গাজীপুরের শ্রীপুরে গত সপ্তাহ অস্ত্রোপচারে কন্যাশিশুর জন্ম দেন সুমা আক্তার আনিসা (২৫)। শিশু জন্মের আট দিনের মাথায় সুমা ডেঙ্গুতে মারা গেছেন। ৪ অক্টোবর বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহ কমিউনিটি বেজড হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।
সুমা বহেরাচালা গ্রামের ব্যবসায়ী আল আমীনের স্ত্রী। তার স্বামীও এখন জ্বর নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। তাদের আট বছরের আরও একটি মেয়ে রয়েছে।
সুমার প্রতিবেশীরা জানান, তার স্বামী আল আমীন মাওনা গাজীপুর চৌরাস্তায় ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তিনিও জ্বরে ভুগছেন। দুদিন আগে স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে ডেঙ্গু পরীক্ষা করান। সুমার ডেঙ্গু ধরা পড়ায় তাকে ময়মনসিংহ কমিউনিটি বেজড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
নিহত সুমা আক্তারের বাবা আবুল হাসেম বলেন, গত বুধবার আমার মেয়ে তার দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম দিয়েছে। মাওনা চৌরাস্তা ল্যাবএইড হাসপাতালে সিজারের মাধ্যমে এক কন্যাশিশুর জন্ম হয় তার। পরে হাসপাতালে দুদিন থাকায় পর শনিবার বাড়ি নিয়ে আসি। এ সময় তার অবস্থা স্বাভাবিক ছিল। এর এক দিন পরই তার শরীর খারাপ হয়ে পড়ে। জ্বর দেখা যায়। আমরা স্বাভাবিক জ্বর ভেবে বাসাতেই রাখি। দুদিন আগে অতিরিক্ত জ্বর দেখা দিলে দ্রুত ওই (মাওনা চৌরাস্তা ল্যাবএইড) হাসপাতালে নিয়ে রক্ত পরীক্ষা করালে তার ডেঙ্গু ধরা পড়ে। এ সময় আমার মেয়ের স্বামী আল আমীনেরও রক্ত পরীক্ষা করা হয়। সেও বেশ কয়েক দিন ধরে জ্বরে ভুগছিল।
তিনি বলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য আমার মেয়ে সুমা আক্তারকে ময়মনসিংহ কমিউনিটি বেজড হাসপাতালে ভর্তি করি। আজ দুপুরেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মুত্যু হয়।
মাওনা ল্যাবএইড প্রাইভেট হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রিয়াজ উদ্দীন জানান, গত বুধবার ওই নারীর আমাদের এখানে সিজার হয়। সে সময় তার একটি মেয়েশিশুর জন্ম হয়েছে। এরপর স্বাভাবিক পরিচযার্ শেষে মা ও নবজাতক শিশুকে সুস্থ অবস্থায় হাসপাতাল থেকে বাড়ি পাঠানো হয়। আজ সকালে ওই নারী অসুস্থ বলে আমাদের জানানো হলে দ্রুত হাসপাতালে আনতে বলি। পরে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়।
ঠিকানা/এনআই
সুমা বহেরাচালা গ্রামের ব্যবসায়ী আল আমীনের স্ত্রী। তার স্বামীও এখন জ্বর নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। তাদের আট বছরের আরও একটি মেয়ে রয়েছে।
সুমার প্রতিবেশীরা জানান, তার স্বামী আল আমীন মাওনা গাজীপুর চৌরাস্তায় ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তিনিও জ্বরে ভুগছেন। দুদিন আগে স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে ডেঙ্গু পরীক্ষা করান। সুমার ডেঙ্গু ধরা পড়ায় তাকে ময়মনসিংহ কমিউনিটি বেজড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
নিহত সুমা আক্তারের বাবা আবুল হাসেম বলেন, গত বুধবার আমার মেয়ে তার দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম দিয়েছে। মাওনা চৌরাস্তা ল্যাবএইড হাসপাতালে সিজারের মাধ্যমে এক কন্যাশিশুর জন্ম হয় তার। পরে হাসপাতালে দুদিন থাকায় পর শনিবার বাড়ি নিয়ে আসি। এ সময় তার অবস্থা স্বাভাবিক ছিল। এর এক দিন পরই তার শরীর খারাপ হয়ে পড়ে। জ্বর দেখা যায়। আমরা স্বাভাবিক জ্বর ভেবে বাসাতেই রাখি। দুদিন আগে অতিরিক্ত জ্বর দেখা দিলে দ্রুত ওই (মাওনা চৌরাস্তা ল্যাবএইড) হাসপাতালে নিয়ে রক্ত পরীক্ষা করালে তার ডেঙ্গু ধরা পড়ে। এ সময় আমার মেয়ের স্বামী আল আমীনেরও রক্ত পরীক্ষা করা হয়। সেও বেশ কয়েক দিন ধরে জ্বরে ভুগছিল।
তিনি বলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য আমার মেয়ে সুমা আক্তারকে ময়মনসিংহ কমিউনিটি বেজড হাসপাতালে ভর্তি করি। আজ দুপুরেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মুত্যু হয়।
মাওনা ল্যাবএইড প্রাইভেট হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রিয়াজ উদ্দীন জানান, গত বুধবার ওই নারীর আমাদের এখানে সিজার হয়। সে সময় তার একটি মেয়েশিশুর জন্ম হয়েছে। এরপর স্বাভাবিক পরিচযার্ শেষে মা ও নবজাতক শিশুকে সুস্থ অবস্থায় হাসপাতাল থেকে বাড়ি পাঠানো হয়। আজ সকালে ওই নারী অসুস্থ বলে আমাদের জানানো হলে দ্রুত হাসপাতালে আনতে বলি। পরে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়।
ঠিকানা/এনআই