিলিকদারোগ্লুর মধ্যে।
এরদোগান বলেন, বিভিন্ন জরিপের পাশাপাশি আমার জনসভায় লোক সমাগমই বলে দিচ্ছে- আমার জয় নিশ্চিত।
উল্লেখ্য, অর্থনৈতিক মন্দা ও ভূমিকম্পে সৃষ্ট সংকটের কারণে এবার এরদোগানের জনপ্রিয়তায় কিছুটা ভাটা পড়েছে বলে পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো প্রচারণা চালিয়ে আসছে।
প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগান দুই দশক ধরে ক্ষমতায় রয়েছেন। মুদ্রাস্ফীতিকে একক অঙ্কে কমিয়ে আনা এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর দলীয় প্রতিশ্রুতি দিয়ে নির্বাচনের প্রচারণা চালাচ্ছেন তিনি।
২০০২ সালের পর এরদোগানের দল জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি ক্ষমতায় আসার সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তুর্কি লিরার মূল্য ব্যাপকভাবে কমে গেছে। মুদ্রাস্ফীতি আকাশচুম্বী হওয়ার কারণে জনসমর্থন কমে গেছে। এরদোগানের অর্থনৈতিক নীতিকে দায়ী করেছেন বিরোধীরা।
ঠিকানা/এসআর
সিএনএন তুর্ককে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে এরদোগান এ কথা বলেন।গত বৃহস্পতিবার রাতে তিনি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন।
এতে এরদোগান বলেন, আমি একমাত্র রাজনীতিক, যিনি জনগণের মনের ভাষা বুঝেন।জনসভাগুলোতে আসা মানুষের মনের ভাষা আমি পড়তে পেরেছি।তারা আমাকে বলেছেন, আপনি এগিয়ে যান- আমরা আছি আপনার সঙ্গে।
আমি আমার জনগণকে কতটুকু ভালোবাসি তা তারা জানেন।এ জন্যই তাদের প্রতি আমার শতভাগ বিশ্বাস আছে।
উল্লেখ্য, আগামী ১৪ মে তুরস্কে একযোগে প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।এরদোগানসহ মোট ৩ প্রার্থী লড়ছেন প্রেসিডেন্ট পদে।এদের মূল প্রতিদ্বন্দিতা হবে এরদোগান এবং বিরোধী জোট ন্যাশনাল অ্যালায়েন্সের প্রার্থী কামাল কিলিকদারোগ্লুর মধ্যে।
এরদোগান বলেন, বিভিন্ন জরিপের পাশাপাশি আমার জনসভায় লোক সমাগমই বলে দিচ্ছে- আমার জয় নিশ্চিত।
উল্লেখ্য, অর্থনৈতিক মন্দা ও ভূমিকম্পে সৃষ্ট সংকটের কারণে এবার এরদোগানের জনপ্রিয়তায় কিছুটা ভাটা পড়েছে বলে পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো প্রচারণা চালিয়ে আসছে।
প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগান দুই দশক ধরে ক্ষমতায় রয়েছেন। মুদ্রাস্ফীতিকে একক অঙ্কে কমিয়ে আনা এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর দলীয় প্রতিশ্রুতি দিয়ে নির্বাচনের প্রচারণা চালাচ্ছেন তিনি।
২০০২ সালের পর এরদোগানের দল জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি ক্ষমতায় আসার সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তুর্কি লিরার মূল্য ব্যাপকভাবে কমে গেছে। মুদ্রাস্ফীতি আকাশচুম্বী হওয়ার কারণে জনসমর্থন কমে গেছে। এরদোগানের অর্থনৈতিক নীতিকে দায়ী করেছেন বিরোধীরা।
ঠিকানা/এসআর